জেনে নিন, একাকী জীবনের চমৎকার সুবিধাগুলো
সিলেট সমাচার
প্রকাশিত: ৪ জুন ২০২১
একাকী জীবন যৌথজীবনের মতনই একটি সাধারণ অবস্থা। যদিও আমাদের সারাজীবনের গতানুগতিক শিক্ষা হচ্ছে- "একা একা আবার কোনো জীবন হয় নাকি? যৌথজীবনই সুখের শেষ কথা।" তবে সবসময় তো এটা হয়ে ওঠে না বা সবাই চায় না যৌথজীবনের বাড়তি ঝামেলাগুলো বইতে। তবে মানুন আর না মানুন একাকী জীবনের রয়েছে অনেক অনেক অভাবনীয় সুবিধা। যারা স্বেচ্ছায় বা বাধ্য হয়ে একাকী জীবন যাপন করছেন তাদের জন্য আমাদের আজকের এই লেখা।
জেনে নিন একাকী জীবনের চমৎকার সুবিধাগুলো -
নিজস্ব সাহায্য বলয়: যখন কেউ একটা সম্পর্কের ভেতর থাকে, তখন স্বাভাবিকভাবেই সঙ্গীর উপরে সমস্ত নির্ভরতা তৈরি হয়। পরস্পরের ভালোবাসা, রাগ, দুঃখ, অভিমান, ভয় একজন আরেকজনের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নেয়; সাহায্য সহায়তার জন্য একজন আরেকজনের উপরে নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। 'দু'জনে দু'জনার' মতবাদের ভরসায় গড়ে ওঠা সম্পর্ক যখন কোন কারনে ভেঙে দ্বিখণ্ডিত হয়, তখন দুজনেই এই চরম সত্যটা উপলব্ধি করে যে 'মানুষ আসলেই একা'। হঠাৎ করেই তার সকল সাপোর্ট সিস্টেম ধ্বসে পড়ে।
একাকী জীবনে নিজের চারদিকে একটা সাহায্য বলয় তৈরি হয়ে যায় স্বাভাবিকভাবেই। কারণ তখন মানুষটি জানে, 'সারভাইবাল ফর দ্য ফিটেস্ট'। আর ভালোভাবে বেঁচে থাকার জন্য চারপাশের বন্ধুদের অবদান অনস্বীকার্য। একজন সঙ্গীর থেকে দশজন ভালো বন্ধু আপনার একাকী জীবনের চারদিকে তৈরি করে এক চমৎকার সাহায্য বলয়। আপনার যেকোনো প্রয়োজনে কাউকে না কাউকে পাশে পেয়ে যাবেনই, যেটা একটা সম্পর্কের মধ্যে থেকে একক সঙ্গীর ক্ষেত্রে কখনোই আশা করা যায় না।
সময়টুকু শুধুই নিজের: একাকী জীবনে আপনার সমস্ত সময়ের সবটুকুই আপনি নিজের জন্য বরাদ্দ করতে পারেন। অন্য কারো জন্য কোনপ পরিকল্পনার প্রয়োজন হয়না। আপনি বাইরে ঘুরতে যাবার পরিকল্পনা করতে পারেন; এবং চাইলে তক্ষুনি আবার সেটা বাদ ও দিতে পারেন। এজন্য আপনার উপরে কেউ হামলে পড়বে না বা কৈফিয়তের দায়বদ্ধতায় আপনাকে ব্যতিব্যস্ত করবে না।
একইভাবে, আপনার সাজানো পরিকল্পনায়ও কেউ পানি ঢেলে দিতে পারবেনা বা আপনাকেও এমন কিছুর জন্য অযথাই আপনার মহামূল্যবান সময় নষ্ট করতে হবে না, যা আপনার ভালোলাগে না। একাকী জীবনে আপনি কারো কাছে কোন কৈফিয়ত দেয়া ছাড়াই নিজের জন্য নিজের সবটুকু সময় ব্যয় করতে পারেন।
