রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য বহুমুখী বাধার মুখে
সিলেট সমাচার
প্রকাশিত: ৫ মার্চ ২০২২
ইউক্রেন আক্রমণের ঘটনায় রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বহুমুখী বাধার মুখে পড়েছে। ইউরোপ, আমেরিকা, কানাডা রাশিয়ার ওপর বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় বাধার পরিধি আরও বেড়েছে। রাশিয়ার পণ্যবাহী জাহাজ চলাচলে অবরোধ আরোপ ও আর্থিক লেনদেনে নিষেধাজ্ঞাকে সবচেয়ে বড় বাধা বলে মনে করা হচ্ছে।
এদিকে রাশিয়ার মুদ্রা রুবলের দরপতনের কারণে এর প্রতি আস্থাহীনতা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের আমদানিকারকরা রাশিয়া থেকে পণ্য আমদানির কোনো এলসি খুলছেন না। রপ্তানিকারকরাও নতুন পণ্য জাহাজীকরণ করছে না। দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো রাশিয়ার সঙ্গে আর্থিক লেনদেন আপাতত বন্ধ রেখেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক রাশিয়ার সঙ্গে লেনদেনের বিকল্প পথ খুঁজে বের করার উদ্যোগ নিয়েছে। ইতোমধ্যে তারা বিকল্প লেনদেনের একাধিক পদ্ধতির সুযোগ বিবেচনায় নিয়েছে। তবে এখনো কোনোটি পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হয়নি। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করলে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ইউরোপ, আমেরিকা ও কানাডা রাশিয়ার ওপর বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এর অংশ হিসাবে বেলজিয়ামভিত্তিক অনলাইনে আর্থিক লেনদেনকারী সংস্থা সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ইন্টার ব্যাংক ফাইন্যান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন (সুইফট) রাশিয়ার বেশ কিছু ব্যাংকের লেনদেনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এর ফলে বাংলাদেশের সঙ্গে রাশিয়ার বেশিরভাগ আর্থিক লেনদেন বন্ধ হয়ে যায়।
তবে যেসব ব্যাংকের ওপর সুইফট কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেনি সেসব ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেন করতে কোনো বাধা নেই। তারপরও পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করার জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কেননা বর্তমানে পরিস্থিতি প্রতি মুহূর্তে পরিবর্তন হচ্ছে। রাশিয়ার বিভিন্ন তহবিল আটকে দেওয়া হচ্ছে। নিষেধাজ্ঞার আওতা বাড়ছে। এ অবস্থায় নিষেধাজ্ঞা নেই এমন সব ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন করলেও হঠাৎ তা আটকে যেতে পারে।
এছাড়া সুইফটের বাইরে গিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে অর্থ লেনদেনের কী কী বিকল্প আছে সেগুলোর ব্যাপারেও সরকারের উচ্চ পর্যায়ে একটি রূপরেখা দেওয়া হয়েছে। সবকিছু পর্যবেক্ষণ করে সরকার এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
সূত্র জানায়, রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্য খুবই কম। তবে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে রাশিয়ার মোটা অঙ্কের ঋণ গ্রহণ করায় আর্থিক লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পে ৯০ শতাংশ বা ১ হাজার ৩২০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে রাশিয়া। তবে ঋণের অর্থ তারা সরাসরি বাংলাদেশকে দিচ্ছে না। ঋণের অর্থে যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল আমদানির খরচ ও প্রকল্প নির্মাণের আনুষঙ্গিক খরচ রাশিয়া পরিশোধ করছে। এ অর্থ লেনদেন হচ্ছে রাশিয়ার ভেনশেকনম ব্যাংক বা ভিইবির (ব্যাংক ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ফরেন ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্স) মাধ্যমে। এ ব্যাংকটি সুইফটের নিষেধাজ্ঞার মধ্যে পড়েছে। ফলে আগের মতো এখন আর এ ব্যাংকের মাধ্যমে অর্থ স্থানান্তর করা যাবে না।
এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা জানান, রাশিয়ার আরও বেশকিছু ব্যাংক রয়েছে যেগুলো সুইফটের সদস্য এবং তাদের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়নি। ওইসব ব্যাংকের মাধ্যমে অর্থ স্থানান্তর করা সম্ভব। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এছাড়া চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের মুদ্রায় এলসি খোলার সুযোগ রয়েছে। রাশিয়ার সঙ্গেও চীনের লেনদেন হচ্ছে নিজস্ব ব্যাংক ব্যবস্থায়। চীন হয়েও লেনদেন করা সম্ভব। তবে এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, আমেরিকা বা ইউরোপ বাংলাদেশের বড় রপ্তানির বাজার। ওইসব দেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখে এ পদ্ধতিতে লেনদেন করার বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া যায়। তবে এতে খরচ বেশি হবে।
এদিকে রাশিয়ার পণ্যবাহী জাহাজ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় ওই দেশ থেকে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য যন্ত্রপাতি আমদানিও অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে। যদিও প্রকল্প বাস্তবায়নকারী রাশিয়ান সংস্থা রোসাটম গত ১ মার্চ এক বিবৃতিতে বলেছে, বিদ্যমান পরিস্থিতিতে প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি ও কাজের শিডিউলের মধ্যে কোনো সমস্যা তারা এখনো দেখছেন না।
সুইফটে নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়ার সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের লেনদেনও বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। বাংলাদেশ গত অর্থবছরে রাশিয়া থেকে আমদানি করেছে ৪৮ কোটি ডলারের পণ্য। এর আগের অর্থবছরে ছিল ৭৮ কোটি ডলার। এক বছরে আমদানি কমেছে ৩০ কোটি ডলার। আমদানি পণ্যের মধ্যে রয়েছে এনিমেল প্রোডাক্ট ৬ লাখ ডলার. ভেজিটেবল প্রোডাক্ট ৩৬ লাখ ডলার, গম ও ভুট্টা ৩২ কোটি ডলার এবং ৪ কোটি ৮৫ লাখ ডলারের সার আমদানি হয়েছে।
এর বিপরীতে রাশিয়ায় রপ্তানি হয়েছে ৫৪ কোটি ৭১ লাখ ডলারের। আগের বছরে রপ্তানি হয়েছিল ৪১ কোটি ৬১ লাখ ডলার। আলোচ্য সময়ে রপ্তানি বেড়েছে ১৩ কোটি ডলার। এর মধ্যে তৈরি পোশাক সামগ্রী ৫২ কোটি ৭১ লাখ ডলার। আগের বছর যা ছিল ৪০ কোটি ৪১ লাখ ডলার।
এদিকে রাশিয়া থেকে ৩০ হাজার টন পটাশ সার আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জাহাজ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকায় রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি বাধার মুখে পড়েছে। তবে বিমানপথে আমদানি-রপ্তানির সুযোগ রয়েছে। এতে খরচ বেশি হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, সুইফটে লেনদেনে নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়ার সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যে সমস্যা হতে পারে। কিন্তু সব পথ বন্ধ হয়ে যায়নি। বিকল্প পথ এখনো খোলা আছে। এতে খরচ বাড়বে। তবে লেনদেন করা যাবে। এখন ডিজিটাল কারেন্সিতেও লেনদেন হচ্ছে। যদিও বাংলাদেশে এটি নিষিদ্ধ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, ১৯৭৫ সালের পর রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো বিনিয়োগ ২০১১ সালের আগে ছিল না। ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশে রাশিয়া বিনিয়োগ করতে থাকে। তবে তা খুবই ছোট অঙ্কে। ২০১৫ সালে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য রাশিয়ার সঙ্গে প্রযুক্তি ও ঋণের চুক্তি হলে তাদের বিনিয়োগ বাড়তে থাকে। এখন পর্যন্ত রাশিয়ার মোট বিনিয়োগের স্তিতি ১৪ কোটি ৩২ লাখ ডলার।
