হিংসা থেকে বাঁচার তিন উপায়
সিলেট সমাচার
প্রকাশিত: ২০ ডিসেম্বর ২০১৯
শরীরের বাহ্যিক রোগগুলোকেই মানুষ রোগ মনে করে। বাহ্যিক অঙ্গগুলো রোগে আক্রান্ত হলে ডাক্তারের কাছে যায়। ওষুধ ব্যবহার করে সুস্থ হওয়ার চেষ্টা করে।
কিন্তু হয়তো অনেকে জানি না, শরীরের যেমন রোগ আছে, তেমনি আত্মারও রোগ আছে। রোগ দূর করার জন্য বিভিন্ন ওষুধও রয়েছে। আত্মা যদি সুস্থ হয়ে যায় তাহলে মানুষের বাহ্যিক আচার ব্যবহারও ভালো হয়ে যাবে। মানুষের ভেতর পাপাত্মা থাকলে তার আচার ব্যবহারেও দেখা দেবে বিভিন্ন অসঙ্গতি। রাসূল (সা.) এক হাদিসে বলেছেন, ‘(জেনে রেখো!) মানুষের দেহে একটি গোশতের টুকরা আছে। তা যদি সংশোধন হয়ে যায় তাহলে মানব দেহও পুরোটা ঠিক হয়ে যাবে। আর গোশতের ওই টুকরাতে যদি সমস্যা থেকে যায় তাহলে পুরো দেহেও সমস্যা দেখা দেবে। ওই অংশটির নাম হচ্ছে কলব।’
যদি গাড়ির ইঞ্জিনের সঙ্গে মানুষের কলবটাকে তুলনা করা হয় তাহলে এটাই হবে উত্তম উদাহরণ। গাড়ির বাহিক্য সৌন্দর্য যতই থাকুক না কেন, যদি ইঞ্জিনে সমস্যা থেকে যায় তাহলে ওই গাড়ি দিয়ে গন্তব্যে পৌঁছা কষ্টকর। ইঞ্জিন ঠিক থাকলে, বাহ্যিক সৌন্দর্যে ঘাটতি থাকলেও গাড়ি যথা সময়ে আপনাকে গন্তব্যে পৌঁছে দিবে। ঠিক তেমনি কারো যদি ‘দিল মেঁ কুছ কালা’ থাকে তাহলে সে সবখানে সমস্যার অংশ হয়ে দেখা দেবে। আর হৃদয় যদি প্রশস্ত হয় তাহলে কারো উপকার করতে না পারলেও সমস্যার কারণ হবে না।
এতদিন বুযূর্গগণ মানুষের আত্মার রোগ, আত্মার পরিচর্যার কথা বলে আসলেও চিকিৎসা শাস্ত্রে এর তেমন গুরুত্ব নজরে আসেনি। এখন ডাক্তারগণ শরীরের যত্নের পাশাপাশি আত্মার যত্নের কথাও বলছেন। বলছেন শুধু শরীরের পরিচর্যা নয় বরং মানসিকতারও পরিচর্যা দরকার। ইসলামের দৃষ্টিতে আত্মার রোগগুলোর মাঝে রয়েছে অহংকার, লৌকিকতা, অন্যের প্রতি খারাপ ধারণা, ভীরুতা ও হিংসা ইত্যাদি।
আগুন মানুষের বাহ্যিক অঙ্গগুলোকে পোড়ায়। আগুনে পোড়ার পর অঙ্গে শুরু হয় জ্বালাযন্ত্রণা। হিংসাও আগুনের মতোই এক ধরনের অদৃশ্য বস্তু। এর দ্বারাও পুড়ে। তবে শরীর নয় বরং মানুষের হৃদয়। সেই পুড়ার জ্বালাযন্ত্রণাও আছে। এক কবি বলেছেন, ‘হিংসার আগুন অন্যকে পুড়ানোর আগে হিংসুককেই জ্বালিয়ে ভস্মীভূত করে।’ তাই হিংসুকরা মানসিকভাবে কখনো শান্তি লাভ করতে পারে না। হয়তো এখনো গবেষণা হয়নি যে, হার্ডের রোগীদের শতকরা কতজন হিংসা ও রেষারেষির কারণে আক্রান্ত হচ্ছে। আমার বিশ্বাস, যার ভেতর মানসিক এই আগুন জ্বলবে, সে কখনো মানসিক ও হার্ডের দিক থেকে পুরো সুস্থ থাকতে পারবে না। দ্বীনদারির দিক থেকেও হিংসা খুবই ক্ষতিকর একটি রোগ।
