হতাশা কমাতে ওষুধ সেবন করছেন?
সিলেট সমাচার
প্রকাশিত: ৬ অক্টোবর ২০১৯
অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট
প্রতিদিন, প্রতিটি মুহূর্তে একটু একটু করে আরও বেশি হতাশার গভীরে ডুবে যাচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ। এই মানুষগুলোকে একটু হলেও মানসিক শান্তি দিতে, হতাশা থেকে বের করে আনতে চিকিৎসকেরা আরও নানা উপায়ের পাশাপাশি ব্যবহার করছেন অ্যান্টিডিপ্রেসেন্টও। তবে, মজার ব্যাপার হলো, সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, হতাশা রোধকারী এই ওষুধগুলো হতাশা দূর করে কয়েক সপ্তাহ পরে। প্রথমেই সেগুলো দূর করে একজন মানুষের মানসিক উদ্বিগ্নতা।
সাধারণত, মানুষ হতাশায় ভুগলে আনন্দদায়ক কোনো ব্যাপারকে অনুভব করতে ব্যর্থ হয়। কোন কিছুর প্রতি মনোযোগ দিতে না পারা, মন খারাপ থাকা- ইত্যাদি সমস্যায় ভুগে থাকেন তারা। সেরট্রালাইন নামক অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট এক্ষেত্রে মস্তিষ্কে সেরোটোনিন বা ‘হ্যাপি কেমিক্যাল’ তৈরি করে এবং মানুষকে মানসিকভাবে ভালো থাকতে সাহায্য করে। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যে হওয়া একটি গবেষণায় দেখা যায় যে, ছয় সপ্তাহের মধ্যে এই ওষুধ মানুষের মস্তিষ্কে খুব বেশি প্রভাব রাখে না। ১২ সপ্তাহের পর মানুষের মধ্যে ওষুধের কারণে পরিবর্তন তৈরি হয়।
তথ্যটি বেশ হতাশাজনক, তাই না? ১২ সপ্তাহ খুব একটা কম সময় কিন্তু নয়! তবে, এই গবেষণার সময় অন্য একটি তথ্যও প্রকাশ পেয়েছে। আর সেটি হলো এই যে, হতাশা পুরোপুরি দূর না হলেও মানসিক যে উদ্বিগ্নতা আক্রান্তদের মধ্যে থাকে সেটাকে ৬ সপ্তাহের মধ্যেই কমিয়ে আনতে সাহায্য করে এই অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট।
যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের সাইকিয়াট্রির গবেষক ও প্রভাষক গেমা লুইসের মতে, আপাতদৃষ্টিতে ফলাফলটিকে হতাশার জন্য পরে এবং উদ্বিগ্নতার জন্য আগে কাজ করতে সক্ষম একটি পদ্ধতি হিসেবে দেখা হচ্ছে।
অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট ব্যবহারের পরিমাণ প্রতিনিয়ত বাড়ছে। মানুষ হতাশা নিয়ে বেশি সচেতন হচ্ছে। হতাশায় ভুগছে বেশি। একটু একটু করে চারপাশের পরিবেশ ও পরিস্থিতি বদলে যাওয়ার সাথে সাথে এই হতাশার পরিমাণটাও বাড়ছে। ইতিপূর্বে, এ নিয়ে মানুষ খুব একটা সচেতন ছিলেন না। এখন বেড়ে গিয়েছে চিকিৎসক, বেড়েছে চিকিৎসা নিচে ইচ্ছুক রোগীদের সংখ্যাও।
অতীতে অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট ব্যবহার করা হতো মানসিকভাবে অসুস্থ ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে। সাধারণ মানুষ কিংবা কিছুটা মানসিক সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হতো না। এখন অবশ্য ব্যাপারটি তেমন নয়। বিশেষ করে, এই গবেষণাটি থেকে পাওয়া তথ্যানুসারে, বর্তমানে শুধু হতাশায় ভুগছেন এমন ব্যক্তি নয়, একইসাথে উদ্বিগ্নতায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের জন্যও কিছু ওষুধ কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে। ফলে অতীতে বাঁধাধরা কিছু রোগীর ক্ষেত্রে ওষুধগুলো কার্যকরী হলেও, এই গবেষণাকে গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করলে, এখন সেটা সবাই ব্যবহার করতে পারবেন।
তবে এখন ব্যাপারটি মোটেই পুরোপুরি পরীক্ষিত নয়। আপনি যদি ভাবেন যে, আপনার মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বিগ্নতার জন্য অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট গ্রহণ করবেন, তাহলে আরও কিছুদিন অপেক্ষা করুন। এমন নয় যে, এই ওষুধগুলো আপনাকে মানসিক স্থিরতা দেবে না, উদ্বিগ্নতা কমাবে না। অন্তত, উপরোক্ত পরীক্ষায় সেটাই পাওয়া গিয়েছে।
তবে এখনো এ নিয়ে বিস্তারিত পরীক্ষা চলছে। এমনকি, এই গবেষণা চালিয়েছেন যারা, তারাও পরবর্তী গবেষণা চালাচ্ছেন। হতাশা দূর করতে সাহায্যকারী ওষুধগুলো মানসিক উদ্বিগ্নতাও কমাবে- এ ব্যাপারটি পুরোপুরিভাবে স্বীকৃত করার চেষ্টা চলছে। ততদিন একটু অপেক্ষা না হয় করলেন!