এর মধ্যে গত অর্থবছরে এসেছে ১৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার। এর আগে ২০১২-১৩ অর্থবছরে ৫০ হাজার ডলার, ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ৩ লাখ ডলার, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ২ লাখ ডলার, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ১২ লাখ ডলার, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ১৬ লাখ ডলার, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ২০ লাখ ডলার, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ১৮ লাখ ডলার এবং ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১১ লাখ ৫০ হাজার ডলার বিনিয়োগ এসেছে।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করার পর থেকে চলমান বহুমুখী নিষেধাজ্ঞায় সে দেশের মুদ্রা রুবলের বড় ধরনের দরপতন ঘটেছে। ডলারের বিপরীতে প্রায় ৪৮ শতাংশ এবং টাকার বিপরীতে ৩১ শতাংশ হয়েছে দরপতন। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি ১ ডলারে পাওয়া যেত ৭৫ রুবল। গত বৃহস্পতিবার পাওয়া গেছে ১১০ রুবল। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি ১ টাকায় পাওয়া যেত ০.৭৮ রুবল।
গত বৃহস্পতিবার পাওয়া গেছে ১.২৮ রুবল। অন্যান্য সব মুদ্রার বিপরীতেই রাশিয়ার রুবলের দাম কমছে। এতে রাশিয়ার গ্রাহকরা স্থানীয় ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিচ্ছে। একই সঙ্গে অন্য মুদ্রায় রূপান্তর করছে। রাশিয়াতে রুবলকে অন্য মুদ্রায় রূপান্তরে কোনো বিধিনিষেধ এখনো সে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক জারি করেনি।
তবে আর্থিক ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা রাখতে এ ব্যাপারে বিধিনিষেধ আরোপ করা হতে পারে বলে ধারণা করছেন ব্যাংকাররা। এদিকে মুদ্রার দরপতন ঠেকাতে সে দেশের শেয়ারবাজারও সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারেও রুবলের চাহিদা কমে গেছে। গ্রাহকরা রুবল ছেড়ে অন্য মুদ্রায় বিনিয়োগ করছেন। এ পরিস্থিতিতে রাশিয়ান কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের নীতিনির্ধারণী সুদের হার সাড়ে ৯ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করেছে। যাতে বিদেশি গ্রাহকরা রুবল হাতছাড়া না করে। কিন্তু এ সিদ্ধান্তও রুবলের দরপতন ঠেকাতে পারছে না। এদিকে রুবলের দরপতনে বাংলাদেশের সে দেশ থেকে সাময়িকভাবে আমদানি খরচ কমবে। একই সঙ্গে কমবে রপ্তানি আয়ও।
রাশিয়া তেল, গ্যাস, গম, খনিজসম্পদসহ অন্যান্য রপ্তানির অর্থ সংগ্রহ ও আমদানির বিল পরিশোধ করে সুইফটের মাধ্যমে। এর মাধ্যমে লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় তাদের ওই লেনদেন বাধাগ্রস্ত হবে। সুইফটের মোট লেনদেনের দেড় শতাংশ করে রাশিয়া। সুইফটের বাইরে গিয়ে এক ব্যাংক অন্য ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করে লেনদেন করলে খরচ বাড়বে। এতে আয় কম হবে।
২০১৪ সালে রাশিয়া ক্রাইমিয়া দখল করলে সুইফট থেকে রাশিয়াকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেয় ইউরোপীয় দেশগুলো। এরপর রাশিয়া দ্রুত তাদের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে এমন প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সীমান্ত বাণিজ্য চালু করার চেষ্টা করে। এর লেনদেনের জন্য চালু করে সুইফটের বিকল্প সিস্টেমস ফর ট্রান্সফার ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এসটিএফএস)। এর বাইরে চালু করে ন্যাশনাল পেমেন্ট কার্ড। যা এখন তেমন একটা কার্যকর নেই। বর্তমানে রাশিয়া লেনদেনে চীননির্ভরতা বাড়িয়ে দিয়েছে।