হাদিসে এসেছে, নবী করিম (সা.) বলেন, ‘ তোমরা হিংসা থেকে দূরে থাকো। হিংসা নেক আমলগুলোকে তেমনি বরবাদ করে দেয়, যেমন আগুন লাকড়িকে জ্বালিয়ে ভস্মীভূত করে ফেলে।’ কারো কাছে মনে হতে পারে নেক আমল, হিংসা দ্বারা বিনাশ হয় কিভাবে? মুহাদ্দিসগণ এর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তাদের ভাষ্য হচ্ছে, হিংসা এমন একটি রোগ, যখন কারো ভেতর বাসা বাধে তখন সে অন্যের ক্ষতি করতে সদা সচেষ্ট থাকে। কোনরূপ ক্ষতি করতে না পারলে, ওই লোকের দোষ মানুষের কাছে বলে বেড়ায়। তার কুৎসা রটায়। আর এগুলোর কারণে হাশরের ময়দানে যার কুৎসা রটিয়েছিলো, তাকে ওর নেক আমলের সওয়াব দিয়ে দেয়া হবে। এভাবেই মূলত তার নেক আমলগুলো বিনাশ হয়ে যাবে।
অন্য এক হাদিসে এসেছে, রাসূল (সা.) বলেন, তোমাদের পূর্ববর্তীদের মাঝে যত মারাত্মক রোগ ছিলো, সেগুলো তোমাদের মাঝে চলে এসেছে। হিংসা এবং রেষারেষি সবকিছুকে মুণ্ডিয়ে ফেলে। মুণ্ডানো দ্বারা উদ্দেশ্য চুল মুণ্ডানো নয় বরং দ্বীনকে মুণ্ডিয়ে দেয়া। (সুনানে তিরমিজি) সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন, এ সকল রোগ ব্যাধি থেকে মুক্ত; এটা সর্বসম্মত মত। তাই রাসূল (সা.) সাহাবায়ে কেরামের সামনে এ কথা বললেও এর দ্বারা উদ্দেশ পরবর্তী উম্মত।
আজ মুসলমান পরস্পর দ্বন্দ-কলহে লিপ্ত। হিংসা-বিদ্বেষের কারণে মুসলমানের দেশ, সমাজ ও পরিবার অশান্তির আগুন জ্বলছে। অথচ ইসলাম শান্তির ধর্ম। রাসূল (সা.) বলেছেন, তোমরা একে অন্যের পেছনে লেগে থেকো না, অন্যের গোপন বিষয় সন্ধান করো না, পরস্পর হিংসা করো না বরং পরস্পর ভাই ভাই এক আল্লাহর বান্দা হিসেবে বসবাস করো।’ তাছাড়া হিংসা থেকে বাঁচার জন্য রাসূল (সা.) কয়েকটি গুণ অর্জনের কথা বলেছেন। কারো মাঝে সে গুণগুলো এসে গেলে আল্লাহ তায়ালার রহমতে তার ভেতর হিংসা বাসা বাঁধতে পারবে না।
তিনটি গুণ লাভ করতে পারলে হিংসা বাসা বাঁধতে পারবে না
রাসুল (সা.) এর সেবায় যে কজন সাহাবি সদা লেগে থাকতেন তাদের অন্যতম ছিলেন আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ। তিনি বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘তিনটি গুণ আছে, যেগুলো কোনো মুমিন অর্জন করতে পারলে তার অন্তরে কারো প্রতি হিংসা আসবে না। প্রথম গুণ হচ্ছে, আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে সকল কাজ করা। দ্বিতীয়, মুসলমানদের বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত দায়িত্বশীলদের কল্যাণ কামনা করা। তৃতীয়, মুসলমানদের সঙ্গে মিলেমিশে সংঘবদ্ধ জীবন যাপন করা। (মনে রেখো) দ্বীনের দাওয়াত এমন এক ফলপ্রসূ কাজ যে, তা মুসলমানকে অমুসলিমদের থেকে সুরক্ষা দেবে।’ (সুনানে তিরমিজি)।
রাসূল (সা.) যে তিনটি গুণের আলোচনা করলেন, তা সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা হচ্ছে-
আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কাজ করা:
