অর্থবছর শুরুর নয়দিনেই ৭৫ কোটি ডলার রেমিটেন্স
সিলেট সমাচার
প্রকাশিত: ১৩ জুলাই ২০২০
মহামারীকালে নতুন অর্থবছরের শুরুতেও প্রবাসীদের রেমিটেন্স পাঠানোর ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রয়েছে।
২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ের নয়দিনেই ৭৫ কোটি ডলারের রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এর আগে এতো কম দিনে এতো বেশি রেমিটেন্স কখনই আসেনি।
অর্থনীতির গবেষক আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে বেশি রেমিটেন্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা।
জুনের মতো কোরবানির ঈদের আগে জুলাই মাসেও ভালো রেমিটেন্সের আশা করলেও পরের মাসগুলো নিয়ে দুশ্চিন্তার কথা জানিয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশ ব্যাংক রোববার রেমিটেন্সের যে তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যায়, ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ের নয়দিনে (১-৯ জুলাই) ৭৪ কোটি ৬৪ লাখ ডলার রেমিটেন্স এসেছে।
এরমধ্যে ১ জুলাই ছিল ব্যাংক হলিডে। ওইদিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকে কোনো রেমিটেন্স জমা হয়নি। পরের দিন ২ জুলাই একদিনেই ১১ কোটি ৯২ লাখ ডলার রেমিটেন্স আসে।
আর পরের সপ্তাহে (৫-৯ জুলাই) ৬২ কোটি ৭৩ লাখ ডলার রেমিটেন্স আসে।
গত ২০১৯-২০ অর্থবছরে মোট এক হাজার ৮২০ কোটি ৫০ লাখ (১৮.২০ বিলিয়ন) ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।
ওই অঙ্ক ছিল আগের ২০১৮-১৯ অর্থবছরের চেয়ে ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেশি। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ১৬ দশমিক ৪২ বিলিয়ন রেমিটেন্স এসেছিল।
সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরের শেষ মাস জুনে ১৮৩ কোটি ২৬ লাখ ডলার রেমিটেন্স এসেছিল, যা ছিল এক মাসের হিসাবে অতীতের যে কোনো মাসের চেয়ে বেশি।
গত ২ জুলাই করোনাভাইরাস মহামারীকালে একদিনে বাংলাদেশের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ দুটি সূচকে রেকর্ড হয়।
ওই দিন প্রথম দেশের বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন বা রিজার্ভ ৩৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়। একই দিনে এক মাসে ১৮৩ কোটি ২৬ লাখ ডলারের রেকর্ড রেমিটেন্সের খবরও আসে।
বাংলাদেশের ইতিহাসে এর আগে কখনই রিজার্ভ ৩৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়নি। আর এক মাসে এত বেশি রেমিটেন্সও কখনও আসেনি।
এর আগে এক মাসে ১৭৪ কোটি ৮০ লাখ ডলারের রেমিটেন্স এসেছিল ২০১৯ সালের মে মাসে রোজার ঈদকে সামনে রেখে।
জুন মাসে রেমিটেন্সের উল্লম্ফনের কারণে মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে রিজার্ভ ৩৫ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৩৬ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করে।
২ জুলাই রিজার্ভ অতীতের সব রেকর্ড ছাপিয়ে প্রথমবারের মতো ৩৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে ৩৬ দশমিক ১৪ বিলিয়ন ডলারে উঠ।
তবে ৭ জুলাই এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মে-জুন মাসের ৭২ কোটি ডলার আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩৬ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে।
রোববার রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৩৫ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলার।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান মনসুর বলেন, রেমিটেন্সের পাশাপাশি কোভিড-১৯ মেকাবেলায় বিশ্ব ব্যাংক, আইএমএফ, এডিবি ও এআইআইবির ঋণ সহায়তা রিজার্ভ বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে।
“এখন পর্যন্ত অর্থনীতির অন্যতম প্রধান দুই সূচক রেমিটেন্স ও রিজার্ভ ভালোই আছে। তবে সামনের মাসগুলোতে কি হবে সেটাই চিন্তার বিষয়।”
তিনি বলেন, “কোরবানির পর অগাস্ট মাস থেকেই রেমিটেন্স কমে যাবে। এই মহামারীকালে পরিবার-পরিজনের প্রয়োজনে সর্বশেষ জমানো টাকা দেশে পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা। অনেকে আবার দেশে ফিরে আসার চিন্তাভাবনা করছে; তাই যা কিছু আছে সব আগেই দেশে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। এ সব কারণেই রেমিটেন্স বাড়ছে।
“বিদেশে অনেকেরই এখন কাজ নেই। একটি অংশ যদি দেশে চলে আসে তাহলে ভবিষ্যতে রেমিটেন্স আসবে কোত্থেকে,” প্রশ্ন রাখেন ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসান মনসুর।
দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বিভিন্ন দেশে থাকা এক কোটিরও বেশি বাংলাদেশির পাঠানো অর্থ বা রেমিটেন্স। দেশের জিডিপিতে এই রেমিটেন্সের অবদান ১২ শতাংশের মতো।
এবার করোনাভাইরাস মহামারীতে মার্চ থেকে বৈশ্বিক পরিস্থিতি ওলটপালট হয়ে যাওয়ায় রেমিটেন্সও কমে গিয়েছিল। কিন্তু এপ্রিল থেকে রেমিটেন্সে ঊর্ধ্বগতির ধারা চলছে।
রেমিটেন্সের গতি ধরে রাখতে গত অর্থবছরে দুই শতাংশ হারে প্রণোদনা ঘোষণা করেছিল সরকার। নতুন অর্থবছরেও সেটা অব্যাহত রাখা হয়েছে।
মহামারীর কারণে কোনো দেশের অর্থনীতিই স্বস্তিতে নেই। সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি কর্মী যে অঞ্চলে রয়েছে, তেলের দামের নিম্নগতিতে সেখানেও চাকরিতে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
- মোবাইল ডেটা দ্রুত শেষ হচ্ছে? যা করলে বাঁচবে খরচ
- যতবার সরকারে এসেছি ততবার শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি : প্রধানমন্ত্রী
- হাওরে ধান কেটে বাড়ি ফিরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন যুবক
- যশোরে তাপমাত্রা উঠল ৪৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে
- বন্যা এড়াতে সুরমা খনন: ৪ মাসের কাজ শেষ হয়নি ১৫ মাসেও
- ধোপাগুলে ট্রাক-অটিরিকশা সংঘর্ষে নিহত ২
- স্কুল ছাত্র তানভীর হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড
- শাল্লায় আচরনবিধি লঙ্ঘনের দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অর্থদণ্ড
- সুনামগঞ্জে ধর্ষণের পর কলেজ ছাত্রীকে খুন, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
- হাঁস পাচ্ছে জুড়ীর ২৮০ পরিবার
- ফের প্রশান্তির বৃষ্টিতে ভিজল সিলেট
- বিয়ানীবাজারে অর্ধশত খালের দুরবস্থা, বিপদে কৃষকেরা
- চ্যাম্পিয়ন্স লিগ/ ভিনিসিয়াসের জোড়া গোলে বায়ার্ন-রিয়ালের ড্র
- যুক্তরাষ্ট্রে নিহত দুই বাঙালি হত্যার বিচার চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- এমসি কলেজের শতবর্ষী ভবন সংরক্ষণের দাবি
- থাইল্যান্ড থেকে ফিরে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন কাল
- দেশের ইতিহাসে বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- মহান মে দিবস আজ
- দুদকের প্রথম নারী মহাপরিচালক শিরীন
- হজ ভিসা আবেদনের সময় বাড়ল ৭ মে পর্যন্ত
- সরকারের সিদ্ধান্তে জনস্বার্থকে প্রাধান্যদেবার পরামর্শ রাষ্ট্রপতির
- সুরমা টাওয়ারের ১৩ তলা থেকে পড়ে সিসিক কর্মচারীর মৃত্যু
- হিট স্ট্রোকে সারাদেশে ৭ দিনে ১০ জনের মৃত্যু
- শাবিপ্রবিতে অধ্যাপক ড. জিয়া রহমানের স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত
- বৃহস্পতিবার পর্যন্ত স্কুল-মাদ্রাসা বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের নির্দেশ
- যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩, আহত ৫
- সরকার উন্নয়নের মহাসড়কে প্রবাসীদের সম্পৃক্ত করতে চায় : ড. মোমেন
- ‘দ্য শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ পদক’ পেলেন সিলেটের ড. আল কবির
- কোম্পানীগঞ্জে নুরুল হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
- সিলেটে অমিত ‘হত্যাকাণ্ডে’ জড়িত গ্রেফতার ১, তদন্ত চলছে
- সিলেটের শাহপরাণে পুলিশের জালে দুই কারবারি, মাদকদ্রব্য জব্দ
- মাধবপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমানকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
- পীরের বাজারে কাভার্ড ভ্যান ও পিকআপ সংঘর্ষে আহত ৬
- খেলাধুলাও বিশ্ববাসীর কাছে বাংলাদেশকে উচ্চ করেছে : শফিক চৌধুরী
- কানাডায় উচ্চশিক্ষা: সিলেটিদের যা জানা জরুরি
- সিলেট নগরীতে চোরাই মোটরসাইকেলসহ যুবক আটক
- এপ্রিলের গরমে সিলেটের জনজীবনে অস্বস্তি
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর, সম্পাদক ডিপজল
- ৩ দিনের হিট অ্যালার্টের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর
- এমপি হাবিব’র উদ্যোগ : প্রত্যেক ইউনিয়নে হচ্ছে মিনি স্টেডিয়াম
- পাগলা মসজিদের ৯ দানবাক্সে ২৭ বস্তা টাকা
- সারাদেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করানোর নির্দেশ
- একটি মহল দেশের উন্নয়ন চোখে দেখে না : এমএ মান্নান
- জাউয়া বাজারে ১৪৪ ধারা জারি
- ঈদে ফাঁকা ঢাকায় বিশেষ নিরাপত্তা, নেই নাশকতার হুমকি
- সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে ভুট্টার বাম্পার ফলন
- শায়েস্তাগঞ্জে সার্বজনীন পেনশন কার্যক্রম শুরু
- প্রবৃদ্ধি অর্জনে ভারতের পরের অবস্থানে থাকবে বাংলাদেশ: বিশ্বব্যাংক
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ৩০ জুন, রুটিন প্রকাশ
- শিলাবৃষ্টি কেন হয়; সিলেটের শিলাবৃষ্টি কি স্বাভাবিক আকারের?