বিপর্যয় কাটছে রপ্তানিতে, পণ্য পরিবহন বেড়েছে
সিলেট সমাচার
প্রকাশিত: ৫ জুন ২০২০
এপ্রিল মাসের বিপর্যয় কাটিয়ে সদ্য শেষ হওয়া মে মাসে রপ্তানি পণ্য পরিবহন কিছুটা বেড়েছে। এই চিত্র পাওয়া গেছে দেশের ৯১ শতাংশ রপ্তানি পণ্য পরিবহনকারী চট্টগ্রাম বন্দরের তথ্য থেকে।
বন্দরের তথ্যে দেখা যায়, এপ্রিল মাসে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ১৪ হাজার ৭৪৪টি কনটেইনারে পণ্য রপ্তানি হয়েছিল, যা ১৬ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম। মে মাসে ৩৩ হাজার ৮৩৬টি কনটেইনারে রপ্তানি পণ্য পরিবহন করা হয়। অবশ্য এপ্রিলের চেয়ে রপ্তানি কিছুটা বাড়লেও গত বছর একই সময়ের তুলনায় তা ৫৫ শতাংশ কম।
করোনাভাইরাসের প্রভাবে এখন পর্যন্ত রপ্তানি খাতেই সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে। এপ্রিল মাসে ৫২ কোটি ডলার বা ৪ হাজার ৪২০ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি হয়। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় তা প্রায় ৮৩ শতাংশ কম। মে মাসে কনটেইনারের হিসাব পাওয়া গেলেও রপ্তানি আয়ের হিসাব এখনো প্রকাশ করেনি রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো।
রপ্তানির বড় অংশই আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। তৈরি পোশাক খাতের সংগঠন বিজিএমইএর বন্দর ও জাহাজীকরণবিষয়ক স্থায়ী কমিটির সভাপতি নাসির উদ্দিন চৌধুরী গতকাল বৃহস্পতিবার বলেন, এপ্রিলে স্থগিত হওয়া অনেক চালান মে মাসে জাহাজীকরণ হয়েছে। আবার মে মাসে কারখানা খোলা থাকায় পণ্য রপ্তানি বেড়েছে। জুন মাসেও মোটামুটি একই রকম অবস্থা থাকবে। নতুন আদেশ পাওয়া গেলে জুলাই মাস থেকে রপ্তানি বাড়তে পারে। তবে করোনার প্রভাব এখনো কাটিয়ে উঠতে না পারায় এ বছর রপ্তানিতে আগের মতো স্বাভাবিক অবস্থা থাকবে না।
বিজিএমইএর ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, করোনার প্রভাবে এপ্রিল মাস পর্যন্ত ১ হাজার ১৫০টি কারখানার ৩ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার বা ২৭ হাজার কোটি টাকার রপ্তানি আদেশ বাতিল ও স্থগিত হয়েছিল।
চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে বৈদেশিক বাণিজ্যের চিত্র মূলত পুরো দেশের চিত্র। কারণ, মূল্যের হিসাবে, বাংলাদেশে রপ্তানি পণ্যের ৯১ শতাংশ পরিবহন হয় চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে। মোংলা বন্দর, ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও স্থলবন্দরগুলো দিয়ে হয় বাকি ৯ শতাংশ।
মে মাসে ৩৩ হাজার ৮৩৬টি কনটেইনারে পণ্য রপ্তানি, যা গত বছরের তুলনায় ৫৫ শতাংশ কম।
বিপর্যয় কাটছে রপ্তানিতে
রপ্তানি কিছুটা বাড়লেও এবার রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হচ্ছে না। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় চলতি অর্থবছরে ৪ হাজার ৫৫০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এর মধ্যে চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম দশ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) ২ হাজার ৯৪৯ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। ফলে মে ও জুন মাসের রপ্তানি দিয়ে এই লক্ষ্যমাত্রা আর পূরণ হচ্ছে না।
জানতে চাইলে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, কনটেইনারের সংখ্যা থেকে রপ্তানির নেতিবাচক প্রবৃদ্ধির ধারা যে কমে আসছে, তা ধারণা করা যায়। এক মাসের ব্যবধানে দ্বিগুণের বেশি কনটেইনার পাঠানোর হিসাবও কিছুটা আশার ইঙ্গিত করে। যদিও এর ভেতরে পুরোনো আদেশ বা স্থগিত হওয়া চালানের উল্লেখযোগ্য অংশ রয়েছে।
তিনি বলেন, রপ্তানির প্রধান গন্তব্যের দেশগুলো করোনায় আক্রান্ত। এখনো সামাল দেওয়া যায়নি। এসব দেশে বেকারত্বও বেড়েছে। নতুন করে ব্যবসা–বাণিজ্য শুরু করতে সময় বেশি লাগছে। ফলে এই বিচারে রপ্তানি দ্রুত বৃদ্ধি পাবে বলে মনে হয় না। তবে পরিবর্তনটা ধীরে ধীরে হতে পারে।
এ ধরনের পরিস্থিতিতে স্বল্পমূল্যের পোশাকের চাহিদা বাড়বে জানিয়ে খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, স্বল্পমূল্যের পোশাক রপ্তানির সুযোগ আসবে সামনে। এটি কাজে লাগানো গেলে রপ্তানি আয় বাড়ানোর পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার আগ পর্যন্ত চার থেকে ছয় মাস টিকে থাকার জন্য রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি লজিস্টিকস কোম্পানিগুলোকেও প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে।