সমাজে হিংসা ছড়ায় যখন অন্যকে প্রতিপক্ষ মনে করা হয়। কিন্তু আমার কাজের লক্ষ যদি হয় আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করা, অন্যকে পেছনে ফেলা বা ঘায়েল করা নয় তাহলে কখনো হিংসা তৈরি হবে না। বরং মনে করা হবে, ওই লোকও আমার সহযোগী। কোরআন এবং হাদিসে এ ব্যাপারে জোর তাকিদ দেয়া হয়েছে। আল কোরআনে বলা হয়েছে, ‘নিশ্চয় আমার নামাজ, কোরবানি, আমার জীবন-মরণ একমাত্র আল্লাহর জন্য।’ অন্যত্র বলা হয়েছে, ‘তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই ইবাদত করতে।’
হাদিস শরিফে এসেছে, ‘আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কাজ করলে অল্প কাজই আখেরাতে মুক্তির জন্য যথেষ্ট হবে।’ এক হাদিসে এসেছে, জাহান্নামকে তিন শ্রেণীর লোক দ্বারা উদ্বোধন করা হবে। ওই লোকদের আমল ছিলো অনেক মর্যাদাপূর্ণ, কিন্তু তারা ওগুলো করেছিলো মানুষকে দেখানোর জন্য; আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য নয়। প্রথম শ্রেণীর লোক হবে এক শ্রেণীর ক্বারী, যারা সুমধুর তেলাওয়াত শুনিয়ে মানুষকে আকৃষ্ট করতো। কিন্তু তাদের মাকসাদ ছিলো মানুষের কাছে বড় ক্বারী হিসেবে পরিচিত পাওয়া। দ্বিতীয় শ্রেণীর লোক হবে শহীদ; যারা ধর্মের পথে নিজেদের জীবনকে কোরবান করে দিয়ে ছিলো। কিন্তু উদ্দেশ্য ছিলো শহীদ মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার সুনাম অর্জন করা। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তারা জীবন দেয়নি। তৃতীয় শ্রেণীর লোক হচ্ছে, দাতা; যারা বড় দাতা হিসেবে সমাজের কাছে পরিচিত হওয়ার জন্য অঢেল সম্পদ দান করেছে। মোট কথা হলো সকল কাজের উদ্দেশ্য হতে হবে আল্লাহর সন্তুষ্টি। প্রতিপক্ষকে উদ্দেশ্য করে নয়।
মানুষের কল্যাণকামিতা:
বুখারী শরিফের এক হাদিসে এসেছে, নবী করিম (সা.) বলেন, দ্বীন হচ্ছে কল্যাণকামিতার নাম। সাহাবায়ে কেরাম জানতে চাইলেন, হে আল্লাহর রাসূল! কার জন্য কল্যাণ কামনা করবো? রাসূল (সা.) বলেন, আল্লাহ তায়ালা, তার রাসূল ও কিতাব এবং মুসলিম রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল ও জনসাধারনের জন্য কল্যাণ কামনার নাম হচ্ছে দ্বীনদারি।’ হিংসা সাধারনত হয় কারো ক্ষতি করার ইচ্ছা থেকে। কারো যদি ইচ্ছা থাকে আমি সকলের কল্যাণ করবো তাহলে হিংসা আসবে কোথায় থেকে? এ জন্য বুযূর্গগণের উপদেশ হলো, কারো ওপর যদি তোমার হিংসা হয় তাহলে তুমি তার কল্যাণ করার জন্য লেগে পড়। তাহলে দেখবে মন থেকে আস্তে আস্তে হিংসা উধাও হয়ে গেছে।
সংঘবদ্ধ জীবন যাপন করা:
