ব্রেকিং:
রমজানে সিলেটসহ সারাদেশে নতুন সময়সূচিতে চলছে অফিস সিলেটে স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্সের আত্মহত্যা যুবকের! পবিত্র রমজান মাসের মর্যাদা, ইবাদত ও ফজিলত রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় জৈন্তাপুরে বাজার মনিটরিং চুনারুঘাটে দুর্ঘটনায় চাশ্রমিক-সন্তান নিহত অস্ত্রোপচারে দুর্ঘটনার দায় হাসপাতাল ও চিকিৎসকের: স্বাস্থমন্ত্রী হাইতির প্রধানমন্ত্রী হেনরির পদত্যাগ গত ১৫ বছরে দেশের চেহারা বদলে গেছে : এম এ মান্নান এমপি বিএসএমএমইউ’র নতুন উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক রমজানের প্রথম তারাবিতে সিলেটে মুসল্লিদের ঢল রমজানে আবহাওয়া যেমন থাকবে সিলেটে?
  • শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

সর্বশেষ:
রমজানে সিলেটসহ সারাদেশে নতুন সময়সূচিতে চলছে অফিস সিলেটে স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্সের আত্মহত্যা যুবকের! পবিত্র রমজান মাসের মর্যাদা, ইবাদত ও ফজিলত রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় জৈন্তাপুরে বাজার মনিটরিং চুনারুঘাটে দুর্ঘটনায় চাশ্রমিক-সন্তান নিহত অস্ত্রোপচারে দুর্ঘটনার দায় হাসপাতাল ও চিকিৎসকের: স্বাস্থমন্ত্রী হাইতির প্রধানমন্ত্রী হেনরির পদত্যাগ গত ১৫ বছরে দেশের চেহারা বদলে গেছে : এম এ মান্নান এমপি বিএসএমএমইউ’র নতুন উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক রমজানের প্রথম তারাবিতে সিলেটে মুসল্লিদের ঢল রমজানে আবহাওয়া যেমন থাকবে সিলেটে?
২৩০

সিলেটের কমলার সুদিন ফেরানোর উদ্যোগ

সিলেট সমাচার

প্রকাশিত: ১৭ জানুয়ারি ২০২০  

সিলেট অঞ্চলে কমলা চাষ বাড়াতে ২০০১ সালে ‘বৃহত্তর সিলেট সমন্বিত কমলা চাষ উন্নয়ন’ নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। আট বছরের ওই প্রকল্প শেষে এই অঞ্চলে কমলার চাষ বেড়ে যায় দিগুণ। তবে এরপর বন্ধ হয়ে কমলা চাষ বৃদ্ধির উদ্যোগ। ১১ বছর পর আবার সিলেটের কমলার প্রতি মনোযোগী হয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। নেওয়া পাঁচবছর মেয়াদী আরেকটি প্রকল্প। ২০১৯ সালে শুরু হওয়া এই প্রকল্পের কাজ চলবে ২০২৩ সাল পর্যন্ত। প্রথমটির মতো ২য় প্রকল্পও সফল হলে সিলেটের কমলার সুদিন আবার ফিরে আসবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।  

সিলেটের কমলার ঐতিহ্যের কথা কে না জানে! এককালে সিলেটের পরিচিতিই গড়ে তুলেছিলো কৃষিজাত দুই পণ্য- চা আর কমলা। পাহাড়-টিলার ঢালে উর্বর মাটিতে ভালো ফলনের জন্য চায়ের দেশের পাশাপাশি সিলেট এক সময় কমলার দেশ বলেও পরিচিত পায়। সিলেটের বিয়ানীবাজারের জলঢুপ এলাকার কমলার খ্যাতি ছিলো দেশের বাইরেও। তবে উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়া, বৈরি আবহাওয়া, পাহাড়ি জমি ক্রমেই কমে আসা প্রভৃতি কারণে কমে আসতে থাকে সিলেটে কমলার উৎপাদন। ফলে চীন, ভারত, ভুটান নেপালসহ বিদেশের কমলা দখল করে নেয় দেশের বাজার। অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে এগুলো পাওয়া যাওয়ায় বিক্রেতারা ঝুঁকে পড়েন বিদেশী কমলার প্রতি। দেশি কমলার দাম অপেক্ষাকৃত বেশি হওয়ায় পাইকারি বিক্রেতারাও কিছুটা মুখ ফিরিয়ে নেন। এতে লোকসানের আশংকায় সিলেটের কৃষকরাও কমলা চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।
 
এ অবস্থায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২০০১ সালে সিলেটের কমলা চাষে কৃষকদের উদ্ধুব্ধ করতে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। ‘বৃহত্তর সিলেট সমন্বিত কমলা চাষ উন্নয়ন’ নামে আট বছর মেয়াদি এ প্রকল্পে চার জেলায় ২৫০টি বাগান করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। এছাড়া পাঁচ হাজার কমলা চাষিকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। ২০০৮ সালের জুনে শেষ হয় এ প্রকল্পের মেয়াদ। ২০০১ সালে সিলেট বিভাগে যেখানে ২৮২ হেক্টর জমিতে কমলা চাষ হতো, সেখানে ওই প্রকল্পের ফলে বর্তমানে কমলা চাষ হচ্ছে ৫১০ হেক্টর জমিতে।

২০০৮ সালে কৃষকদের দাবি সত্ত্বেও ওই প্রকল্পের মেয়াদ আর বাড়ানো হয়নি। দীর্ঘদিন এনিয়ে ছিলো না কোনো উদ্যোগও। ফলে আবার নিরুৎসাহিত হয়ে পড়েন চাষিরা।

সিলেট সমাচার
সিলেট সমাচার