ব্রেকিং:
রমজানে সিলেটসহ সারাদেশে নতুন সময়সূচিতে চলছে অফিস সিলেটে স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্সের আত্মহত্যা যুবকের! পবিত্র রমজান মাসের মর্যাদা, ইবাদত ও ফজিলত রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় জৈন্তাপুরে বাজার মনিটরিং চুনারুঘাটে দুর্ঘটনায় চাশ্রমিক-সন্তান নিহত অস্ত্রোপচারে দুর্ঘটনার দায় হাসপাতাল ও চিকিৎসকের: স্বাস্থমন্ত্রী হাইতির প্রধানমন্ত্রী হেনরির পদত্যাগ গত ১৫ বছরে দেশের চেহারা বদলে গেছে : এম এ মান্নান এমপি বিএসএমএমইউ’র নতুন উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক রমজানের প্রথম তারাবিতে সিলেটে মুসল্লিদের ঢল রমজানে আবহাওয়া যেমন থাকবে সিলেটে?
  • রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৫ ১৪৩১

  • || ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
রমজানে সিলেটসহ সারাদেশে নতুন সময়সূচিতে চলছে অফিস সিলেটে স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্সের আত্মহত্যা যুবকের! পবিত্র রমজান মাসের মর্যাদা, ইবাদত ও ফজিলত রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় জৈন্তাপুরে বাজার মনিটরিং চুনারুঘাটে দুর্ঘটনায় চাশ্রমিক-সন্তান নিহত অস্ত্রোপচারে দুর্ঘটনার দায় হাসপাতাল ও চিকিৎসকের: স্বাস্থমন্ত্রী হাইতির প্রধানমন্ত্রী হেনরির পদত্যাগ গত ১৫ বছরে দেশের চেহারা বদলে গেছে : এম এ মান্নান এমপি বিএসএমএমইউ’র নতুন উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক রমজানের প্রথম তারাবিতে সিলেটে মুসল্লিদের ঢল রমজানে আবহাওয়া যেমন থাকবে সিলেটে?
৯৩

পেনশন নিয়ে টেনশন?

সিলেট সমাচার

প্রকাশিত: ২ সেপ্টেম্বর ২০২৩  

একটি কল্যাণমুখী রাষ্ট্রের বৈশিষ্ট্যই হলো সেখানে সবচেয়ে কম উপার্জনকারী, এমনকি যার উপার্জনের কোনও পথ নেই কিংবা সুযোগ নেই, তিনিও যাতে জীবনধারণের ন্যূনতম বিষয়গুলোর নিশ্চয়তা পান, তার ব্যবস্থা করা। অর্থাৎ রাষ্ট্র এমন একটি অর্থনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থা গড়ে তুলবে, যেখানে একজন মানুষ তার শারীরিক ও মানসিক সীমাবদ্ধতার কারণে কাজ করার সুযোগ না পেলেও অন্তত খেয়ে-পরে বেঁচে থাকতে পারবেন।

এ রকম একটি ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য সারা পৃথিবীতেই যে কর্মসূচিটি জনপ্রিয়, সেটি হচ্ছে পেনশন ব্যবস্থা। অর্থাৎ নাগরিকরা তার সাধ্যমতো সরকারের পেনশন স্কিমে টাকা জমা দেবেন, সরকারও সেখানে টাকা দেবে। এই দুপক্ষের টাকা জমতে জমতে একটা পর্যায়ে যখন ব্যক্তির বয়স নির্ধারিত সীমা অতিক্রম করবে, তিনি তখন ওই টাকা থেকে প্রতি মাসে পেনশন পেতে থাকবেন। যতদিন বেঁচে থাকবেন, ততদিন পাবেন।

বাংলাদেশের মতো ছোট্ট আয়তনের বিশাল জনগোষ্ঠীর ভারে জর্জরিত একটি দুর্বল অর্থনীতির দেশে পেনশন স্কিমের মতো একটি কর্মসূচি চালু করা যাবে, এটি একটা সময় পর্যন্ত স্বপ্নই ছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ১৭ আগস্ট সর্বজনীন পেনশন স্কিমের উদ্বোধন করেন। তার ভাষায়: ‘আজকের এই দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।’ নিঃসন্দেহে তাই।

কিন্তু তারপরও এই পেনশন নিয়ে নাগরিকদের মধ্যে কিছু টেনশনও আছে। যে টেনশন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে রাজনীতির মাঠেও ছড়িয়েছে।

