হকিং-এর চেয়েও বড় বিজ্ঞানী বাংলাদেশের জামাল
সিলেট সমাচার
প্রকাশিত: ২৫ নভেম্বর ২০১৮
স্টিফেন হকিংকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং বিভিন্ন মিডিয়ায় লেখালেখি দেখে আমার মনে হয়েছে লেখাগুলো অতিরঞ্জন এবং দোষে দুষ্ট ও হীনমন্যতা পূর্ণ। কারণ এর চেয়েও বড় বিজ্ঞানী আমাদের ছিল। কিন্তু তাকে নিয়ে আমরা এমন করিনি। তাই হকিংসকে নিয়ে হইচই কেমন জানি একটু বাড়াবাড়ি মনে হয়েছে। এই বাড়াবাড়ি দেখে বুঝতে কষ্ট হয় না আসলে বাঙালি কেবল নিজেদের অবহেলা করে পরকে মাথায় নিয়ে নাচে। আর সে কারণেই অনেক মেধাবী থাকা সত্বেও আমাদের অবস্থান পাতালের অতলে। বলছিলাম হকিং এর চেয়ে অনেক মেধাবী এবং অনেক বড় বিজ্ঞানী বাংলাদেশের জামাল নজরুল ইসলামের কথা।
১৯৩৯ সালের ২৪ জানুয়ারি ঝিনাইদহ শহরে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। বলা হয় আধুনিক বিশ্বের সাত জন শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীর নাম নিলে জামাল নজরুল ইসলাম এর নাম সেখানে চলে আসবে। তিনি সারা বিশ্বে জে এন ইসলাম নামে পরিচিত এবং বিজ্ঞানীদের কাছে বাংলাদেশ জে এন ইসলামের দেশ হিসেবে পরিচিত। জে এন ইসলাম ছিলেন ক্যামব্রিজে হকিংস এর রুমমেট ও বন্ধু এবং সহকর্মী। প্রায় অর্ধ ডজন পুরস্কার বিজয়ী ব্যাক্তির ঘনিষ্ঠ বন্ধু জে এন ইসলামকে বলা হয় আধুনিক পৃথিবীর অন্যতম মেধাবী মানুষ।
কেন এমন বলা হত, তার দুইটি উদাহরণ দেই। ক্যামব্রিজে ট্রিনিটি থেকে গনিতের ট্রাইপাস পাস করতে লাগে তিন বছর। জে এন ইসলাম তা দুই বছরই শেষ করে বিশ্বকে হতবাক করে দিয়েছিল। ২০০১ সালে পৃথিবীর সকল বিজ্ঞানীরা বলেছিলেন পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে, সে সময় জামাল নজরুল ইসলাম গণিতের হিসাব কষে পৃথিবীর মানুষকে আশ্বস্ত করে বলেছিলেন সে রকম কোনো আশঙ্কা নেই। কারণ প্রকৃতির নিয়মে সৌরজগতের সবগুলো গ্রহ একই সরলরেখা বরাবর চলে এলেও তার প্রভাবে পৃথিবী নামক গ্রহের কোন ক্ষতি হবে না।
চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলের ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করেছিলেন যে শিক্ষকবৃন্দ তাকে ডাবল প্রমোশন দিয়ে এক শ্রেণীর ওপরে ভর্তি করিয়েছিলেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজের শিক্ষক ফাদার সোরে জে এন ইসলামকে ডাকতেন জীবন্ত কম্পিউটার বলে। অন্যান্য বিজ্ঞানিরা যেখানে ক্যালকুলেটর আর কম্পিউটার নিয়ে কাজ করতেন সেখানে জে এন ইসলাম এগুলো ছাড়াই বড় বড় হিসাব মুহূর্তের মধ্যে করে দিতেন। তিনি বলতেন কম্পিউটার আমার কাছে অপ্রয়োজনীয়। তবে তিনি কম্পিউটারের সাধারন প্রয়োজনীয়তা কখনোই অস্বীকার করেননি।