কম মানসিক উদ্বেগ: ধরুন আপনার কোনো বন্ধু আপনাকে মেসেজ দিল, 'তোমার সঙ্গে কথা আছে', আপনি কোনো উদ্বেগ ছাড়াই এটা পড়বেন এবং হয়তো এটার কথা ভুলেও যাবেন। কিন্তু যখনি আপনার সঙ্গী আপনাকে এরকম একটি মেসেজ পাঠাবে, আপনি সারাটাক্ষণ একটা অদ্ভুত অস্থিরতা ও উদ্বেগের মধ্যে কাটাবেন। দ্রুত হৃদস্পন্দন, কম্পিত হাত আর ঘর্মাক্ত কপাল নিয়ে অপেক্ষায় থাকবেন। মনের মধ্যে দুনিয়ার দুশ্চিন্তা এসে জড়ো হবে এবং দুরুদুরু বুকে আপনার সঙ্গীর সঙ্গে কথা না বলা পর্যন্ত এই মানসিক পীড়ন সহ্য করতে থাকবেন। বিপরীতে, একাকী জীবনে আপনার এই পীড়ায় পীড়িত হবার আশংকা নেই বললেই চলে।
নিজের ট্যাঁক নিজের কড়ি, ইচ্ছেমত খরচ করি: একাকী জীবন মানে কম অর্থনৈতিক দ্বায়িত্বের বোঝা। হিসাবটা সরল- যৌথজীবন মানেই দ্বিগুণ খরচ। সংগীকে অর্থনৈতিকভাবে সুখী রাখার বাধ্যবাধকতা থাকে, পাশাপাশি সঙ্গীর জন্য বিভিন্ন উপলক্ষে খরচের যোগফলটাও একেবারে কম নয়। যৌথজীবনে সঙ্গীর জন্যও চাই অর্থ আর সময়, সময়টাও আরেকরকম অর্থ। অপরদিকে একাকী জীবন মানে আপনার সবটুকু আয় শুধুই আপনার। নিজের জন্য ব্যয় করে জীবনকে আরো আরামদায়ক করার সুযোগ থাকে। ইচ্ছামত ব্যয় করুন, দান করুন কিংবা সঞ্চয় করুণ। সবটুকুই আপনার এবং আপনার সুখের জন্যই।
চলুন এবার জেনে নেয়া যাক একাকী জীবনকে কীভাবে সাজিয়ে নিয়ে আরো সুখী করতে পারেন নিজেকে-
মজা করুন মনের খেয়াল খুশিমত: একাকী জীবন মানে আপনি আরেকজনের ভার থেকে মুক্ত। আরেক কথা, আপনি পুরোপুরি আপনার নিজের নিয়ন্ত্রাধীন। হঠাৎ রেস্তোরাঁয় গিয়ে পছন্দের খাবার খেতে অথবা শপিং এ যেতে হলেও আপনাকে কাউকে বলে যেতে হবেনা বা নির্ভর করতে হবেনা আরেকজনের সময় বা ইচ্ছার উপরে।
প্রিয় রেস্তোরাঁয় যান, পছন্দমত খাবার উপভোগ করুন, শপিংয়ে যান, শখের জিনিসপত্র কিনুন, সিনেমা দেখুন, এমিউজমেন্ট পার্কে গিয়ে রাইডে চড়ুন। মোদ্দাকথা, মজা করুন; জীবন কে উপভোগ করুন। বিশ্বাস করুন, স্বাধীনভাবে একা একা মজা করার মজাই আলাদা! আপনার মনযোগের কোনো অংশ সর্বদাই কাউকে দিতে হবে না ফলে আশেপাশের সবকিছুতে অখন্ড মনযোগ দিতে পারবেন। এভাবে আপনি ছোট ছোট বিষয় থেকেও মজা খুঁজে নিতে শিখবেন। তবে যাই করুন পরিপূর্ণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে থাকুন। এতে আশেপাশে লোকের বাঁকা চোখ উড়িয়ে দিতে পারবেন সহজেই। মনে রাখবেন, আপনার জীবন আপনার, মজা করার ইচ্ছা এবং অধিকারও আপনার।
