প্রাদুর্ভাব সত্ত্বেও ডেঙ্গু নিয়ে গবেষণায় দৈন্যদশা
সিলেট সমাচার
প্রকাশিত: ১৩ অক্টোবর ২০১৯
এ বছরে ডেঙ্গুজ্বরে নাকাল ছিল গোটা বাংলাদেশ। প্রকোপ কিছুটা কমেছে বটে। তবে, এখনো ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে।
২০০০ সাল থেকে শুরু করে বাংলাদেশে ধীরে ধীরে ডেঙ্গুজ্বরের প্রকোপ বাড়তে থাকে। শুধু বাংলাদেশ নয়, পরিবেশের বৈরি প্রভাবের ফলে বিশ্বের অনেক দেশে রয়েছে এর প্রভাব। এরপরও সমস্যাটির সমাধানে বিশ্বব্যাপী গবেষণায় অগ্রগতি নেই বললেই চলে।
২০০০ সালে দেশে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত লোকের সংখ্যা ছিল ৫ হাজারের কিছু বেশি। কিন্তু ২০১৯ সালে এসে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা প্রায় লাখ ছুঁই ছুঁই। বেড়েছে মৃত্যুর সংখ্যাও। শুধু বাংলাদেশেই না, বিশ্বব্যাপী গত ৩০ বছরে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৩০ গুণ বেড়েছে এবং ছড়িয়েছে ১০০ টিরও বেশি দেশে। এর মধ্যে অধিকাংশ দরিদ্র দেশ হলেও ইউরোপ, রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা এবং মেক্সিকান সীমান্তেও এ রোগ হানা দিয়েছে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে এশিয়া, দক্ষিণ ও উত্তর আমেরিকার অনেক দেশে ডিডিটির মতো কীটনাশক স্প্রে দিয়ে মশা নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকর এবং অত্যন্ত ব্যয়বহুল প্রচেষ্টা চালানো হয়। যদিও এগুলো পরিবেশ বিপর্যয়ের সৃষ্টি করে। পরে তাই এভাবে মশা নিয়ন্ত্রণ বন্ধ রাখা হয়েছে। বর্তমানে মশা নিয়ন্ত্রণের ওষুধ, মশাধরার ফাঁদ, কীটনাশক লাগানো দ্রব্য সামগ্রী যেমন, মশারি, বন্ধ্যা মশা কিংবা প্রকৃতিতে প্রাপ্ত ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে মশার বংশ বিস্তার রোধের চেষ্টা চলছে। যার অনেকগুলো এখনো গবেষণাগারের দরজা পেরুতে পারেনি বা সামান্য কিছুর ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল হয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সাধারণত ক্রান্তীয় ও উপ ক্রান্তীয় অঞ্চলে পাওয়া যাওয়া নারী এডিস ইজিপ্টি মশা দ্বারা বাহিত (ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত) চার ধরনের (সেরোটাইপ) ডেঙ্গু ভাইরাসের যে কোনো একটি দ্বারা সৃষ্ট ফ্লু’র মতো এ রোগটি ৭০ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে কোনো লক্ষণ প্রকাশ করে না। তবুও বাকিদের জন্য কিন্তু তা মৃত্যুর কারণ হতে পারে।যদিও বায়োসেফটি লেভেল চিন্তা করলে ডেঙ্গু ভাইরাসটি ৪ ধরণের রিস্ক গ্রুপের মধ্যে দ্বিতীয় গ্রুপে পড়ে, অর্থাৎ এটি তেমন বিপদজনক নয়। কিন্তু এটি মশাবাহিত হওয়াতে এর আক্রমণ খুব দ্রুত একটি জনগোষ্ঠীতে ছড়িয়ে পড়ে।
জানা গেছে, ডেঙ্গু ভাইরাস আবিষ্কার হওয়ার প্রায় ৫৫ বছর পর এ ভাইরাস সনাক্তকরণের জন্য পরীক্ষা কিট বাজারে আসে। অথচ এইচআইভি আবিষ্কারের মাত্র দুই বছরের মাথায় বাজারে পরীক্ষা করার কিট চলে আসে।