একাধারে পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, বিশ্বতত্ত্ববিদ ও অর্থনীতিবিদ জে এন ইসলাম সম্পর্কে বলতে গিয়ে হকিংস বলেছিলেন জে এন ইসলাম আমার রুমমেট, বন্ধু এবং আমরা ছিলাম পরস্পর পরস্পরের শিক্ষক। ১৯৬০ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত হকিংস যেসব বিজ্ঞানীদের নিয়ে গবেষণা করেছেন তার মধ্যে জে এন ইসলাম ছিলেন অন্যতম। যেমন বাঙালি বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু প্রথম রেডিও আবিষ্কার করলেও কৃতিত্ব চলে গিয়েছিলো মারকনির কাছে। ঠিক তেমনি ঘটেছে জে এন ইসলামের ক্ষেত্রেও। স্টিফেন হকিংস যদি বিশ্ব বিখ্যাত পদার্থবিদ হন, তাহলে জে এন ইসলাম ছিলেন ব্রহ্মাণ্ড খ্যাত।
বাংলাদেশের কোন পত্রিকায় তাকে নিয়ে এভাবে কিছু লেখা হয়নি, যেমনটি লেখা হয়েছিল হকিংসকে নিয়ে। নিজের ভাই মহাশয় এ জ্বালা কি প্রাণে সয়? বাঙালিরা এই বোধ থেকে কখন বের হয়ে আসতে পারবে জানি না। পদার্থ বিদ্যায় আবিষ্কার, পরীক্ষা-নিরীক্ষায় প্রমাণ করতে হয়। কিন্তু হকিংস এর কোনো বর্ণনা তিনি প্রমাণ করতে পারেনি, এজন্য তাকে নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়নি। তাই অনেকেই মনে করে হকিংস যত বড় না বিজ্ঞানী তার চেয়ে বেশি একজন বিজ্ঞান কল্পকাহিনীর লেখক।
তিনি মেধাবী ছিলেন নিঃসন্দেহে, তবে বিশ্ব ব্যাপী যে প্রচার তিনি পেয়েছেন তা শুধু মেধার জন্য নয়, বরং তার অসুস্থতা , অমুসলিম এবং ব্রিটিশ নাগরিক হওয়ার জন্য ঘটেছে। কিন্তু জামাল নজরুল ইসলাম নিজ দেশ থেকেও এমন মূল্যায়ন পাননি। প্রচার ছাড়া প্রসার কিভাবে হয় বলুন? যেখানে নিজের দেশের লোকেরাই তাকে ভাল মত চিনে না। সেখানে বিদেশিরা তাকে নিয়ে মাতামাতি কেন করবে? যাই হোক কথায় ফিরে আসি, বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত জামাল নজরুল ইসলামের লেখা কৃষ্ণ গহ্বর গ্রন্থটি হকিংস এর ব্ল্যাক হোলে থিওরির অনেক আগেই প্রাচ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় পঠিত হত, কিন্তু আমরা কেউ তা জানি না খবর রাখি না। জানলেও তা কেউ প্রচার করেনি কখনো।
সারা বিশ্বের বিজ্ঞান মহলে জে এন ইসলাম জিনিয়াস ইসলাম নামেও পরিচিত ছিলেন। জাপানি প্রসেসর মাসাহিত বলেছেন, ভারতের বিখ্যাত জ্যোতিষ পদার্থবিজ্ঞানী জয়ন্ত নারালিকা জে এন ইস্লামের সহপাঠী ছিলেন। নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী ব্রায়াম জসেফসন, স্টিফেন হকিংস, প্রফেসর আব্দুস সালাম, রিচারড ফাইনমেন, অমর্ত সেন প্রমুখ ছিলেন জামাল নজরুল ইসলাম এর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তাদের মুখে আমি বহুবার জে এন ইসলামের নাম শুনেছি।
জে এন ইসলামের দ্যা আল্টিমেট ফেত অফ দ্যা ইউনিভার্স লেখা হয়েছিল ১৯৮৩ সালে। কিন্তু হকিংসের অ্যা ব্রিফ হিস্টরি অফ টাইম লেখা হয়েছে ১৯৮৮ সালে। দুটি গ্রন্থের মধ্যে তুলনা করলে নিঃসন্দেহে জে এন ইসলামের বইটি যে কোন বিবেচনায় শ্রেষ্ঠ। কিন্তু অ্যা ব্রিফ হিস্টরি অফ টাইম নিয়ে আমরা যে পরিমাণ তল্পার করেছি জে এন ইসলামের দ্যা আল্টিমেট ফেইট নিয়ে তার এক হাজার ভাগের এক ভাগও করিনি।
ক্যামব্রিজের শিক্ষক প্রোফেসর সুসানার ভাষায়, বিজ্ঞানময়তা বিবেচনায় হকিং এর অ্যা ব্রিফ হিস্টরি অফ টাইম এর চেয়ে অনেক গুন কার্যকর এবং বিজ্ঞানানুগ হচ্ছে জে এন ইসলামের দ্যা আল্টিমেট ফেইট অফ দ্যা ইউনিভার্স। বলা হয় ব্রিফ হিস্টরি অফ টাইমে এক কোটি কপি বিক্রি হয়েছে। বিজ্ঞান গুরুত্বের যদি এটি হয়ে থাকে তাহলে জে এন ইসলামের দ্যা আল্টিমেট ফেইট অফ দ্যা ইউনিভার্স একশো কোটি বিক্রি হওয়ার কথা কিন্তু হয়নি। এটা আমাদের আফসোস যে তা হয়নি।
