ব্রেকিং:
রমজানে সিলেটসহ সারাদেশে নতুন সময়সূচিতে চলছে অফিস সিলেটে স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্সের আত্মহত্যা যুবকের! পবিত্র রমজান মাসের মর্যাদা, ইবাদত ও ফজিলত রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় জৈন্তাপুরে বাজার মনিটরিং চুনারুঘাটে দুর্ঘটনায় চাশ্রমিক-সন্তান নিহত অস্ত্রোপচারে দুর্ঘটনার দায় হাসপাতাল ও চিকিৎসকের: স্বাস্থমন্ত্রী হাইতির প্রধানমন্ত্রী হেনরির পদত্যাগ গত ১৫ বছরে দেশের চেহারা বদলে গেছে : এম এ মান্নান এমপি বিএসএমএমইউ’র নতুন উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক রমজানের প্রথম তারাবিতে সিলেটে মুসল্লিদের ঢল রমজানে আবহাওয়া যেমন থাকবে সিলেটে?
  • বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
রমজানে সিলেটসহ সারাদেশে নতুন সময়সূচিতে চলছে অফিস সিলেটে স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্সের আত্মহত্যা যুবকের! পবিত্র রমজান মাসের মর্যাদা, ইবাদত ও ফজিলত রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় জৈন্তাপুরে বাজার মনিটরিং চুনারুঘাটে দুর্ঘটনায় চাশ্রমিক-সন্তান নিহত অস্ত্রোপচারে দুর্ঘটনার দায় হাসপাতাল ও চিকিৎসকের: স্বাস্থমন্ত্রী হাইতির প্রধানমন্ত্রী হেনরির পদত্যাগ গত ১৫ বছরে দেশের চেহারা বদলে গেছে : এম এ মান্নান এমপি বিএসএমএমইউ’র নতুন উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক রমজানের প্রথম তারাবিতে সিলেটে মুসল্লিদের ঢল রমজানে আবহাওয়া যেমন থাকবে সিলেটে?
১১০৯১

বন্ধুত্ব সম্পর্কে ইসলাম যা বলে

সিলেট সমাচার

প্রকাশিত: ২১ নভেম্বর ২০১৮  

মানুষ মাত্রই সমাজে চলার পথে বন্ধু'র প্রয়োজন হয়। সামাজিক সম্পর্ক তৈরীতে বন্ধুত্ব একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
মানুষের কর্ম, চিন্তা-ভাবনা ও দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন এবং প্রভাবিত হয় বন্ধুত্বের কল্যাণে। এ কারণে কার সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে হবে এবং কাদের বর্জন করতে হবে এ ব্যাপারে স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা এবং তাঁর রাসূল (সা.) আমাদের পথ দেখিয়েছেন।

 

পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আর ঈমানদাররা একে অপরের বন্ধু। তারা ভালো কথার শিক্ষা দেয় এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। নামাজ প্রতিষ্ঠিত করে, জাকাত দেয় এবং আল্লাহ ও রাসূলের নির্দেশ অনুযায়ী জীবনযাপন করে। তাদের ওপর আল্লাহ তায়ালা অনুগ্রহ করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী সুকৌশলী। (সূরা: আত তওবা, আয়াত: ৭১)

 

আল্লাহ’র রাসূল (সা.) বন্ধুত্বকে এতো বেশি প্রভাব বিস্তারকারী বলে মনে করেন যে 'বন্ধুত্ব আপন সহচরকেও নিজের ধর্মে নিজের আকিদা বিশ্বাসের দিকে নিয়ে আসে।’ তাই সহচরের গুরুত্ব বিশেষ করে উত্তম বন্ধুর গুরুত্ব অপরিসীম। এ প্রসঙ্গে নবীজী (সা.) বলেছেনঃ ‘একাকী নিঃসঙ্গতার চেয়ে ভালো বন্ধু উত্তম আর নিঃসঙ্গতা মন্দ বন্ধু'র চেয়ে উত্তম।’ তার মানে হলো-ভালো এবং যথার্থ বন্ধু যদি নাও থাকে তাহলেও তা একজন মন্দ ও অযোগ্য বন্ধু থাকার চেয়ে ভালো।

 

বন্ধু নির্বাচন: ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

নবী করীম (সা.) বলেছেন, ‘মুমিন ব্যক্তির সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক মজবুত কর। আর তার সঙ্গেই পানাহার কর।’ এখানে মুমিন ব্যক্তিদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু মুমিন ছাড়া কি আর কারো সঙ্গে বন্ধুত্ব করা যাবে না? এ প্রশ্নের উত্তর আল্লাহ তায়ালাই দিয়েছেন। তিনি বলেন,

 

