মিয়ানমারকে কি সাজা দিতে পারবে আইসিজে?
সিলেট সমাচার
প্রকাশিত: ১২ ডিসেম্বর ২০১৯
রোহিঙ্গা গণহত্যা নিয়ে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) মামলা মিয়ানমারকে এই প্রথম বৈশ্বিক পরিসরে চাপে ফেলেছে। মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গাম্বিয়ার মামলা আর আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিসি) অভিযোগ তদন্তের সিদ্ধান্তে গণহত্যার দায় যে মিয়ানমারের এড়ানোর সুযোগ নেই, সেটা স্পষ্ট।
মিয়ানমারের নেত্রী ও স্টেট কাউন্সেলর অং সান সু চির উপস্থিতিতে ইতিমধ্যে নেদারল্যান্ডসের হেগ শহরে মামলার শুনানি শুরু হয়েছে। তিন দিনব্যাপী এ শুনানি শেষে আগামীকাল শুক্রবার এ বিষয়ে রায় দিতে পারে আদালত। এ আদালতের যেকোনো রায়ই চূড়ান্ত, বাধ্যবাধকতাপূর্ণ ও অবশ্যপালনীয়। চূড়ান্ত রায়ের পর আপিলের কোনো সুযোগ নেই।
প্রশ্ন হচ্ছে, রোহিঙ্গা গণহত্যায় আইসিজে মিয়ানমারকে সাজা দিতে পারে কি-না! উত্তর হচ্ছে, ‘না’। আইসিজের ওয়েবসাইটেই স্পষ্ট করে লেখা আছে, এটা কোনো অপরাধ আদালত নয় এবং কারও শাস্তি নিশ্চিত এখতিয়ারও তাদের নেই। তবে অস্থায়ী বা অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনা জারির ক্ষেত্রে আদালতের রায়ই চূড়ান্ত এবং এর বিরুদ্ধে আপিলের কোনো সুযোগ নেই।
আইসিজের কাজ হচ্ছে প্রধানত দুটি। এক. দুটি সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে আইনগত বিরোধ (লিগ্যাল ডিসপুট) মীমাংসা। দুই. কোনো আইনি প্রশ্নে পরামর্শমূলক মতামত প্রদান। ফলে এতটুকু সামর্থ্য নিয়ে আইসিজে মিয়ানমারের কতটুকু বিচার করতে পারবে, এখন সেটাই দেখার বিষয়।
তবে গাম্বিয়ার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অন্তর্বর্তী যেসব আদেশ দিতে পারে তা হল, রোহিঙ্গাদের সসম্মানে নিজ দেশে ফিরিয়ে নেয়া, নাগরিকত্ব দেয়া, বৈষম্যমূলক আইন সংশোধন, মানবাধিকারকর্মীদের প্রবেশ নিশ্চিত করা, স্বাস্থ্য, শিক্ষাসেবা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ যেকোনো আদেশ দিতে পারে বিচারিক আদালত।
হেগের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতেও (আইসিসি) রোহিঙ্গাদের গণহত্যা নিয়ে আরেকটি মামলা চলছে। আদালত এ বিষয়ে বিস্তারিত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। এছাড়া আর্জেন্টিনার একটি আদালতেও রোহিঙ্গা গণহত্যায় সু চির বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুনানি শেষে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার অংশ হিসেবে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হতে পারে। তবে মিয়ানমার সরকারের প্রধান হিসেবে সু চিকে দায়মুক্তি দেয়া হতে পারে। এক্ষেত্রে কোনো নির্দেশনা জারি হলে সেটার একটা সুস্পষ্ট প্রভাব থাকবে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, যদি আইসিজে মিয়ানমারের বিপক্ষে রায় দেয়, তবে এতে দেশটির আন্তর্জাতিক সুনাম ক্ষতিগ্রস্ত হবে। সেই সঙ্গে জাতিসংঘের অন্যান্য সংগঠন বা সদস্য রাষ্ট্রগুলোর ওপরও একটি বাড়তি চাপ তৈরি হবে। গাম্বিয়ার যুক্তি হচ্ছে, রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে শুদ্ধি অভিযানের নামে মিয়ানমার ১৯৪৮ সালের জেনোসাইড বা জেনেভা কনভেনশন লঙ্ঘন করেছে। দেশটি চাইছে, মিয়ানমারের বিরুদ্ধে আইসিজে জরুরিভিত্তিতে কিছু অস্থায়ী বা অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনা জারি করুক।
আপিলে বলা হয়েছে, মিয়ানমার যে জেনেভা কনভেনশন ভঙ্গ করে আসছে, সেটি যেন আইসিজে রায়ে ঘোষণা করে এবং একটি উপযুক্ত ট্রাইব্যুনালে তার শাস্তি নিশ্চিত করে। একইসঙ্গে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের সম্মানজনক প্রত্যাবাসন, নিরাপত্তা ও নাগরিকত্ব প্রদানসহ সব ধরনের অধিকার নিশ্চিত করে নির্দেশনা দেয়া হয়। এক্ষেত্রে আদালত যদি মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রায় দিয়ে নির্দেশনা জারি, সেটি সরাসরি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে চলে যাবে। তখন নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য চীন, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত হবে গুরুত্বপূর্ণ।