- নেপালের প্রধানমন্ত্রীর সাথে পরিবেশমন্ত্রীর দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
- কাল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সংবর্ধনা দেবেন রাষ্ট্রপতি
- কোরবানির ঈদ পর্যন্ত ভোজ্যতেলের দাম বাড়বে না- বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- দ্বিতীয় ধাপে ৩০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে : সিইসি
- জলাবদ্ধতা নিরসনে সিসিক কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দিবে সেনাবাহিনী
- ভোট দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে ভোটারের মৃত্যু
- সিলেটে বিচ্ছিন্ন ঘটনায় শেষ হলো দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন
- সিলেটে জাল ভোট দিতে এসে যুবক আটক
- সিলেটে ব্যবসায়ী-হকারদের দখলে ষ্টেশন রোড
- প্রধামনন্ত্রী রাইসির মৃত্যুতে কাঁদছে ইরান
- সিলেটের ১০ উপজেলায় চলছে ভোট উৎসব
- ঢাকায় অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি ওঙ
- বিয়ানীবাজারে ইউএনওর অভিযানে বন্ধ বাল্যবিবাহ, বাবাকে জরিমানা
- ছেলের কাঁধে ভর করে ভোট দিতে এলেন ১০২ বছর বয়সী বৃদ্ধা
- জৈন্তাপুরে দুই কেন্দ্রে আটক ৮ জন
- ৩৫ ডলার বেড়ে মাথাপিছু আয় এখন ২৭৮৪
- যানজটমুক্ত সিলেট শহর গড়তে শাবিপ্রবিতে কর্মশালা
- আন্তর্জাতিক চা দিবস/
বাংলাদেশের চা শিল্পের সংকট-সম্ভাবনা - `ভিসানীতির অধীনে সাবেক সেনাপ্রধানকে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়নি`
- সড়কে শৃঙ্খলা আনতে সিলেটে দু’দিনের বিশেষ অভিযানে পুলিশ
- হবিগঞ্জে ৪টি দোকান পুড়ে ছাই
- ১৬ ঘণ্টা পর হেলিকপ্টারের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার, মিলল রাইসির মরদেহ
- ঢাকায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলবে, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ
- নদী থেকে বালু তুলতে গিয়ে বজ্রপাতে দুই শ্রমিক নিহত
- ১৭ দিনে প্রবাসী আয় প্রায় ১৩৬ কোটি ডলার
- মৌলভীবাজারে একসঙ্গে ২১ জাতের আলু চাষ করে সাড়া ফেলেছেন জালাল
- সিলেটের বিভাগের ১১ উপজেলায় সাধারণ ছুটি মঙ্গলবার
- দোয়ারাবাজারে গাঁজা ও ইয়াবাসহ আটক ৩
- শিক্ষার্থীদের নতুন যে সুযোগ দিচ্ছে যুক্তরাজ্য
- সিলেটে ব্যাটারি-মোটরচালিত রিকশা বন্ধে কঠোর হচ্ছে পুলিশ
- গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: ‘বি’ ইউনিটে শাবিতে উপস্থিতি ৯৪ শতাংশ
- ছুরিকাঘাতে সিলেটে তরুণের মৃত্যু
- আজ থেকে সীমিত পরিসরে বাড়ছে রেল ভাড়া
- ব্রাজিলে ভারী বৃষ্টিপাত : বিপুল ক্ষয়ক্ষতিসহ নিহত ৩৯
- বিয়ানীবাজারে ট্রাক চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
- জগন্নাথপুরে শতভাগ ধান কাটা শেষ, কৃষকেরা খুশি
- খাড়িয়াদের মাতৃভাষা রক্ষায় উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান প্রধান বিচারপতির
- গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: উদ্ধার কাজে দুই প্লাটুন বিজিবি
- বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ
- ১৭ বছর পর যাত্রীভর্তি ফ্লাইট নিয়ে নারিতা যাচ্ছে বাংলাদেশ বিমান
- দীর্ঘ অপেক্ষা শেষে এবার আসছে ‘কৃষ ফোর’
- ১২ কেজি এলপিজির দাম কমে ১৩৯৩ টাকা
- ১০ টাকা দিয়ে টিকিট কেটে চোখ দেখালেন প্রধানমন্ত্রী
- ইসরায়েলের সঙ্গে তুরস্কের বাণিজ্য বন্ধ
- অভিবাসীদের জন্য ভালো সুযোগ দিচ্ছে ইউরোপের যে দেশে
- ভূমধ্যসাগরে নিহত ৮ বাংলাদেশির লাশ ঢাকায়
- সিলেটের মাঠে হ্যাটট্রিক হারে সিরিজ হাতছাড়া বাংলাদেশের
- শাবিপ্রবিতে শিকড়ের দুই দিনব্যাপী পুনর্মিলনী শুরু
- পরিচয় মিলেছে মাধবপুরের দুর্ঘটনায় নিহত ৫ জনের
- নর্থইস্ট ইউনিভার্সিটির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হলেন লিয়াকত শাহ ফরিদী