হতাশা ও মানসিক উদ্বিগ্নতা আমাদের প্রাত্যহিক সমস্যা। প্রতি ৩ জন মানুষের মধ্যে ২ জনই কোনো না কোনোভাবে এই সমস্যায় ভুগছেন। তাই নিজেকে এমন কোনো সমস্যায় দেখলে চিকিৎসকের সাথে কথা বলুন। সঠিক চিকিৎসা নিন। মানসিক সাহায্য নিন।
আপনার পাশের মানুষটি এই সমস্যায় ভুগলে তাকে মানসিকভাবে সাহায্য করুন। থেরাপি, ওষুধ- উপায়গুলো প্রয়োগ করুন। এতে করে মানসিকভাবে আপনি সুস্থ থাকবেন আরও সহজে!
- গবেষণায় আগ্রহী কর্মকর্তাদেরকে গবেষণা প্রস্তাব জমার অনুরোধ
- সিলেটে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় চিনিসহ আটক ৪
- বাড়তে পারে সিলেটের তাপমাত্রা
- উপজেলা নির্বাচন : সব ডিসি-এসপির সঙ্গে ইসির বৈঠক আজ
- হিট স্ট্রোকের লক্ষণ জেনে নিন
- ‘উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ন হতে পারে’
- ইন্টারনেট ছাড়াই হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো যাবে ছবি-ফাইল
- চলমান যুদ্ধগুলো অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী
- ওসমানীনগরে বিদ্যুৎপৃষ্টে স্যানেটারী মিস্ত্রির মৃত্যু
- জীবনবৃত্তান্ত আহ্বানের সময় চাঁদা নিতে মানা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের
- শ্রমিকসংকটে হাওরে ধান কাটায় ধীরগতি, শঙ্কায় কৃষকরা
- শাবিপ্রবিতে ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
- মাধবপুরে ঝগড়ার সময় বৃদ্ধের মৃত্যু, আটক ৩
- ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি জ্যামাইকার
- গরমে ‘উচ্চ ঝুঁকিতে’ নারী ও শিশুরা : ইউনিসেফ
- মৌলভীবাজারে রেললাইন ঘেঁষে অবৈধ পশুর হাট, দুর্ঘটনার আশঙ্কা
- বিশ্বনাথের মেয়রের বিরুদ্ধে নারী কাউন্সিলরের শ্লীলতাহানির মামলা
- আপিল বিভাগে তিন বিচারপতি নিয়োগ
- দেশে ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পাশে আছে ভারত: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- সিলেটে বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
- র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের নতুন পরিচালক কমান্ডার আরাফাত
- মন্ত্রী-এমপির স্বজন যারা মনোনয়ন প্রত্যাহার করেনি, সময়মতো ব্যবস্থা
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- বেপজায় গার্মেন্টস পণ্য তৈরির কারখানা করবে চীনা প্রতিষ্ঠান
- ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে সিলেটে মানববন্ধন
- সিলেট বিভাগের সেরা ওসি ছাতক থানার শাহ্ আলম
- নতুন সাজে ৫’শ বছরের পুরনো রামকৃষ্ণ জিউর আখড়া
- ফুটপাত দখল করে নগরীতে ব্যবসা, সিসিকের অভিযান ও জরিমানা আদায়
- ‘এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নি
- ভুটানে বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট বানিয়ে দেবে বাংলাদেশ
- স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে সেবা দিন, কর্মকর্তাদের ভূমিমন্ত্রী
- আইসিসির নারী সেরা দশে প্রথম বাংলাদেশি নাহিদা আক্তার
- প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা আজ
- কালোজিরা খাওয়ার ৫ উপকারিতা
- ভুটানে যাচ্ছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী
- আইসিসির এলিট প্যানেলে সৈকত
- মানুষের কষ্ট বৃদ্ধিতে বিএনপির নতুন সংস্করণ ভারত বিরোধিতা: নাছিম
- বসন্ত গায়ে মেখে রঙিন হয়ে উঠেছে শিমুল
- স্বাধীনতার ৫৩ বছরের মধ্যে ২৯টা বছর এই জাতির দুর্ভাগ্যের বছর
- বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে ঘরে, শেষ প্রদীপও নিভে গেল দরিদ্র ফয়জুরের
- বড়লেখায় বিজিবির ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
- বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে সৌদি আরবের ১৪০ কোটি ডলার বিনিয়োগ
- ‘বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে সিঙ্গাপুর-মালয়েশিয়াকে টপকে যেতাম’
- স্বাধীনতার ঘোষণা , বঙ্গবন্ধুর রচনা
- বাবার হাতে লাগানো গাছ ছুঁয়ে দেখলেন ভুটানের রাজা
- বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বে যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত
- রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা ও ভুটানের রাজা
- ঈদে ফাঁকা ঢাকায় বিশেষ নিরাপত্তা, নেই নাশকতার হুমকি