জামাল নজরুল ইসলাম ছিলেন আপাদমস্তক দেশপ্রেমী। নিজের আয়ের থেকে অর্থ জমিয়ে দরিদ্র ছাত্রদের পড়াশোনার ব্যবস্থা করেছেন। ১৯৭১ সালে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠি লিখে বাংলাদেশের পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণ বন্ধে উদ্যোগ নিতে বলেছিলেন। সর্বোপরি বিদেশে সহস্র পাউন্ডের লোভনীয় চাকরি ছেড়ে দিয়ে জামাল নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের চলে এসেছিলেন। কেন প্রচার হয়নি তার এই সকম গুনের? কারণ আমরাই করিনি তার প্রচার।
যে এন ইসলাম তৃতীয় বিশ্বের মানুষ ছিলেন, তিনি মুসলিম ছিলেন তাই পাশ্চ্যাতে যথাযথ গুরুত্ব পাননি। জে এন ইসলামের নিজের দেশের লোকেরাই তাকে তুলে ধরতে পারেনি, অন্যরা কেন করবে। যে এন ইসলামের লেখা এবং ক্যাম্ব্রিজ থেকে প্রকাশিত রটেটিং ফিল্ডস এবং জেনারেল রিলেটিভিটি বইটিকে বলা হয় আধুনিক বিজ্ঞানের এক অদ্বিতীয় বই। সেটা নিয়ে অধিকাংশ বাঙালি কিছুই জানে না। নিজের ঘরের মানুষের কৃতিত্বের খবর যদি ঘরের মানুষ না রাখে তাহলে বাহিরের লোক রাখবে কেন।
জে এন ইসলামের দ্যা আল্টিমেট ফেইট অফ দ্যা ইউনিভার্স ছাড়া আর কোন বাঙালি বই হিব্রু ভাষায় অনুবাদিত হয়নি কখনো আর হবে কিনা জানি না। তার তিনটি বই এবং দুইটি আর্টিকেল ক্যামব্রিজ, অক্সফোর্ড হার্ভার্ডসহ পৃথিবীর শতাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়। অথচ বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয় কিনা তা আমার জানা নেই। এই হিসেবে জামাল নজরুল ইসলাম হকিংস এর চেয়ে অনেক অনেক বড় বিজ্ঞানী। আপনাদের মধ্যে হয়ত অনেকেই আজ প্রথম শুনলেন জামাল নজরুল ইসলামের কথা, তাহলে আপনাদের কাছে অনুরধ আপনাদের আশেপাশে এমন যারা আছে যে আমাদের দেশের এই গুণি ব্যাক্তিটির কথা জানেন না তাদের কাছে একটু বলে দেখুন নিজের দেশের একজন মহান ব্যাক্তিকে নিয়ে বলতে ঠিক কতটা গর্ব হয়। অন্তত আপনাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে একটু বলবেন যে জামাল নজরুল ইসলাম নামে এক মহান বিজ্ঞানী ছিলেন যিনি বাংলাদেশি।
- দেশে ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পাশে আছে ভারত: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- সিলেটে বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
- র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের নতুন পরিচালক কমান্ডার আরাফাত
- মন্ত্রী-এমপির স্বজন যারা মনোনয়ন প্রত্যাহার করেনি, সময়মতো ব্যবস্থা
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- বেপজায় গার্মেন্টস পণ্য তৈরির কারখানা করবে চীনা প্রতিষ্ঠান
- ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে সিলেটে মানববন্ধন
- সিলেট বিভাগের সেরা ওসি ছাতক থানার শাহ্ আলম