রাসূল (সা.) হিংসার আগুন থেকে নিজকে বাঁচানোর জন্য জামাতবদ্ধ জীবন যাপনের কথা বলেছেন। এক সঙ্গে মিলমিশে থাকার বরকতে হিংসা আসতে পারবে না। তাছাড়া মিলেমিশে থাকতে হলে, মনে হিংসা রেখে এক সঙ্গে থাকা কখনো সম্ভব নয়। কারণ হিংসা পরস্পর দূরত্বের কারণগুলোকে সৃষ্টি করে। সংঘবদ্ধ জীবন যাপনের গুরুত্ব আরো বহু হাদিসে এসেছে। এক হাদিসে এসেছে, নবী করিম (সা.) বলেন, আমি তোমাদেরকে পাঁচটি বিষয়ে আদেশ করবো আর পাঁচটি বিষয়ে নিষেধ করবো। নির্দেশিত পাঁচটি বিষয়ের অন্যতম একটি হচ্ছে সংঘবদ্ধ জীবন। নামাজের জামাতে এক কাতারে দাঁড়ালেও মানুষের মনের অবস্থা পরিবর্তন হয়। নিয়মিত যারা জামাতে নামাজ আদায় করে তাদেরও পরস্পর সম্পর্ক গভীর হয়। তাই আমাদের মন থেকে হিংসা রেষারেষি দূর করতে হলে করণীয় হচ্ছে সংঘবদ্ধ জীবন যাপন। যার ছোট্ট দৃষ্টান্ত হচ্ছে মসজিদে জামাতের সঙ্গে নামাজ আদায়ের ফলে পরস্পর সুস্পর্ক তৈরি হওয়া।
দাওয়াত ও তাবলীগ অমুসলিমদের থেকে সুরক্ষার ক্ষেত্রে প্রাচীর স্বরূপ:
তিরমিজির শরিফের যে হাদিসটি পূর্বে উল্লেখ হয়েছে, তাতে রাসূল (সা.) বলেছেন, দাওয়াত ও তাবলীগ মুসলমানদেরকে অন্যদের থেকে সুরক্ষা দেবে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের ওপর যে নির্যাতন চলছে, তা থেকে মুসলিম উম্মাহকে রক্ষা পেতে হলে দাওয়াতের মেহনতকে জোরদার করতে হবে। দাওয়াত এমন এক হাতিয়ার, যার ব্যবহারের ফলে আমাদের পূর্বপুরুষরা দেশের পর দেশ বিজয় করে ফেলতেন। আমাদের পার্শ্ববতী দেশে এক সময় যে যুবকরা বিভিন্ন মসজিদ ধ্বংস করার প্রত্যয় নিয়েছিলো, দাওয়াতের বদৌলতে আজ তাদের দ্বারাই বহু মসজিদ নির্মাণ হচ্ছে। আজ আফসোস! মুসলিম উম্মাহ সংকট থেকে উত্থরনের জন্য গবেষণা করে অনেক কিছু বের করছে, কিন্তু নবীর এই মেহনতের প্রতি তেমন গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে না।
- জৈন্তাপুরে আদুরী ঝর্ণা : পর্যটনে সিলেটের নতুন সম্ভাবনা
- দোয়ারাবাজারে শিলাবৃষ্টিতে সহস্রাধিক বাড়িঘর বিধস্ত
- সুনামগঞ্জে নিরাপদ সড়ক চাই’র নতুন কমিটি গঠন
- এ বছর বজ্রপাত বাড়ার আশঙ্কা, ঝুঁকিতে সিলেট
- সিলেটে ডোবা থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
- গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা : ‘বি’ ইউনিটে পাস ৩৬.৩৩ শতাংশ
- তরুণ প্রজন্মকে প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জনের আহ্বান সিসিক মেয়রের
- ইসরায়েলকে জবাবদিহির আওতায় আনার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- টি২০ সিরিজ : জিম্বাবুয়েকে ৬ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ
- কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে মুক্ত সাংবাদিকতা : আলোচনায় সিলেট প্রেসক্লাব
- যৌথ গবেষণায় শাবিপ্রবি ও খুবির মধ্যে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত
- শাবিপ্রবিতে ইনোভেশন হাবের কোহোর্টে অর্থ পেলো পেল ৬ টিম
- সুন্দরবনে আগুন নিয়ন্ত্রণে তৃতীয় দিনে কাজ চলছে ফায়ার সার্ভিসের
- কিশোর গ্যাংয়ের দ্বন্দ্বের জেরে আলীকে হত্যা, গ্রেপ্তার ৪
- জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করেছে সেনাবাহিনী: প্রধানমন্ত্রী