- মোবাইল ডেটা দ্রুত শেষ হচ্ছে? যা করলে বাঁচবে খরচ
- যতবার সরকারে এসেছি ততবার শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি : প্রধানমন্ত্রী
- হাওরে ধান কেটে বাড়ি ফিরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন যুবক
- যশোরে তাপমাত্রা উঠল ৪৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে
- বন্যা এড়াতে সুরমা খনন: ৪ মাসের কাজ শেষ হয়নি ১৫ মাসেও
- ধোপাগুলে ট্রাক-অটিরিকশা সংঘর্ষে নিহত ২
- স্কুল ছাত্র তানভীর হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড
- শাল্লায় আচরনবিধি লঙ্ঘনের দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অর্থদণ্ড
- সুনামগঞ্জে ধর্ষণের পর কলেজ ছাত্রীকে খুন, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
- হাঁস পাচ্ছে জুড়ীর ২৮০ পরিবার
- ফের প্রশান্তির বৃষ্টিতে ভিজল সিলেট
- বিয়ানীবাজারে অর্ধশত খালের দুরবস্থা, বিপদে কৃষকেরা
- চ্যাম্পিয়ন্স লিগ/ ভিনিসিয়াসের জোড়া গোলে বায়ার্ন-রিয়ালের ড্র
- যুক্তরাষ্ট্রে নিহত দুই বাঙালি হত্যার বিচার চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- এমসি কলেজের শতবর্ষী ভবন সংরক্ষণের দাবি
- থাইল্যান্ড থেকে ফিরে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন কাল
- দেশের ইতিহাসে বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- মহান মে দিবস আজ
- দুদকের প্রথম নারী মহাপরিচালক শিরীন
- হজ ভিসা আবেদনের সময় বাড়ল ৭ মে পর্যন্ত
- সরকারের সিদ্ধান্তে জনস্বার্থকে প্রাধান্যদেবার পরামর্শ রাষ্ট্রপতির
- সুরমা টাওয়ারের ১৩ তলা থেকে পড়ে সিসিক কর্মচারীর মৃত্যু
- হিট স্ট্রোকে সারাদেশে ৭ দিনে ১০ জনের মৃত্যু
- শাবিপ্রবিতে অধ্যাপক ড. জিয়া রহমানের স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত
- বৃহস্পতিবার পর্যন্ত স্কুল-মাদ্রাসা বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের নির্দেশ
- যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩, আহত ৫
- সরকার উন্নয়নের মহাসড়কে প্রবাসীদের সম্পৃক্ত করতে চায় : ড. মোমেন
- ‘দ্য শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ পদক’ পেলেন সিলেটের ড. আল কবির
- কোম্পানীগঞ্জে নুরুল হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
- সিলেটে অমিত ‘হত্যাকাণ্ডে’ জড়িত গ্রেফতার ১, তদন্ত চলছে
- সিলেটের শাহপরাণে পুলিশের জালে দুই কারবারি, মাদকদ্রব্য জব্দ
- মাধবপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমানকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
- পীরের বাজারে কাভার্ড ভ্যান ও পিকআপ সংঘর্ষে আহত ৬
- খেলাধুলাও বিশ্ববাসীর কাছে বাংলাদেশকে উচ্চ করেছে : শফিক চৌধুরী
- কানাডায় উচ্চশিক্ষা: সিলেটিদের যা জানা জরুরি
- সিলেট নগরীতে চোরাই মোটরসাইকেলসহ যুবক আটক
- এপ্রিলের গরমে সিলেটের জনজীবনে অস্বস্তি
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর, সম্পাদক ডিপজল
- ৩ দিনের হিট অ্যালার্টের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর
- এমপি হাবিব’র উদ্যোগ : প্রত্যেক ইউনিয়নে হচ্ছে মিনি স্টেডিয়াম
- পাগলা মসজিদের ৯ দানবাক্সে ২৭ বস্তা টাকা
- সারাদেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করানোর নির্দেশ
- একটি মহল দেশের উন্নয়ন চোখে দেখে না : এমএ মান্নান
- জাউয়া বাজারে ১৪৪ ধারা জারি
- ঈদে ফাঁকা ঢাকায় বিশেষ নিরাপত্তা, নেই নাশকতার হুমকি
- সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে ভুট্টার বাম্পার ফলন
- শায়েস্তাগঞ্জে সার্বজনীন পেনশন কার্যক্রম শুরু
- প্রবৃদ্ধি অর্জনে ভারতের পরের অবস্থানে থাকবে বাংলাদেশ: বিশ্বব্যাংক
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ৩০ জুন, রুটিন প্রকাশ
- শিলাবৃষ্টি কেন হয়; সিলেটের শিলাবৃষ্টি কি স্বাভাবিক আকারের?