মার্কিন ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) শুধু এইচআইভি সংক্রমণের চিকিৎসার জন্য দুই ডজনেরও বেশি এন্টি-ভাইরাল ওষুধ অনুমোদন করেছে। অথচ ডেঙ্গু চিকিৎসার জন্য এখন পর্যন্ত একটিও ওষুধ বাজারে নেই। ২০১৬ সাল নাগাদ ২৫০ টিরও বেশি এইচআইভি ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল পরিচালিত হয়েছে অথচ ডেঙ্গুর হয়েছে মাত্র ৬০ টি।
এদিকে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ১৯৯০ সালে বিভিন্ন দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং আয়ুর তুলনা করার একটি উপায় হিসাবে ডিসেবিলিটি-এডজাস্টেড লাইফ ইয়ার (ডালি) স্কোরিং করার পদ্ধতি প্রবর্তন করেন। যার মাধ্যমে কোনো একটি নির্দিষ্ট রোগের কারণে অস্বাস্থ্য, অক্ষমতা অথবা অপরিণত বয়সে মৃত্যুর ফলে কোনো নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর কত বছর নষ্ট হয় তা জানা যায়। যে রোগের স্কোর যত বেশি যে রোগ তত বেশি ক্ষতিকর।
২০১৯ সালের জুন মাসে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা যায়, অবহেলিত ক্রান্তীয় রোগ গোত্রের মধ্যে ম্যালেরিয়ার সর্বোচ্চ ডালিস্কোর ৪ দশমিক ৫ কোটি। তার পরই দ্বিতীয়তে আছে ২৯ দশমিক ২ লাখ নিয়ে ডেঙ্গু। এই রোগগুলো হয়ে থাকে মূলত উষ্ণ অঞ্চলের দেশগুলোতে। যেখানে বসবাস করে পৃথিবীর সবচেয়ে দরিদ্র জনগোষ্ঠী যারা নিজেরা গবেষণায় অসমর্থ বা নিজেদের গবেষণার অর্থ বরাদ্ধ কম।
এমন পরিস্থিতির পরও কেন ডেঙ্গুর এন্টি ভাইরাস আবিষ্কার হচ্ছে না সে বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের অধ্যাপক বাংলানিউজকে জানান, ডেঙ্গু রোগ হয় কম আয়ের দেশগুলোতে। যেখানে ওষুধ বিক্রির বাজার খুবই ছোট। এক কথায় ওষুধের ব্যবসা করে বহুজাতিক ওষুধ কোম্পানি যারা মূলত নতুন ওষুধ তৈরির জন্য গবেষণা করে থাকে তারা তেমন লাভ পাবে না। এ কথা সত্য নতুন ওষুধ নিয়ে গবেষণা করার আগে ফার্মা কোম্পানিগুলো আগে মার্কেটের চাহিদা বুঝে নেয়, তারপর তার জন্য অর্থ বরাদ্দ করে। সেদিক থেকেও ডেঙ্গু এন্টি-ভাইরাল গবেষণা একটা অসুবিধাজনক অবস্থানে আছে। ডেঙ্গু ভাইরেমিয়া অর্থাৎ রক্তে এর অবস্থান খুবই সংক্ষিপ্ত, ৪ থেকে ৫ দিন।
এ বিষয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সাইফ উল্লাহ মুন্সি বাংলানিউজকে বলেন, ধরুন একটা ভালো এন্টিভাইরাল ওষুধ পাওয়া গেলো। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এ ওষুধ যখন রোগীকে দেওয়া হবে তখন তার রক্তে ভাইরাস নাও থাকতে পারে। কারণ ততক্ষণে শরীরের ইমিউন সিস্টেম ভাইরাসকে দমন করা শুরু করাতে রক্তে ভাইরাস কমে যায়। অন্যদিকে ভাইরাস অন্য কোষ, টিস্যু বা শারীরিক গহব্বরে বিস্তার লাভ করতে পারে। যেখানে ডেঙ্গু ভাইরাসের এন্টি-ভাইরাল ওষুধ নাও পৌঁছতে পারে। ডেঙ্গু সংক্রমণের প্রাথমিক পর্যায়ে ভাইরাস কমাতে পারে এমন একটি ওষুধ যদি প্রয়োগ করা যায় তবে তা ডেঙ্গু জ্বর কমাবে, রক্তক্ষরণ বা শক এর মাত্রা ও সম্ভবনা প্রতিরোধ করবে। তাই ডেঙ্গু রোগের দ্রুত নির্ণয় এবং এন্টি-ভাইরাল প্রয়োগ সাফল্যের মূল চাবিকাঠি।
