ব্রেকিং:
রমজানে সিলেটসহ সারাদেশে নতুন সময়সূচিতে চলছে অফিস সিলেটে স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্সের আত্মহত্যা যুবকের! পবিত্র রমজান মাসের মর্যাদা, ইবাদত ও ফজিলত রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় জৈন্তাপুরে বাজার মনিটরিং চুনারুঘাটে দুর্ঘটনায় চাশ্রমিক-সন্তান নিহত অস্ত্রোপচারে দুর্ঘটনার দায় হাসপাতাল ও চিকিৎসকের: স্বাস্থমন্ত্রী হাইতির প্রধানমন্ত্রী হেনরির পদত্যাগ গত ১৫ বছরে দেশের চেহারা বদলে গেছে : এম এ মান্নান এমপি বিএসএমএমইউ’র নতুন উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক রমজানের প্রথম তারাবিতে সিলেটে মুসল্লিদের ঢল রমজানে আবহাওয়া যেমন থাকবে সিলেটে?
  • সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৫ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
রমজানে সিলেটসহ সারাদেশে নতুন সময়সূচিতে চলছে অফিস সিলেটে স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্সের আত্মহত্যা যুবকের! পবিত্র রমজান মাসের মর্যাদা, ইবাদত ও ফজিলত রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় জৈন্তাপুরে বাজার মনিটরিং চুনারুঘাটে দুর্ঘটনায় চাশ্রমিক-সন্তান নিহত অস্ত্রোপচারে দুর্ঘটনার দায় হাসপাতাল ও চিকিৎসকের: স্বাস্থমন্ত্রী হাইতির প্রধানমন্ত্রী হেনরির পদত্যাগ গত ১৫ বছরে দেশের চেহারা বদলে গেছে : এম এ মান্নান এমপি বিএসএমএমইউ’র নতুন উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক রমজানের প্রথম তারাবিতে সিলেটে মুসল্লিদের ঢল রমজানে আবহাওয়া যেমন থাকবে সিলেটে?
৪৯৫

দেশে চা উৎপাদনে রেকর্ড

সিলেট সমাচার

প্রকাশিত: ১৯ জানুয়ারি ২০২৪  

১৭০ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ চা উৎপাদিত হয়েছে দেশের বাগানগুলোতে। ২০২৩ সালে দেশের ১৬৮টি বাগান থেকে ১০ কোটি ২৯ লাখ কেজি চা সংগ্রহ করা হয়েছে। যা বাংলাদেশে চা চাষের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ, পুরনো গাছ সরিয়ে নতুন চারা রোপণ এবং অনুকূল আবহাওয়ার কারণে বেশি পরিমাণ চা উৎপাদিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

চা বোর্ড সূত্র জানায়, দেশে চায়ের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয় ১৮৫৪ সালে। সেই হিসাবে চা উৎপাদনের ইতিহাস প্রায় ১৭০ বছরের। গত কয়েক বছর ধরে ১০ কোটি কেজি চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও এবারই প্রথম লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সফলতা এসেছে। ২০২৩ সালে দেশের বাগানগুলো থেকে চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১০ কোটি ২০ লাখ কেজি। সেই হিসাবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আরও ৯ লাখ কেজি বেশি চা উৎপাদিত হয়েছে। এর আগে ২০২১ সালে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ কোটি ৬৫ লাখ কেজি চা উৎপাদিত হয়েছিল। ২০২২ সালে ১০ কোটি কেজি লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও উৎপাদিত হয় ৯ কোটি ৩৮ লাখ ২৯ হাজার কেজি। বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলাম এনডিসি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এটা সবার সমন্বিত চেষ্টার ফলে সম্ভব হয়েছে। বাগান মালিক, শ্রমিক, চা বোর্ডের কর্মকর্তাদের অবদান আছে। পাশাপাশি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী কার্যকর পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়েছে। বাগানগুলোতে পুরনো গাছ সরিয়ে নতুন গাছ লাগানোয় নজর দেওয়া হয়েছে। বাজারে অবৈধ পথে আসা চা যাতে ঢুকতে না পারে, বাগানমালিক ও শ্রমিকদের স্বার্থও যাতে সুরক্ষিত হয়, সেসব দিক খেয়াল রাখা হয়েছে।’ তিনি জানান, সমতলে চা চাষের প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে, বিনামূল্যে চারা ও মেশিনারিজ বিতরণ করা হয়েছে। ফলে উত্তরাঞ্চল ও সমতলেও চা চাষের পরিমাণ বেড়েছে। বাগানগুলোর আয়তন আড়াই শতাংশ হারে বৃদ্ধি করার চেষ্টা চলছে। সব মিলিয়েই এই ইতিবাচক ফল এসেছে। বাগান মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ চা সংসদের চেয়ারম্যান কামরান তানভীরুল রহমান উৎপাদনে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, ‘উৎপাদনের পাশাপাশি উৎপাদকরা যাতে চায়ের ভালো দাম পান সেটাও মাথায় রাখতে হবে। এ ছাড়া রপ্তানির দিকে মনোযোগ দেওয়ার সময় এসেছে।’ জানা গেছে, ২০১৭-১৮ সাল পর্যন্তও প্রতিবেশী ভারত, শ্রীলঙ্কা, কেনিয়াসহ অন্যান্য দেশের তুলনায় দেশের চা উৎপাদনের প্রবৃদ্ধি তুলনামূলক কম ছিল। কিন্তু চা বোর্ডের নানা ইতিবাচক পদক্ষেপ, অনুকূল আবহাওয়ার কারণে গত কয়েক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে চা উৎপাদন বৃদ্ধির ফলে প্রবৃদ্ধি বাড়তে থাকে। একই সময়ে দেশের উত্তরাঞ্চলের সমতল এলাকার বাগানগুলোতেও চা উৎপাদন বাড়তে থাকে। আধুনিক সেচ ব্যবস্থা, শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ, চা বিপণনে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধিও উৎপাদন বাড়াতে সহায়তা করেছে।

সিলেট সমাচার
সিলেট সমাচার