ঘুরে বেড়ান: কত্ত বড় এই পৃথিবীটা, প্রাত্যহিক জীবনের পিছুটানে কতখানি বা আর দেখতে পারি বা পেরেছি আমরা? একাকী জীবনের এই সুবিধাটুকু নিয়ে নিন - চোখ বুলিয়ে নিন অন্তর্জালে, ঠিক করুন গন্তব্য ও পরিকল্পনা, ব্যাকপ্যাকটা গুছিয়ে বেড়িয়ে যান দুনিয়া দেখতে! বিভিন্ন নৈসর্গিক স্থান ও স্থাপনার সঙ্গে সঙ্গে কত চমৎকার সব মানুষের দেখা পাবেন। তাদের সঙ্গে পরিচিত হন, তাদের খাবার খান, তাদের উৎসবের অংশীদার হন, জানুন বৈচিত্র্যময় সমাজ ও সংস্কৃতিকে। আমি বাজি রেখে বলতে পারি, জীবনের নতুন অমূল্য একটা অর্থ খুঁজে পাবেন।
উল্লেখ্য দু'টো বিষয় - দ্বিগ্যিজয়ে বেরোবার আগে পর্যাপ্ত অর্থকড়ি জমিয়ে রাখুন আর নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রাখবেন সর্বাগ্রে।
নিজের বিপরীতে নিজেই: এমন কিছু করতে পারেন যা আপনার নিত্যকার অভ্যস্ততার বাইরে। যেমন, আপনি যদি খুব শান্তু ঘরকুনো মানুষ হন, বদলে ফেলুন নিজেকে এক রোমাঞ্চপ্রিয় দুর্দান্ত মানুষের সঙ্গে। পাল্টে ফেলুন হেয়ারস্টাইল, জামাকাপড়। ঘুরে বেড়ান ইতিউতি। আবার এর উল্টোটাও হতে পারে। দুর্ধর্ষ ছটফটে মানুষ থেকে বনে যান নিরীহ শান্ত। ছেঁড়া জিন্স আর টি-শার্ট ছুড়ে ফেলে পড়ে নিন কোট প্যান্ট। বিরক্তিকর কোন সেমিনারে জয়েন করে ফেলতে পারেন, যেখানে যাবার কথা আগে চিন্তাও করতে পারতেন না। এগুলো শুনতে একটু কঠিন মনে হচ্ছে? হ্যাঁ, এগুলো করা কঠিন এবং সেজন্যেই করবেন। নিজেকে ভেংগেচুরে বের করে আনুন আপনার এক 'নতুন স্বত্বা' কে।
পথের সাথী বন্ধু: 'বন্ধু তোমার পথের সাথীরে চিনে নিও' - মানুষ কোনো বিচ্ছিন্ন দ্বীপ নয়, জীবনের পথ চলতে অবশ্যই বন্ধুর দরকার; সত্যিকারের বন্ধু। প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে, বিপদে আপদে, সুখে দুঃখে, আনন্দে খুশীতে যারা আপনার পাশে থাকবে এবং আপনিও তাদের পাশে থাকবেন। তাই বন্ধুত্ব রক্ষা করুন। পারলে নতুন বন্ধু বানান, তবে একটু জেনে বুঝে, চিনে নিয়ে- উপরের গানটির মতো। যৌথজীবনে আপনি আপনার বন্ধুদের জন্য হয়ত সময়ই বের করতে পারবেন না কিন্তু একাকী জীবনে আপনার হাতে থাকা বাড়তি সময়ের কিছুটা আপনি নির্দ্বিধায় ব্যয় করতেই পারেন বন্ধুদের জন্য। আপনার সঙ্গী চিরদিন আপনার সঙ্গী হিসেবে নাও থাকতে পারে, কিন্তু বন্ধুত্ব চিরদিনের। এখানে থাকেনা যৌথজীবনের দায়বদ্ধতার বাড়াবাড়ি, শুধুই মিষ্টি এক সম্পর্ক। সুতরাং একাকী জীবন ভরে উঠুক সুস্থ সুন্দর বন্ধুত্বে।
নিজেকে মূল্যায়ন করুন: হতেই পারে কোনো কাজে সফল হননি, অনেক ছোট ছোট ভুল ত্রুটিও আছে আপনার; তবে এজন্য নিজেকে দোষারোপ করা বন্ধ করুন। বরং নিজেকে বাহবা দিন আপনার একক সব প্রচেষ্টার জন্য। খেয়াল করে দেখুন, আমরা প্রায় সবাই অন্যের চোখে নিজেকে কাবিল দেখতে চাই, মরিয়া হয়ে যাই অন্যের কাছে কতটুকু গ্রহণযোগ্য হলাম সেটা জানার জন্য। অন্যের ভরসার কেন থাকবেন? নিজের দিকে মনযোগ দিন। খুঁজে খুঁজে বের করুন নিজের ভালোটুকু। আপনি নিজেই নিজের ভালো খুঁজে না পেলে অন্যরা কীভাবে পাবে? একাকী জীবনে নিজেকে আপন স্বত্বার বাইরে থেকে দেখার চেষ্টা করুন, ভুল শুধরে নিন। নিজের ভালোটুকু উপলব্ধি করুন ও নিজেকে বলুন 'আমি একজন চমৎকার মানুষ'।
বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের অংশী হন: সুন্দর কিছুর সঙ্গে জড়িত হন, উপভোগ করুন সেই অভিজ্ঞতা। নিজের শখ পূরন করুন, এমন কিছু করুন যা এতদিন সময়ের অভাবে করতে পারেননি। কোনো প্রশিক্ষণে অংশ নিতে পারেন। অথবা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে পড়াতে পারেন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের, বিভিন্ন মানবিক কাজেও অংশ নিতে পারেন। মোদ্দাকথা, কিছু না কিছু করুন এবং এমন কিছু যা আপনাকে মানসিক প্রশান্তির পাশাপাশি আত্মিক শান্তিও দেবে; আপনাকে পরিনত করবে আরো উন্নত মানুষে।
জীবন সবসময়ই সুন্দর। গতানুগতিক চিন্তাধারা মতে একাকী বলে অসুখী হবার কিছু নেই। এমন অনেক কিছু করার আছে একাকী জীবনে যা যৌথজীবনে কখনোই সম্ভব নয়। জীবনকে চেনার জানার নতুন জানালা খুলে দেয় একাকী জীবন। যদি আপনি একা হন তবুও আপনি স্বয়ংসম্পূর্ণ। দরকার শুধু দৃষ্টিভঙ্গী পাল্টানোর।
- মোবাইল ডেটা দ্রুত শেষ হচ্ছে? যা করলে বাঁচবে খরচ
- যতবার সরকারে এসেছি ততবার শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি : প্রধানমন্ত্রী
- হাওরে ধান কেটে বাড়ি ফিরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন যুবক
- যশোরে তাপমাত্রা উঠল ৪৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে
- বন্যা এড়াতে সুরমা খনন: ৪ মাসের কাজ শেষ হয়নি ১৫ মাসেও
- ধোপাগুলে ট্রাক-অটিরিকশা সংঘর্ষে নিহত ২
- স্কুল ছাত্র তানভীর হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড
- শাল্লায় আচরনবিধি লঙ্ঘনের দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অর্থদণ্ড
- সুনামগঞ্জে ধর্ষণের পর কলেজ ছাত্রীকে খুন, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
- হাঁস পাচ্ছে জুড়ীর ২৮০ পরিবার
- ফের প্রশান্তির বৃষ্টিতে ভিজল সিলেট
- বিয়ানীবাজারে অর্ধশত খালের দুরবস্থা, বিপদে কৃষকেরা
- চ্যাম্পিয়ন্স লিগ/ ভিনিসিয়াসের জোড়া গোলে বায়ার্ন-রিয়ালের ড্র
- যুক্তরাষ্ট্রে নিহত দুই বাঙালি হত্যার বিচার চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- এমসি কলেজের শতবর্ষী ভবন সংরক্ষণের দাবি
- থাইল্যান্ড থেকে ফিরে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন কাল