ডেঙ্গুর ভ্যাকসিন সম্পর্কে এ বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, ডেঙ্গুজ্বরের ভাইরাসের বিরুদ্ধে তৈরি সানোফি-পাস্তৃর কোম্পানির যে একটি মাত্র লাইসেন্সধারি লাইভ রিকম্বিনেন্ট ইলেক্ট্রোভ্যালেন্ট ডেঙ্গু ভ্যাকসিন বাজারে আছে তা এ দোষে দুষ্ট। এটি ইয়েলো ফিন্ডার ভাইরাসের ব্যাকবোন ব্যবহার করে তৈরি করা একটি ভ্যাকসিন যা ৩ডোজ সিরিজ হিসেবে ৯ থেকে ৪৫ বছর বয়সী ব্যক্তিদের ব্যবহারের জন্য। তবে এ ভ্যাকসিনটি ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছে। কারণ এটির কার্যকারিতা মাত্র ৬০ শতাংশ এবং যাদের আগে ডেঙ্গু হয়নি তাদের দেওয়ার ফলে মৃত্যু ঝুঁকি আরও বেড়ে গেছে।
ফার্মাসিস্টদের মতে, একটি নতুন ভ্যাকসিন তৈরি করতে দীর্ঘ সময় লাগে। সাধারণত ১০ থেকে ১৫ বছর। ভ্যাকসিনগুলোর উন্নয়ন বিভিন্ন পর্যায়ে চলে। যেমন গবেষণা, আবিষ্কার, প্রাক-ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা, ক্লিনিকাল পরীক্ষা (যা ৭ বছর পর্যন্ত সময় নিতে পারে) এবং অনুমোদন। একবার ভ্যাকসিন অনুমোদিত হয়ে গেলে (আরও ১ বছর অবধি দীর্ঘতর প্রক্রিয়া) ভ্যাকসিনটি প্রস্তুত করা হয় এবং যেখানে এটি প্রয়োজন সেখানে পাঠানো হয়। ভ্যাকসিনগুলো কার্যকর এবং নিরাপদ কিনা তা পরীক্ষা করার জন্য এবং তদারকির মাধ্যমে ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়, কারণ কখনও কখনও টিকা ব্যবহারের জন্য নিবন্ধিত হওয়ার পরে অপ্ৰত্যাশিত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। সম্প্রতি ফিলিপিন্সে ব্যবহৃত ডেঙ্গু ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে তাই হয়েছে। কিছু শিশুর মধ্যে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পাওয়া যাওয়ায় তা বর্তমানে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
ডেঙ্গু নিয়ে গবেষণার বিষয়ে অধ্যাপক ডা. সাইফ উল্লাহ মুন্সি আরও বলেন, সর্বশেষ গত ২০ বছর ধরে সিঙ্গাপুরে সফল মশক নিধন কার্যক্রম থাকার ফলে মশা ছিল না। যে কারণে ডেঙ্গুর রোগীর সংখ্যা যেমন কমে গিয়েছিল তেমনি সমগ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে ডেঙ্গু এন্টিবডি বা ডেঙ্গু প্রতিরোধ ক্ষমতাও হ্রাস পেয়েছিল৷ এ ক্ষমতা না থাকায় হঠাৎ করে অনেক মানুষই নতুন করে আক্রান্ত হচ্ছেন সিঙ্গাপুরে। তাই মশক নিধনই যে চূড়ান্ত বিষয় তাও কিন্তু নয়। এক দিকে ভালো কোনো ভ্যাকসিনও নেই, ওষুধও নেই আর নেই মশা মারার কার্যকর পদ্ধতি। এ রকম একটা অবস্থায় ক্রান্তিকাল পার করছে মানব জাতি। যখন ডেঙ্গুর দস্যুতা দিনকে দিন বাড়ছে আর এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলোনোর জন্য গবেষণার ক্ষেত্রে দীনতা প্রকাশিত হচ্ছে প্রকটভাবে। তাই এখনই সময় ডেঙ্গু গবেষণায় মনোনিবেশ আর অর্থ বিনিয়োগ করার।
- গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: উদ্ধার কাজে দুই প্লাটুন বিজিবি
- ১৭ বছর পর যাত্রীভর্তি ফ্লাইট নিয়ে নারিতা যাচ্ছে বাংলাদেশ বিমান
- ১০ টাকা দিয়ে টিকিট কেটে চোখ দেখালেন প্রধানমন্ত্রী
- সিলেটের মাঠে হ্যাটট্রিক হারে সিরিজ হাতছাড়া বাংলাদেশের
- অভিবাসীদের জন্য ভালো সুযোগ দিচ্ছে ইউরোপের যে দেশে
- বিয়ানীবাজার উপজেলা নির্বাচন : ৩ পদে মনোনয়ন দিলেন ২২ প্রার্থী
- শাবি উপাচার্যের তথ্য ব্যবহার করে অর্থ চেয়ে সক্রিয় প্রতারকচক্র