- প্রাথমিকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল আগামী সপ্তাহ
- বাংলাদেশে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু ৩ অক্টোবর, সূচি ঘোষণা
- ঢাকায় যানজটের ‘হার্ট পয়েন্ট’ চিহ্নিত, নতুন উদ্যোগ ডিএমপির
- জৈন্তাপুরে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- এবার সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে প্রাণ গেলো সাবেক সেনা সদস্যের
- বিশ্বনাথে পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে এবার কাউন্সিলর রফিকের মামলা
- এবার সিলেটে কমেছে হজযাত্রী ও ফ্লাইট সংখ্যা
- পরিবেশ সাংবাদিকদের পূর্ণাঙ্গ সহায়তার আশ্বাস তথ্য প্রতিমন্ত্রীর
- ডিবির অভিযানে সিলেটে ৬ জুয়াড়ি গ্রেপ্তার
- মিয়ানমারের ৪০ বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে
- রোববার থেকে খুলছে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
- সুন্দরবনে ভয়াবহ আগুন, ২ কিলোমিটার জায়গায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
- হাওরে কৃষক ছাউনি নির্মাণের দাবি এরাকাবাসীর
- কানাইঘাটে একইদিনে পৃথক দুর্ঘটনায় ফুফু-ভাইজির মৃত্যু
- কমলগঞ্জে কৃষকদের মধ্যে কম্বাইন হারভেস্টার ও গাছের চারা বিতরণ
- সিলেটের শাহপরাণে পুলিশের জালে দুই কারবারি, মাদকদ্রব্য জব্দ
- মাধবপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমানকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
- পীরের বাজারে কাভার্ড ভ্যান ও পিকআপ সংঘর্ষে আহত ৬
- কানাডায় উচ্চশিক্ষা: সিলেটিদের যা জানা জরুরি
- খেলাধুলাও বিশ্ববাসীর কাছে বাংলাদেশকে উচ্চ করেছে : শফিক চৌধুরী
- সিলেট নগরীতে চোরাই মোটরসাইকেলসহ যুবক আটক
- এপ্রিলের গরমে সিলেটের জনজীবনে অস্বস্তি
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর, সম্পাদক ডিপজল
- ৩ দিনের হিট অ্যালার্টের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর
- এমপি হাবিব’র উদ্যোগ : প্রত্যেক ইউনিয়নে হচ্ছে মিনি স্টেডিয়াম
- পাগলা মসজিদের ৯ দানবাক্সে ২৭ বস্তা টাকা
- একটি মহল দেশের উন্নয়ন চোখে দেখে না : এমএ মান্নান
- সারাদেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করানোর নির্দেশ
- জাউয়া বাজারে ১৪৪ ধারা জারি
- সিলেটসহ বিভিন্ন জেলা বৃষ্টি বাড়ার আভাস
- বিশ্বনাথে মেয়র ও কাউন্সিলরের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ১০
- সিলেটে ভারতের কাছে বাংলাদেশের নারীদের হার
- ৮০% পাকলেই হাওরের ধান কেটে ফেলার পরামর্শ কৃষি অধিদপ্তরের
- কৃষি খাতে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান সিসিক মেয়রের
- পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে জিম্বাবুয়ে দল