ব্রেকিং:
রমজানে সিলেটসহ সারাদেশে নতুন সময়সূচিতে চলছে অফিস সিলেটে স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্সের আত্মহত্যা যুবকের! পবিত্র রমজান মাসের মর্যাদা, ইবাদত ও ফজিলত রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় জৈন্তাপুরে বাজার মনিটরিং চুনারুঘাটে দুর্ঘটনায় চাশ্রমিক-সন্তান নিহত অস্ত্রোপচারে দুর্ঘটনার দায় হাসপাতাল ও চিকিৎসকের: স্বাস্থমন্ত্রী হাইতির প্রধানমন্ত্রী হেনরির পদত্যাগ গত ১৫ বছরে দেশের চেহারা বদলে গেছে : এম এ মান্নান এমপি বিএসএমএমইউ’র নতুন উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক রমজানের প্রথম তারাবিতে সিলেটে মুসল্লিদের ঢল রমজানে আবহাওয়া যেমন থাকবে সিলেটে?
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
রমজানে সিলেটসহ সারাদেশে নতুন সময়সূচিতে চলছে অফিস সিলেটে স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্সের আত্মহত্যা যুবকের! পবিত্র রমজান মাসের মর্যাদা, ইবাদত ও ফজিলত রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় জৈন্তাপুরে বাজার মনিটরিং চুনারুঘাটে দুর্ঘটনায় চাশ্রমিক-সন্তান নিহত অস্ত্রোপচারে দুর্ঘটনার দায় হাসপাতাল ও চিকিৎসকের: স্বাস্থমন্ত্রী হাইতির প্রধানমন্ত্রী হেনরির পদত্যাগ গত ১৫ বছরে দেশের চেহারা বদলে গেছে : এম এ মান্নান এমপি বিএসএমএমইউ’র নতুন উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক রমজানের প্রথম তারাবিতে সিলেটে মুসল্লিদের ঢল রমজানে আবহাওয়া যেমন থাকবে সিলেটে?
৬২

পৃথিবীর সব বর্জ্য আগ্নেয়গিরিতে পোড়ানো হয় না কেন?

সিলেট সমাচার

প্রকাশিত: ১৮ জানুয়ারি ২০২২  

আগ্নেয়গিরির লাভাতে পাথর থেকে শুরু করে যে কোনো কিছু গলানো বা পোড়ানো সহজেই সম্ভব। কেননা ২০১৮ সালে হাওয়াইয়ের কিলুয়া আগ্নেয়গিরিতে যখন অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয় তখন এ থেকে বেরোতে থাকা লাভার তাপমাত্রা ছিল দুই হাজার ডিগ্রি ফারেনহাইট বা ১ হাজার ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের চেয়ে বেশি।

যেই তাপে কোনো পাথরও গলে যাবে অনায়াসে। তার মানে পৃথিবীর যত বর্জ্য আছে সেগুলো ধ্বংস করার আদর্শ উপায় আগ্নেয়গিরি হতে পারে। আর এতে সব বর্জ্য থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ হবে। কিন্তু সহজ উপায় বলে মনে হলেও কিছু বিষয় এতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা অনুযায়ী আমেরিকার একজন নাগরিক প্রতিদিন সাড়ে চার পাউন্ড আবর্জনা সৃষ্টি করে, যা বছরে দাঁড়ায় প্রায় ২৫৪ মিলিয়ন টন। আর এই সব আবর্জনা পুড়িয়ে ধ্বংস করতে প্রয়োজন হবে এক সক্রিয় আগ্নেয়গিরির। কিন্তু পৃথিবীর সব আগ্নেয়গিরি সক্রিয় না হওয়ায় এখানেই সব থেকে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

যদিও বা কোনো সক্রিয় আগ্নেয়গিরি খুঁজে পাওয়া যায় তবে সেখানে গিয়ে বর্জ্যগুলো ঢেলে দিয়ে আসার ক্ষেত্রেও একটি বাধা রয়েছে আর সেটি হলো এর আশপাশে অনেক মানুষই বসবাস করে না তাই লোকালয়ে, আবর্জনা আগ্নেয়গিরি পর্যন্ত পৌঁছাতে অনেক সময় এবং ব্যয়বহুল হবে। 

তা ছাড়া প্রতিটি আাগ্নেয়গিরির আশপাশের লাভা হ্রদগুলো শীতল লাভার আবরণ দিয়ে ঢাকা থাকে। সেটির নিচে রয়েছে তীব্র উত্তপ্ত ও গলিত লাভা। এমতাবস্থায় কোনো বস্তু লাভা হ্রদের ওপর পড়লে এ থেকে হতে পারে বিশাল বিস্ফোরণ।

সে জন্য এর কাছ পর্যন্ত পৌঁছানোও এক বিরাট বাধা। আবার স্বাভাবিকভাবে মনে হতে পারে যে, হয়তো আগ্নেয়গিরির মুখে কোন গর্ত আছে যেখানে বর্জ্য বা আবর্জনাগুলো ফেলা যাবে। কিন্তু সমস্যা হলো আগ্নেয়গিরির মুখে নির্দিষ্ট কোনো গর্ত নেই।

এ ছাড়া সক্রিয় আগ্নেয়গিরিতে অবিরত বিস্ফোরণ হতে থাকে যা মানুষের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ এবং মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। এসব কারণ ছাড়াও যেটি মুখ্য সেটি হলো ময়লা আবর্জনা পোড়ালে এর জন্য সৃষ্টি হবে ধোঁয়া যা বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে মারাত্মক ক্ষতিসাধন করবে। 

আর প্লাস্টিক, আবর্জনা থেকে তৈরি বিষাক্ত গ্যাসের সঙ্গে আগ্নেয়গিরি থেকে উৎপন্ন সালফার, ক্লোরিন, কার্বন ডাই অক্সাইডের মতো বিষাক্ত গ্যাস আশপাশে থাকা মানুষের শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা তৈরি করতে পারে। ক্ষতি করতে পারে গাছ-পালারও। অন্যদিকে আরও একটি প্রধান বাধা হলো সেখানকার অনেক আদিবাসী আগ্নেয়গিরিকে তাদের পবিত্র স্থান বলে মনে করেন যার ফলে সেখানে বর্জ্য ফেলা তাদের সংস্কৃতির অসম্মান এবং অপমান বলে গণ্য করা হবে।

সিলেট সমাচার
সিলেট সমাচার