ব্রেকিং:
রমজানে সিলেটসহ সারাদেশে নতুন সময়সূচিতে চলছে অফিস সিলেটে স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্সের আত্মহত্যা যুবকের! পবিত্র রমজান মাসের মর্যাদা, ইবাদত ও ফজিলত রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় জৈন্তাপুরে বাজার মনিটরিং চুনারুঘাটে দুর্ঘটনায় চাশ্রমিক-সন্তান নিহত অস্ত্রোপচারে দুর্ঘটনার দায় হাসপাতাল ও চিকিৎসকের: স্বাস্থমন্ত্রী হাইতির প্রধানমন্ত্রী হেনরির পদত্যাগ গত ১৫ বছরে দেশের চেহারা বদলে গেছে : এম এ মান্নান এমপি বিএসএমএমইউ’র নতুন উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক রমজানের প্রথম তারাবিতে সিলেটে মুসল্লিদের ঢল রমজানে আবহাওয়া যেমন থাকবে সিলেটে?
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
রমজানে সিলেটসহ সারাদেশে নতুন সময়সূচিতে চলছে অফিস সিলেটে স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্সের আত্মহত্যা যুবকের! পবিত্র রমজান মাসের মর্যাদা, ইবাদত ও ফজিলত রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় জৈন্তাপুরে বাজার মনিটরিং চুনারুঘাটে দুর্ঘটনায় চাশ্রমিক-সন্তান নিহত অস্ত্রোপচারে দুর্ঘটনার দায় হাসপাতাল ও চিকিৎসকের: স্বাস্থমন্ত্রী হাইতির প্রধানমন্ত্রী হেনরির পদত্যাগ গত ১৫ বছরে দেশের চেহারা বদলে গেছে : এম এ মান্নান এমপি বিএসএমএমইউ’র নতুন উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক রমজানের প্রথম তারাবিতে সিলেটে মুসল্লিদের ঢল রমজানে আবহাওয়া যেমন থাকবে সিলেটে?
১৭০

সুনামগঞ্জে নদী ভাঙনে মইনপুরে ক্ষতিগ্রস্ত ২৫ পরিবার

সিলেট সমাচার

প্রকাশিত: ১৮ জানুয়ারি ২০২১  

সুনামগঞ্জ শহরতলীর গ্রাম মইনপুর নদী ভাঙনের কবলে পড়ে অন্তত ২৫ পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেক পরিবার ঘর-বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র সরে গেছেন। 

একাধিক পরিবার নি:স্ব হয়ে অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। নদী ভাঙন প্রতিরোধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো উদ্যোগ নেই এমন অভিযোগ ক্ষতিগ্রস্তদের।

স্থানীয়রা জানান, দেশ স্বাধীনের পর থেকে বছরের পর বছর নদী ভাঙনের কবলে পরে গ্রামের অর্ধেকেরও বেশি ঘর-বাড়ি, গাছ-পালা নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। নদী ভাঙনের কবল থেকে রক্ষায় কোনো উদ্যোগ নিচ্ছেন না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। প্রতি বছর পানি উন্নয়ন বোর্ড, জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন দিয়ে আসছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।

এমনকি স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছেও একাধিকবার নদী ভাঙন প্রতিরোধে আবেদন করেছেন। কিন্তু কোনো সাড়া পাননি। বর্তমানে নদী ভাঙনের কারণে মইনপুর গ্রামের চিত্র পাল্টে গেছে। ক্ষতিগ্রস্তদের অনেকে বসতঘর ও ভিটা হারিয়েছেন, নদী ভাঙনে নি:স্ব হয়ে অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন।

চলতি বছর নদী ভাঙনের কবলে পড়ে বসতভিটা হারিয়েছেন গ্রামের বাসিন্দা জায়েদ হোসেন, মখদ্দুছ আলী, হাছিনা বেগম, জমশেদ আলী, আছিয়া বেগম ও ফাতেমা বেগম। আরফান আলীর অর্ধেক বাড়ি নদীতে বিলীন হয়েছে। বিগত সময়ে মাও. মুজিবুর রহমান, করম আলী, আব্দুল মতলিব, তুলা মিয়া, আশিক মিয়া, আব্দুল হামিদ, আছদ্দর আলীর বসত ঘরসহ অনেকের বাড়ি-ঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে।

মাও. মুজিবুর রহমান বলেন, আমার বসত ঘরসহ বাড়ি বিলীন হয়েছে। নদী ভাঙন প্রতিরোধে বিভিন্ন সময়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছি। কোনো সাড়া পাইনি।

সুরমা ইউপি চেয়ারম্যান মো. আব্দুছ সাত্তার বলেন, আমার ইউনিয়নের নদীরপাড় গ্রামের বাড়ি-ঘর প্রতি বছর ভাঙতেই আছে। বিশেষ করে মইনপুর গ্রামের নদী ভাঙন প্রতিরোধে কোনো সময় ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। আমার ইউনিয়নের ইব্রাহীমপুর নদীরপাড়ের ভাঙন প্রতিরোধে দুইবারে প্রায় ৪ কোটি টাকার বরাদ্দ এসেছে, সেই বরাদ্দে সঠিক কাজ হয়নি বলে অনেকে আমাদের কাছে অভিযোগ করেছেন। ঠিক তেমনই মইনপুর গ্রামের প্রাইমারী স্কুল সংলগ্ন ভাঙনে মাত্র কয়েকটি বস্তা ফেলা হয়েছিল গত বছর। কোনো কাজে আসেনি। নদী ভাঙন প্রতিরোধে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হউক, এটা আমাদের দাবি।

সিলেট সমাচার
সিলেট সমাচার