- সিলেটে বাড়ছে নদ-নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
- এসআইইউ পরিদর্শনে মালয়েশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি দল
- জুড়ীতে হচ্ছে পুর্ণাঙ্গ স্থল বন্দর, সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন
- পরকীয়ার জের, সুনামগঞ্জে বেড়াতে নিয়ে ছুরিকাঘাতে স্ত্রীকে খুন
- ইসরায়েলের সঙ্গে তুরস্কের বাণিজ্য বন্ধ
- নর্থইস্ট ইউনিভার্সিটির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হলেন লিয়াকত শাহ ফরিদী
- পরিচয় মিলেছে মাধবপুরের দুর্ঘটনায় নিহত ৫ জনের
- শাবিপ্রবিতে শিকড়ের দুই দিনব্যাপী পুনর্মিলনী শুরু
- ভূমধ্যসাগরে নিহত ৮ বাংলাদেশির লাশ ঢাকায়
- দীর্ঘ অপেক্ষা শেষে এবার আসছে ‘কৃষ ফোর’
- বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ
- ১২ কেজি এলপিজির দাম কমে ১৩৯৩ টাকা
- সিলেটসহ বিভিন্ন জেলা বৃষ্টি বাড়ার আভাস
- সিলেটসহ সারাদেশে প্রাথমিক বিদ্যালয় রোববার থেকে খোলা
- থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা: প্রধানমন্ত্রী
- সিলেটে ২৭৫ বস্তা ভারতীয় চিনি জব্দ, আটক ২
- ওসমানীনগরে স্কুল ছাত্রীকে যৌন হয়রানী, অভিযুক্ত গ্রেফতার
- সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা সম্ভব : প্রধান বিচারপতি
- শ্রমিকের পাশে সিলেট সম্মিলিত নাট্য পরিষদ
- চা বাগানের প্রবেশমুখ থেকে মাদক সহ আটক ২
- নবীগঞ্জে শিলাবৃষ্টিতে ২২০ হেক্টর জমির ফসলের ক্ষয়ক্ষতি
- শ্রীমঙ্গলে মহান মে দিবসে চা শ্রমিক সমাবেশ ও আলোচনা সভা
- মিল্টন সমাদ্দার আটক, পৃথক তিন মামলা
- সিলেটের শাহপরাণে পুলিশের জালে দুই কারবারি, মাদকদ্রব্য জব্দ
- মাধবপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমানকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
- পীরের বাজারে কাভার্ড ভ্যান ও পিকআপ সংঘর্ষে আহত ৬
- কানাডায় উচ্চশিক্ষা: সিলেটিদের যা জানা জরুরি
- খেলাধুলাও বিশ্ববাসীর কাছে বাংলাদেশকে উচ্চ করেছে : শফিক চৌধুরী
- সিলেট নগরীতে চোরাই মোটরসাইকেলসহ যুবক আটক
- এপ্রিলের গরমে সিলেটের জনজীবনে অস্বস্তি
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর, সম্পাদক ডিপজল
- ৩ দিনের হিট অ্যালার্টের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর
- এমপি হাবিব’র উদ্যোগ : প্রত্যেক ইউনিয়নে হচ্ছে মিনি স্টেডিয়াম
- পাগলা মসজিদের ৯ দানবাক্সে ২৭ বস্তা টাকা
- একটি মহল দেশের উন্নয়ন চোখে দেখে না : এমএ মান্নান
- সারাদেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করানোর নির্দেশ
- জাউয়া বাজারে ১৪৪ ধারা জারি
- সিলেটসহ বিভিন্ন জেলা বৃষ্টি বাড়ার আভাস
- বিশ্বনাথে মেয়র ও কাউন্সিলরের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ১০
- সিলেটে ভারতের কাছে বাংলাদেশের নারীদের হার
- ৮০% পাকলেই হাওরের ধান কেটে ফেলার পরামর্শ কৃষি অধিদপ্তরের
- কৃষি খাতে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান সিসিক মেয়রের
- পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে জিম্বাবুয়ে দল