মাঠের রাজনীতিতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি এটিকে ‘মানুষের টাকা চুরি’ এবং ‘নির্বাচনি ফান্ড গঠনের ফন্দি’ বলে অভিহিত করেছে। কিন্তু কেন? এরকম একটি জনকল্যাণমুখী কর্মসূচিতেও রাজনৈতিক ঐক্যের অনুপস্থিতি কেন? বিরোধিতার মানে কি সরকার বা সরকারি দল জনকল্যাণমুখী কোনও কাজ করলে সেটিরও বিরোধিতা করতে হবে? ভালো কাজের প্রশংসা করলে কি ভোট কমে যায়? অর্থাৎ এটি কি নিছকই বিরোধিতার জন্য বিরোধিতা, নাকি বিএনপির অভিযোগ সঠিক?

সেই প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে দেখা যাক, বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো চালু হওয়া এই পেনশন কর্মসূচির মৌলিক দিকগুলো কী?

১. সরকারি চাকরিজীবী ছাড়া ১৮ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের সকল নাগরিক এই সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আসবেন। অর্থাৎ যার বয়স ১৮ থেকে ৫০, তিনি নির্ধারিত হারে মাসিক-ত্রৈমাসিক কিংবা বাৎসরিকভাবে এই স্কিমে চাঁদা দিতে পারবেন। ৬০ বছর বয়স হয়ে গেলে তিনি ওই টাকার বিপরীতে স্ল্যাব অনুযায়ী পেনশন পাবেন।

২. প্রাথমিকভাবে চারটি স্তরে এই কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এরমধ্যে প্রবাসীদের জন্য ‘প্রবাস’, বেসরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘প্রগতি’, স্বকর্মে নিয়োজিত নাগরিকদের জন্য ‘সুরক্ষা’ এবং স্বকর্মে নিয়োজিত স্বল্প আয়ের নাগরিকদের জন্য জন্য ‘সমতা’। তবে ভবিষ্যতে আরও দুটি স্কিম হবে বলে সরকারের তরফে জানানো হয়েছে।

৩. কমপক্ষে ১০ বছর চাঁদা দেওয়ার আগে নিবন্ধিত চাঁদাদানকারী মারা গেলে জমা করা অর্থ মুনাফাসহ তার নমিনিকে ফেরত দেওয়া হবে।

৪.  পেনশনের জন্য নির্ধারিত চাঁদা বিনিয়োগ হিসেবে গণ্য করে কর রেয়াতের জন্য বিবেচিত হবে এবং মাসিক পেনশন বাবদ প্রাপ্ত অর্থ আয়করমুক্ত থাকবে।

৫. এ ব্যবস্থা স্থানান্তরযোগ্য ও সহজগম্য, অর্থাৎ কর্মী চাকরি পরিবর্তন বা স্থান পরিবর্তন করলেও তার অবসর হিসাবের স্থিতি, চাঁদা প্রদান ও অবসর সুবিধা অব্যাহত থাকবে।

৬. নিম্ন আয়সীমার নিচের নাগরিকদের ক্ষেত্রে পেনশন কর্মসূচিতে মাসিক চাঁদার একটি অংশ সরকার অনুদান হিসেবে দিতে পারবে।

কিন্তু তারপরও পেনশন নিয়ে নাগরিকদের মধ্যে টেনশন লক্ষ করা যায়। বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পেনশন নিয়ে মানুষের যে নানাবিধ প্রশ্ন ও সংশয়, তাতেই বোঝা যায় জনপরিসরে এ নিয়ে টেনশন বিরাজমান। কেন এই টেনশন? টেনশনটা মূলত টাকার অঙ্ক নিয়ে।