তিনি বলেন, আমরা হয়তো তাদের এ প্রতিবেদনটি সংগ্রহ করব। এখন বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। এরপরই পূর্ণাঙ্গ কমিশন বসব এবং এসব তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানান দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ। মাস্ক বা পিপিইর মতো অতীব গুরুত্বপূর্ণ সামগ্রী যা চিকিৎসক, নার্স বা স্বাস্থ্য কর্মীদের জীবনের নিরাপত্তার সাথে সম্পৃক্ত। তাই এ সব অভিযোগ অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নেয়া হচ্ছে এবং দ্রুততার সঙ্গে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
- থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি হতে পারে: শেখ হাসিনা
- দুই দিনের সফরে নির্বাচনী এলাকায় আসছেন এমপি ইমরান
- চুনারুঘাটে বোরোর বাম্পার ফলন, ধান কা টা-মাড়াইয়ের উৎসব শুরু
- ধান কাটতে গিয়ে সাপের কামড়ে প্রাণ গেল জগন্নাথপুরের এক কৃষকের
- আবারও ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি
- শপথ নিয়েছেন আপিল বিভাগের নতুন তিন বিচারপতি
- বিশ্বমিডিয়ায় বাংলাদেশের তাপদাহ
- জিআই সনদ পেল দেশের ১৪ পণ্য
- ‘বাংলাদেশকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদন ভিত্তিহীন’
- বিসিএস পরীক্ষা: শিক্ষার্থীদের যাতায়াতে বাস সেবা দিলো শাবিপ্রবি
- রোববার খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারও খোলা থাকবে
- কমলগঞ্জে ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের অভিযানে জরিমানা আদায়
- শান্তিগঞ্জে ধান উৎপাদনে লক্ষমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ার আশা
- কোম্পানীগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার দুই যাত্রী নিহত
- বিশ্বনাথে নারী কাউন্সিলরের মামলায় ৭ জনের জামিন
- মাধবপুরে রাস্তা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪, থানায় মামলা
- তীব্র রোদে পুড়ে গেলেও বৈশাখে বৃষ্টি চায় না হাওড়ের কৃষকেরা
- তানজানিয়ায় বন্যা-ভূমিধসে নিহত ১৫৫
- সিলেটে উত্তরপূর্ব পত্রিকার কম্পিউটার অপারেটর অমিতের মরদেহ উদ্ধার
- বাংলাদেশ ও নিজেদের উন্নয়ন তুলনায় লজ্জিত পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
- গবেষণায় আগ্রহী কর্মকর্তাদেরকে গবেষণা প্রস্তাব জমার অনুরোধ
- সিলেটে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় চিনিসহ আটক ৪
- বাড়তে পারে সিলেটের তাপমাত্রা
- উপজেলা নির্বাচন : সব ডিসি-এসপির সঙ্গে ইসির বৈঠক আজ
- হিট স্ট্রোকের লক্ষণ জেনে নিন
- ‘উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ন হতে পারে’
- ইন্টারনেট ছাড়াই হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো যাবে ছবি-ফাইল
- চলমান যুদ্ধগুলো অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী
- ওসমানীনগরে বিদ্যুৎপৃষ্টে স্যানেটারী মিস্ত্রির মৃত্যু
- জীবনবৃত্তান্ত আহ্বানের সময় চাঁদা নিতে মানা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের
- ‘এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নি
- ভুটানে বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট বানিয়ে দেবে বাংলাদেশ
- স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে সেবা দিন, কর্মকর্তাদের ভূমিমন্ত্রী
- আইসিসির নারী সেরা দশে প্রথম বাংলাদেশি নাহিদা আক্তার
- প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা আজ
- কালোজিরা খাওয়ার ৫ উপকারিতা
- ভুটানে যাচ্ছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী
- আইসিসির এলিট প্যানেলে সৈকত
- মানুষের কষ্ট বৃদ্ধিতে বিএনপির নতুন সংস্করণ ভারত বিরোধিতা: নাছিম
- বসন্ত গায়ে মেখে রঙিন হয়ে উঠেছে শিমুল
- স্বাধীনতার ৫৩ বছরের মধ্যে ২৯টা বছর এই জাতির দুর্ভাগ্যের বছর
- বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে ঘরে, শেষ প্রদীপও নিভে গেল দরিদ্র ফয়জুরের
- বড়লেখায় বিজিবির ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
- বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে সৌদি আরবের ১৪০ কোটি ডলার বিনিয়োগ
- ‘বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে সিঙ্গাপুর-মালয়েশিয়াকে টপকে যেতাম’
- সিলেটের শাহপরাণে পুলিশের জালে দুই কারবারি, মাদকদ্রব্য জব্দ
- মাধবপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমানকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
- বাবার হাতে লাগানো গাছ ছুঁয়ে দেখলেন ভুটানের রাজা
- পীরের বাজারে কাভার্ড ভ্যান ও পিকআপ সংঘর্ষে আহত ৬
- কানাডায় উচ্চশিক্ষা: সিলেটিদের যা জানা জরুরি