মুক্তিযুদ্ধে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
সিলেট সমাচার
প্রকাশিত: ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮
মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশের যে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাটি শহীদদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল তাদের মধ্যে চট্গ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) অন্যতম।
১৯৬৬ সালের নভেম্বরে পথচলা শুরু করেছিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। পথচলার কয়েক বছর না পেরুতেই ডাক আসে স্বাধীনতার। দীর্ঘ ২৩ বছরের ঔপনিবেশিক শাসন, পরাধীনতার শৃঙ্খল, বৈষম্য আর নীপিড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের স্ফুলিঙ্গ জ্বলে ওঠে চবিতে।
বয়সে নবীন হলেও মহান মুক্তিযুদ্ধে চবির অবদান অসামান্য। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাঝে এনেছিল নতুন উদ্যম আর স্বাধীনতার তীব্র স্পৃহা।
সংগ্রাম পরিষদ গঠন:
রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পরদিনই বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য আজিজুর রহমান মল্লিকের সভাপতিত্বে বাণিজ্য বিভাগের একটি কক্ষে এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সভায় গণিত বিভাগের অধ্যাপক ফজলী হোসেন ও বাংলা বিভাগের অধ্যাপক মাহবুব তালুকদারকে আহবায়ক করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়ে “চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সংগ্রাম পরিষদ” গঠন করা হয়।
অস্ত্র চালনা প্রশিক্ষণ:
সংগ্রাম পরিষদ গঠনের পর সবাইকে সংগঠিত করার পাশাপাশি ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. ইনামুল হকের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক-কর্মচারীদের অস্ত্র চালনার প্রশিক্ষণ কর্মসূচী হাতে নেয়া হয় যাতে সম্মুখ সমরে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা যায়। তাছাড়া পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ শামসুল হক, এখলাস উদ্দিন আহমদ ও মিছবাহ উদ্দিন আহমদের উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ে মলোটভ ককটেল তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।
চাকসুর প্রথম ভিপি মোহাম্মদ ইব্রাহিম ও জিএস আবদুর রব সশ্স্ত্র বাহিনীর বাঙ্গালি সদস্যদের অস্ত্র জমা না দেয়ার আহ্বান জানিয়ে মার্চে ১০ তারিখ একটি বিবৃতি দেন। জিএস আবদুর রব মুক্তিযুদ্ধাদের ভারতে প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানোর কাজে লেগে পড়েন।
১৫ মার্চ লালদিঘি মাঠে অধ্যাপক আবুল ফজলের সভাপতিত্বে শিল্পী সাহিত্যিক সংস্কৃতিসেবী প্রতিরোধ সংঘের উদ্যোগে এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ছাত্রদের পক্ষ থেকে চাকসুর জিএস আবদুর রব বক্তব্য রাখেন।
যুদ্ধের কৌশল নির্ধারণ:
চবির তৎকালীন গ্রণ্থগারিক শামসুল আলমের বাসায় একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ বৈঠকে ক্যাপ্টেন রফিকুল ইসলাম, ক্যাপ্টেন হারুন আহমেদ চৌধুরী, ক্যাপ্টেন অলি আহমদ, ক্যাপ্টেন খালেকুজ্জামান ও আওয়ামিলীগ নেতা আতাউর রহমান খান কায়সারসহ সামরিক বেসমারিক গণ্যমান্য অনেক ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে পাকিস্তানি বাহিনীর সম্ভাব্য আক্রমণ ঠেকাতে করণীয় এবং যুদ্ধের কৌশল নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা হয়।
“স্বাধীনতার সংগ্রাম”
২৪ মার্চ, ১৯৭১ । চবি প্রাক্তন ছাত্র সমিতির উদ্যোগে চট্টগ্রাম নগরের প্যারেড মাঠে “স্বাধীনতার সংগ্রাম”শীর্ষক অনুপ্রেরণমূলক একটি নাটক পরিবেশিত হয়। দর্শক সংখ্যা ছিল প্রায় লাখের কাছাকাছি। নাটক চলাকালীন সময়েই খবর আসে পতেঙ্গা বন্দরে সোয়াত জাহাজ থেকে পাকিস্তানি হানাদারদের অস্ত্র খালাসে বাধা দিচ্ছে সাধারণ জনতা। তাই পাক বাহিনী জনতার উপর গুলি ছুঁড়ছে। দাবানলের মতো মূহুর্তেই এ খবর ছড়িয়ে পড়ে। তড়িগড়ি করে নাটক শেষ করে প্রায় দশ হাজার উপস্থিত দর্শক মিছিল সহকারে বন্দর পানে ছুটে গিয়েছিলেন পাকিস্তানি বাহিনীকে প্রতিরোধের জন্য।
২৫ মার্চের পর…