- নতুন সাজে ৫’শ বছরের পুরনো রামকৃষ্ণ জিউর আখড়া
- ফুটপাত দখল করে নগরীতে ব্যবসা, সিসিকের অভিযান ও জরিমানা আদায়
- ৫ জুন সিলেটের যে সাত উপজেলায় ভোট
- বিয়ানীবাজারে ভুট্টা মাড়াই মেশিন বিতরণ
- কে কোন প্রতীক পেলেন সিলেটের চার উপজেলার প্রার্থীরা
- বিশ্বনাথ পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ নারী কাউন্সিলরের
- সিলেটে সবজি ওঠাতে গিয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রীর
- সিলেটে হোটেল থেকে একজনের লাশ উদ্ধার
- শাবিতে ডিজিটাল এটেন্ডেন্স সিস্টেমের উদ্বোধন
- ঢাকা ছেড়েছেন কাতারের আমির
- কানাইঘাটে ভাতিজাদের হাতে চাচা খুন
- সিলেটে বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টির আভাস
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচন : দক্ষিণ সুরমায় কে কোন প্রতিক পেলেন
- উপজেলা নির্বাচনে ২-৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন - ইসি সচিব
- শ্রমিক সংকটে কৃষকের বন্ধু কম্বাইন হারভেস্টার
- ১৬ হাজার ২৩৩ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- সিলেটে পৌছেছে ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল
- সিলেটে পুলিশের অভিযান, আবারও আ ট ক ১০ জুয়াড়ি
- কুলাউড়ায় প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
- এবার স্বাস্থ্যবীমার আওতায় শাবি কর্মচারীরা
- ‘এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নি
- ভুটানে বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট বানিয়ে দেবে বাংলাদেশ
- স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে সেবা দিন, কর্মকর্তাদের ভূমিমন্ত্রী
- আইসিসির নারী সেরা দশে প্রথম বাংলাদেশি নাহিদা আক্তার
- প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা আজ
- কালোজিরা খাওয়ার ৫ উপকারিতা
- ভুটানে যাচ্ছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী
- আইসিসির এলিট প্যানেলে সৈকত
- মানুষের কষ্ট বৃদ্ধিতে বিএনপির নতুন সংস্করণ ভারত বিরোধিতা: নাছিম
- বসন্ত গায়ে মেখে রঙিন হয়ে উঠেছে শিমুল
- স্বাধীনতার ৫৩ বছরের মধ্যে ২৯টা বছর এই জাতির দুর্ভাগ্যের বছর
- বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে ঘরে, শেষ প্রদীপও নিভে গেল দরিদ্র ফয়জুরের
- বড়লেখায় বিজিবির ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
- বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে সৌদি আরবের ১৪০ কোটি ডলার বিনিয়োগ
- ‘বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে সিঙ্গাপুর-মালয়েশিয়াকে টপকে যেতাম’
- স্বাধীনতার ঘোষণা , বঙ্গবন্ধুর রচনা
- বাবার হাতে লাগানো গাছ ছুঁয়ে দেখলেন ভুটানের রাজা
- বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বে যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত
- রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা ও ভুটানের রাজা
- ঈদে ফাঁকা ঢাকায় বিশেষ নিরাপত্তা, নেই নাশকতার হুমকি