- দেশের ইতিহাসে বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- মহান মে দিবস আজ
- দুদকের প্রথম নারী মহাপরিচালক শিরীন
- হজ ভিসা আবেদনের সময় বাড়ল ৭ মে পর্যন্ত
- সরকারের সিদ্ধান্তে জনস্বার্থকে প্রাধান্যদেবার পরামর্শ রাষ্ট্রপতির
- সুরমা টাওয়ারের ১৩ তলা থেকে পড়ে সিসিক কর্মচারীর মৃত্যু
- হিট স্ট্রোকে সারাদেশে ৭ দিনে ১০ জনের মৃত্যু
- শাবিপ্রবিতে অধ্যাপক ড. জিয়া রহমানের স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত
- বৃহস্পতিবার পর্যন্ত স্কুল-মাদ্রাসা বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের নির্দেশ
- যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩, আহত ৫
- সরকার উন্নয়নের মহাসড়কে প্রবাসীদের সম্পৃক্ত করতে চায় : ড. মোমেন
- ‘দ্য শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ পদক’ পেলেন সিলেটের ড. আল কবির
- কোম্পানীগঞ্জে নুরুল হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
- সিলেটে অমিত ‘হত্যাকাণ্ডে’ জড়িত গ্রেফতার ১, তদন্ত চলছে
- সিলেটের শাহপরাণে পুলিশের জালে দুই কারবারি, মাদকদ্রব্য জব্দ
- মাধবপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমানকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
- পীরের বাজারে কাভার্ড ভ্যান ও পিকআপ সংঘর্ষে আহত ৬
- খেলাধুলাও বিশ্ববাসীর কাছে বাংলাদেশকে উচ্চ করেছে : শফিক চৌধুরী
- কানাডায় উচ্চশিক্ষা: সিলেটিদের যা জানা জরুরি
- সিলেট নগরীতে চোরাই মোটরসাইকেলসহ যুবক আটক
- এপ্রিলের গরমে সিলেটের জনজীবনে অস্বস্তি
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর, সম্পাদক ডিপজল
- ৩ দিনের হিট অ্যালার্টের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর
- এমপি হাবিব’র উদ্যোগ : প্রত্যেক ইউনিয়নে হচ্ছে মিনি স্টেডিয়াম
- পাগলা মসজিদের ৯ দানবাক্সে ২৭ বস্তা টাকা
- সারাদেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করানোর নির্দেশ
- একটি মহল দেশের উন্নয়ন চোখে দেখে না : এমএ মান্নান
- জাউয়া বাজারে ১৪৪ ধারা জারি
- ঈদে ফাঁকা ঢাকায় বিশেষ নিরাপত্তা, নেই নাশকতার হুমকি
- সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে ভুট্টার বাম্পার ফলন
- শায়েস্তাগঞ্জে সার্বজনীন পেনশন কার্যক্রম শুরু
- প্রবৃদ্ধি অর্জনে ভারতের পরের অবস্থানে থাকবে বাংলাদেশ: বিশ্বব্যাংক
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ৩০ জুন, রুটিন প্রকাশ
- শিলাবৃষ্টি কেন হয়; সিলেটের শিলাবৃষ্টি কি স্বাভাবিক আকারের?