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাক বাহিনী ‘অপারেশণ সার্চলাইট’ নাম দিয়ে রাতের আধারে ঘুমন্ত, নিরস্ত্র, নিরীহ বাঙ্গালিদের উপর শুরু করে ইতিহাসের বর্বরতম গণহত্যা। শুরু হয়ে যায় মহান মুক্তিযুদ্ধ। এ প্রেক্ষিতে ‘চবি সংগ্রাম পরিষদ’ ২৬ মার্চ ভোরবেলা জরুরী সভা করে। সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. আজিজুর রহমান মল্লিক, ড. আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক সৈয়দ আলী আহসান, চাকসুর ভিপি ইব্রাহিম ও জিএস আবদুর রবসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন। সভায় আশংকা করা হয় পাকিস্তানি বাহিনী যে কোন সময় ক্যাম্পাস দখলে নেয়ার জন্য আক্রমণ চালাতে পারে। তাই পাক বাহিনীকে প্রতিরোধ করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, ইপিআর বাঙালি সেনা ও গ্রামবাসীর সমন্বয়ে ক্যাম্পাসের চতুর্দিকে পাহারা বসানো হয়।
পাক সেনাদের দখলে চবি:
সংগ্রাম পরিষদের আশংকা-ই সত্যি হলো। পাক বাহিনী এ দিনই বিশ্ববিদ্যালয় দখলে নিতে আক্রমণ শুরু করে। সংগ্রাম পরিষদ ও আলাওল হলকে ঘাঁটি বানিয়ে পাকিস্তানী সৈন্যদের আক্রমণের পাল্টা জবাব দিতে থাকে।শুরু হয় তুমুল লড়াই। চলে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ১০ দিন। আধুনিক অস্ত্র আর প্রশিক্ষিত পাক সেনাদের সাথে পেরে উঠতে পারেনি চবি স্বাধীনতা সংগ্রাম পরিষদ । কোন উপায় ছিলনা, বাধ্য হয়েই তারা পিছু হটে। পাক সৈন্যরা দখলে নেয় চবি ক্যাম্পাস। গড়ে তোলে কনসেন্ট্রশন ক্যাম্প। সবুজ-শ্যামল ক্যাম্পাসটাকে তারা বানিয়েছিল মৃ্ত্যুপুরী, বানিয়েছিল তাদের অপকর্মের কেন্দ্রস্থল। দীর্ঘ নয় মাস ধরে এ অবস্থা চলতে থাকে। দেশ স্বাধীন হওয়া তখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। তখনো চবি ক্যাম্পসের ঘাঁটিতে অবস্থান করে পাক হানাদার বাহিনী তাদের হত্যাযজ্ঞ আর নানা অপকর্ম চালিয়ে যেতে থাকে ।
চূড়ান্ত বিজয়:
১৮ ডিসেম্বর ১৯৭১। জাফর ইমামের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধারা চবিতে অভিযান শুরু করে। এবার আর পিছু হটা নয়। গড়ে তোলা হয় প্রতিরোদের দুর্ভেদ্য দেয়াল। ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ বাংলার আকাশে উড়ছে বিজয় কেতন। পৃথিবীর মানচিত্রে জায়গা করে নেয় বাংলাদেশ নামক সদ্য ভূমিষ্ঠ হওয়া ছোট্ট একটি স্বাধীন দেশ।
চারদিকে জয় বাংলা ধ্বনি। কিন্তু তখনো চবিতে পাক বাহিনীর সাথে লড়াই করে যাচ্ছে বাংলা মায়ের একদল দামাল ছেলে। অবশেষে টানা এগার দিনের অভিযানের সমাপ্তি ঘটে ২৫ ডিসেম্বর। এ দিন মুক্তিযুদ্ধাদের কাছে শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয় পাক বাহিনী। দেশ স্বাধীনের নয় দিন পর চবিতে উড়ে স্বাধীন বাংলার পতাকা।
মুক্তিযুদ্ধে আত্নদানকারী চবির সূর্যসন্তানেরা:
মুক্তিযুদ্ধে চবির ১ জন শিক্ষক, ১৩ জন ছাত্র ও ৩ জন কর্মকর্তাসহ মোট ১৫ জন শহীদ হন। চাকসুর প্রথম জিএস এবং ইতিহাস বিভাগের ছাত্র আব্দুর রব, দর্শন বিভাগের খণ্ডকালীন শিক্ষক অবনী মোহন দত্ত, বিশ্ববিদ্যালয় প্রকৌশল দপ্তরের চেইনম্যান বীরপ্রতীক মোহাম্মদ হোসেন, উপ সহকারী প্রকৌশলী প্রভাস কুমার বড়ুয়া, ইংরেজী বিভাগের ছাত্র আশুতোষ চক্রবর্তী, রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র আবুল মনসুর, বাণিজ্য অনুষদের ছাত্র খন্দকার এহসানুল হক আনসারী, ইতিহাস বিভাগের ছাত্র ফরহাদ-উদ- দৌলা, সমাজতত্ত্ব বিভাগের ছাত্র ইফতেখার উদ্দিন মাহমুদ, আলাওল হলের প্রহরী সৈয়দ আহমদ , অর্থনীতি বিভাগের ছাত্র নাজিম উদ্দিন খান ও আবদুল মান্নান বাংলা বিভাগের ছাত্র মুহাম্মদ , মোস্তফা কামাল ও মনিরুল ইসলাম খোকা দেশের স্বাধীনতার জন্য বুকের তাজ রক্ত ঢেলে দেন।
স্মরণ :
মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্নদানকারী চবির ১৫ জন শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতির স্মরণে এ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশ পথ জিরো পয়েন্টেই ভাস্কর্যটির অবস্থান। স্মৃতিস্তম্ভটিতে ৭ জন শহীদের নাম ও ছবি রয়েছে। স্মৃতিস্তম্ভটির স্থপতি চবির চারুকলা বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক সৈয়দ সাইফুল কবীর।
জয় বাংলা ভাস্কর্য:
বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার ও বু্দ্ধিজীবী চত্ত্বরের মধ্যবর্তী স্থানে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক এ ভাস্কর্যের অবস্থান। মুক্তিযুদ্ধে প্রতিবাদী ও সংগ্রামী চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এ ভাস্কর্যের মাধ্যমে। এটির ভাস্কর সৈয়দ মোহাম্মদ সোহরার জাহান।
- গবেষণায় আগ্রহী কর্মকর্তাদেরকে গবেষণা প্রস্তাব জমার অনুরোধ
- সিলেটে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় চিনিসহ আটক ৪
- বাড়তে পারে সিলেটের তাপমাত্রা
- উপজেলা নির্বাচন : সব ডিসি-এসপির সঙ্গে ইসির বৈঠক আজ
- হিট স্ট্রোকের লক্ষণ জেনে নিন
- ‘উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ন হতে পারে’
- ইন্টারনেট ছাড়াই হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো যাবে ছবি-ফাইল
- চলমান যুদ্ধগুলো অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী
- ওসমানীনগরে বিদ্যুৎপৃষ্টে স্যানেটারী মিস্ত্রির মৃত্যু
- জীবনবৃত্তান্ত আহ্বানের সময় চাঁদা নিতে মানা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের
- শ্রমিকসংকটে হাওরে ধান কাটায় ধীরগতি, শঙ্কায় কৃষকরা
- শাবিপ্রবিতে ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
- মাধবপুরে ঝগড়ার সময় বৃদ্ধের মৃত্যু, আটক ৩
- ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি জ্যামাইকার
- গরমে ‘উচ্চ ঝুঁকিতে’ নারী ও শিশুরা : ইউনিসেফ
- মৌলভীবাজারে রেললাইন ঘেঁষে অবৈধ পশুর হাট, দুর্ঘটনার আশঙ্কা
- বিশ্বনাথের মেয়রের বিরুদ্ধে নারী কাউন্সিলরের শ্লীলতাহানির মামলা
- আপিল বিভাগে তিন বিচারপতি নিয়োগ
- দেশে ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পাশে আছে ভারত: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- সিলেটে বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
- র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের নতুন পরিচালক কমান্ডার আরাফাত
- মন্ত্রী-এমপির স্বজন যারা মনোনয়ন প্রত্যাহার করেনি, সময়মতো ব্যবস্থা
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- বেপজায় গার্মেন্টস পণ্য তৈরির কারখানা করবে চীনা প্রতিষ্ঠান
- ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে সিলেটে মানববন্ধন
- সিলেট বিভাগের সেরা ওসি ছাতক থানার শাহ্ আলম
- নতুন সাজে ৫’শ বছরের পুরনো রামকৃষ্ণ জিউর আখড়া
- ফুটপাত দখল করে নগরীতে ব্যবসা, সিসিকের অভিযান ও জরিমানা আদায়
- ‘এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নি
- ভুটানে বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট বানিয়ে দেবে বাংলাদেশ
- স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে সেবা দিন, কর্মকর্তাদের ভূমিমন্ত্রী
- আইসিসির নারী সেরা দশে প্রথম বাংলাদেশি নাহিদা আক্তার
- প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা আজ
- কালোজিরা খাওয়ার ৫ উপকারিতা
- ভুটানে যাচ্ছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী
- আইসিসির এলিট প্যানেলে সৈকত
- মানুষের কষ্ট বৃদ্ধিতে বিএনপির নতুন সংস্করণ ভারত বিরোধিতা: নাছিম
- বসন্ত গায়ে মেখে রঙিন হয়ে উঠেছে শিমুল
- স্বাধীনতার ৫৩ বছরের মধ্যে ২৯টা বছর এই জাতির দুর্ভাগ্যের বছর
- বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে ঘরে, শেষ প্রদীপও নিভে গেল দরিদ্র ফয়জুরের
- বড়লেখায় বিজিবির ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
- বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে সৌদি আরবের ১৪০ কোটি ডলার বিনিয়োগ
- ‘বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে সিঙ্গাপুর-মালয়েশিয়াকে টপকে যেতাম’
- স্বাধীনতার ঘোষণা , বঙ্গবন্ধুর রচনা
- বাবার হাতে লাগানো গাছ ছুঁয়ে দেখলেন ভুটানের রাজা
- বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বে যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত
- রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা ও ভুটানের রাজা
- ঈদে ফাঁকা ঢাকায় বিশেষ নিরাপত্তা, নেই নাশকতার হুমকি