যেমন, যার বয়স এখন ৪৫ বছর, তিনি যদি এ বছর থেকে ‘প্রগতি’ স্কিমে মাসে সর্বোচ্চ ৫,০০০ টাকা চাঁদা দিতে শুরু করেন, তাহলে ১৫ বছর পরে যখন তার বয়স ৬০ হবে, তারপর থেকে তিনি মাসে ১৪,৪৭২ টাকা পেনশন পাবেন। টেনশন হলো, এখন ১৪,৪৭২ টাকার যে ভ্যালু এবং মূল্যস্ফীতির যে চেহারা, তাতে ১৫ বছর পরে এই টাকার ভ্যালু কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? বৈশ্বিক অর্থনীতির যে গতি-প্রকৃতি এবং বাংলাদেশে যে মূল্যস্ফীতির চিত্র তাতে ধারণা করা যায়, ১৫ বছর পরে সাড়ে ১৪ হাজার টাকার মূল্য ১০ হাজার টাকার বেশি হবে না। কিংবা আরও কম হতে পারে। ফলে টেনশন হলো, ওই টাকা দিয়ে তখন একজন ষাটোর্ধ্ব মানুষ কি চলতে পারবেন, যদি তার বিকল্প আয়ের পথ না থাকে কিংবা যদি তার নিজের মাথা গোঁজার ঠাঁই ও দৈনন্দিন চাহিদা মেটানোর মতো উপায় না থাকে; যদি সন্তান বা সন্তানরা তার দেখভাল না করেন। তাহলে শুধু ওই ১০-১১ হাজার টাকা দিয়ে কী করে চলবেন? ওই পেনশন আখেরে তার কতটুকু কাজে লাগবে? ফলে পেনশনের অঙ্কটা এমন হওয়া উচিত যাতে অন্তত একজন মানুষ সচ্ছলভাবে চলতে পারেন। কিংবা যিনি মাসিক ২ বা ৩ হাজার টাকা জমা দেবেন, ১৫ বছর পর থেকে তিনি মাসে যে হারে পেনশন পাবেন, ওই টাকা দিয়ে তিনি আসলে তখন কী করতে পারবেন?

কিন্তু তারপরও বলতে হবে এটি একটি ভালো উদ্যোগ। দেশ স্বাধীন হওয়ার ৫২ বছর পরেও যে এই কর্মসূচিটি শুরু করা গেলো, সেটি ‘বেটার লেট দ্যান নেভার’। বিএনপি এটিকে যে ‘নির্বাচনি ফান্ড গঠনের ফন্দি’ বলছে, সেটি নিছকই রাজনৈতিক বিরোধিতা। বিএনপির বরং সরকারের কাছে এই দাবি জানানো উচিত, সরকার যেন এই স্কিমে আরও বেশি টাকা দেয় এবং নাগরিকরা ৬০ বছর বয়স পূর্ণ হলে এমন একটি অঙ্ক পেতে থাকেন, যা দিয়ে তিনি সচ্ছলভাবে চলতে পারবেন। বিএনপির উচিত এমন প্রতিশ্রুতি দেওয়া এবং তাদের নির্বাচনি ইশতেহারেও এমন একটি ঘোষণা থাকা উচিত যে তারা ক্ষমতায় গেলে সর্বজনীন পেনশন আরও আধুনিক এবং আরও শক্তিশালী করবে।

পেনশন স্কিম নিয়ে আরেকটি টেনশন হলো সরকারি সেবার মান। কেননা, সরকারি সেবার বিষয়ে মানুষের যে তিক্ত অভিজ্ঞতা; ঘুষ ছাড়া যেখানে সরকারি প্রতিষ্ঠানে কোনও কাজ হয় না বলে অভিযোগ তীব্র, সেখানে এই সর্বজনীন পেনশনের মতো একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ও মানবিক কর্মসূচিও ঘুষমুক্ত থাকবে কিনা, তা নিয়েও জনমনে প্রশ্ন আছে। তবে সরকারের তরফে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করা হয়েছে, পেনশনের পুরো প্রক্রিয়াটি যেহেতু অনলাইনে হবে এবং চাঁদা জমা দেওয়া থেকে পুরো প্রক্রিয়াটিই একজন নাগরিক ঘরে বসেই সম্পন্ন করতে পারবেন। যেহেতু ৬০ বছর পূর্ণ হলে তার নির্ধারিত ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রতি মাসে পেনশনের টাকা চলে যেতে থাকবে, ফলে এ নিয়ে কোনও হয়রানি বা দুর্নীতির সুযোগ নেই। অর্থাৎ এখন যে রকম সঞ্চয়পত্রের মুনাফা গ্রাহকের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে মাসিক কিংবা ত্রৈমাসিক হিসাবে চলে যায়, সেরকম।

জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের সদস্য গোলাম মোস্তফার ভাষায়: ‘গ্রাহকদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট আমাদের কাছে আছে, তার অ্যাকাউন্টটি পেনশন দেওয়ার উপযুক্ত হলে সেই অ্যাকাউন্টে পেনশনের টাকা অটোমেটিক চলে যাবে। কোনও ব্যক্তির সাথে কথা বলা লাগবে না। তাছাড়া নাগরিকরা তার ইউনিক পেনশন আইডি দিয়ে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের ওয়েবসাইটে ঢুকে বছর শেষে মুনাফাসহ জমা হওয়া টাকার পরিমাণও জানতে পারবেন। (বিবিসি বাংলা, ২১ আগস্ট ২০২৩)।

২০২৩ সালের আগস্ট থেকে যে পেনশন কর্মসূচি চালু হলো, নাগরিকরা সেটির সুবিধা পাওয়া শুরু করবেন ১০ বছর পরে। অর্থাৎ ২০৩৪ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে। যার বয়স এখন ৫০, তিনি যদি এই আগস্টে পেনশন কর্মসূচিতে টাকা জমা শুরু করেন এবং একটানা ১০ বছর টাকা জমা দিতে থাকেন, তাহলে যেদিন তার বয়স ৬০ বছর পূর্ণ হবে, তার পরদিন থেকে তার ওই জমাকৃত টাকার বিপরীতে পেনশন সুবিধা শুরু হওয়ার কথা। যেটি তিনি পাবেন আজীবন। কিন্তু ৭৫ বছর বয়স হওয়ার আগে তার মৃত্যু হলে বাকি সময়, অর্থাৎ তার বয়স যেদিন ৭৫ বছর পূর্ণ হবে, সে পর্যন্ত নমিনি ওই পেনশনের টাকা পেতে থাকবেন। কিন্তু পেনশনের গ্রাহক এবং নমিনি একসাথে কিংবা কাছাকাছি সময়ে মারা গেলে কী হবে—সেটি নিয়েও মানুষের জানার আগ্রহ আছে।

তবে পেনশন নিয়ে সবচেয়ে বড় টেনশন বেকারদের নিয়ে। যার কোনও আয় নেই, অর্থাৎ বেকার, তিনি কী করে এই পেনশনের সুবিধায় আসবেন? এ মুহূর্তে দেশে বেকারের সংখ্যা কত তা নিয়ে সরকারি-বেসরকারি হিসাবের মধ্যে ব্যবধান বিস্তর। এই বেকারত্বের সংখ্যা কি জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বাড়বে না কমবে, সেটি নির্ভর করছে আগামী দিনগুলোয় দেশের রাজনৈতিক এবং বৈশ্বিক অর্থনীতি ও রাজনীতির ওপর।

করোনার মতো একটি অতিমারি যেভাবে পুরো বিশ্বের অর্থনীতিকে নাড়া দিয়ে গেছে, সেরকম কিংবা তার চেয়ে ভয়াবহ কোনও মহামারি আমাদের সামনে অপেক্ষা করছে কিনা তা বলা মুশকিল। তবে শক্তিশালী রাষ্ট্রসমূহ, বিশেষ করে তথ্যপ্রযুক্তি ও পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে যেভাবে বৈরিতা বাড়ছে এবং বিশ্ব বাজার ব্যবস্থায় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে ধর্মীয় ও আদর্শিক বিরোধ ও সংঘাত যেভাবে ভেতরে ভেতরে দানা বাঁধছে, তাতে করোনার মতো কোনও বায়োলজিক্যাল দুর্যোগ হানা না দিলেও মানবসৃষ্ট নানাবিধ দুর্যোগ যে পৃথিবীবাসীর জন্য অপেক্ষা করছে, তাতে সন্দেহ কম। অতএব, সেরকম পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের মতো একটি ছোট্ট আয়তনের এবং বিশাল জনগোষ্ঠীর ভারে জর্জরিত দেশের অর্থনীতি যে আরও বেশি হুমকিতে পড়বে, সেটি বলাই বাহুল্য। অতএব, পেনশন স্কিমে যুক্ত হওয়ার সক্ষমতা হয়তো অনেকেরই থাকবে না এবং এভাবে তারা একসময় ষাটোর্ধ্ব হবেন। তারা অর্থনৈতিক সংকটে দিনযাপন করবেন—যদি রাষ্ট্র সেভাবে বড় কোনও সামাজিক নিরাপত্তা বলয় গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়।

লেখক: আমীন আল রশীদ
 অ্যাফেয়ার্স এডিটর, নেক্সাস টেলিভিশন।

 

সিলেট সমাচার
সিলেট সমাচার