‘হে ঈমানদারগণ, তোমরা ঈমানদারদের বাদ দিয়ে কাফেরদের নিজের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তোমরা কি তাদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করে আল্লাহ তায়ালার কাছে তোমাদের বিরুদ্ধে কোনো সুস্পষ্ট প্রমাণ তুলে দিতে চাও? (সূরা; আন নিসা, আয়াত: ১৪৪)

 

অন্য এক আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘ঈমানদার ব্যক্তিরা কখনো ঈমানদারদের বদলে কাফেরদের বন্ধু বানাবে না। যদি তোমাদের কেউ তা করে, তবে আল্লাহর সঙ্গে তার কোনো সম্পর্কই থাকবে না।’ (সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ২৮)

 

এ আয়াত দ্বারা বোঝা যায় যে, এমন ব্যক্তিকে আমরা বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করবো যে ঈমানদার, ধর্মপ্রাণ, সত্যবাদী, সদাচারী, সৎকাজে অভ্যস্ত এবং নীতিবান।

 

হাদিসে বলা হয়েছে, 'মানুষ তার বন্ধুর আদর্শে গড়ে ওঠে। সুতরাং বন্ধু নির্বাচনের সময় খেয়াল করা উচিত সে কাকে বন্ধু বানাচ্ছে।’ পবিত্র কোরআন ও হাদিসের এসব বক্তব্যের মাধ্যমে স্পষ্ট হলো যে, সব ধরনের লোকের সঙ্গে বন্ধুত্ব করাকে ইসলাম সমর্থন করে না। রাসূল (সা.) আরও বলেছেন, ‘দুনিয়াতে যার সঙ্গে বন্ধুত্ব ও ভালোবাসা রয়েছে, পরকালে তার সঙ্গেই হাশর হবে।' এ জন্য বন্ধু নির্বাচনের আগে তাকে পরীক্ষা করে নেয়া জরুরি। ইমাম গাযযালী (রহ.) বলেন, ‘সবাইকে বন্ধু নির্বাচন করা যাবে না, বরং ৩টি গুণ দেখে বন্ধু নির্বাচন করা উচিত। গুণ তিনটি হল-

 

১. বন্ধুকে হতে হবে জ্ঞানী ও বিচক্ষণ

২. বন্ধুর চরিত্র হতে হবে সুন্দর ও মাধুর্যময় এবং

৩.বন্ধুকে হতে হবে নেককার ও পূণ্যবান

 

ফরাসী এক প্রবাদে বলা হয়েছে, ‘বন্ধুত্ব হলো তরমুজের মতো। ভালো একশটিকে পেতে হলে এক কোটি আগে পরীক্ষা করে দেখতে হয়।’ অপরদিকে কাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করা যাবে না সে সম্পর্কেও ইসলামের মনীষীদের দিক নির্দেশনা আছে। হজরত ইমাম জাফর সাদিক (র.) বলেন, পাঁচ ব্যক্তিকে বন্ধু বানানো যাবে না:

 

(১)মিথ্যাবাদী

(২)নির্বোধ

(৩)কৃপণ

(৪)কাপুরুষ এবং

(৫)ফাসেক ব্যক্তি

 

বন্ধুর হক : ইসলাম কি নির্দেশ দেয়?

বন্ধু-বান্ধবকে নিকটতম আত্নীয়-স্বজনদের সঙ্গে পাশাপাশি স্থাপন করে উল্লেখ করা হয়েছে, বন্ধু-বান্ধব এমন একটি বন্ধন যা আত্নীয়-স্বজনের সঙ্গে বন্ধনকেও অনেক সময় হার মানিয়ে ফেলে। ইসলামে বন্ধুর হক সম্পর্কে বলা হয়েছে। যেমন-

 

(১) যার সঙ্গে বন্ধুত্ব করবে তার আকীদা-আমল, লেন-দেন, চাল-চরিত্র ব্যবহার উত্তমরুপে যাচাই করে নিতে হবে। যদি তার মধ্য উক্ত বিষয়গুলোর পাওয়া যায় তাহলে তার সঙ্গে বন্ধুত্ব করা যায়। নতুবা দূরে থাকা বাঞ্ছনীয়। হাদীসে অসৎ সঙ্গ থেকে বেঁচে থাকার জোর তাগিদ এসেছে। অভিজ্ঞতা ও প্রত্যক্ষ দর্শনেও এর ক্ষতিসমূহ উপলদ্ধি করা যায়। উপযুক্ত মানুষ পেলে বন্ধুত্ব করতে বাধা নেই, বরং সত্যিকারের বন্ধুত্ব বড়ই সুখকর এবং উপকারী।

 

(২) নিজের জান-মাল তার জন্য উৎসর্গ করতে কৃপণতা করা যাবে না। রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণ করবে আল্লাহ্ তায়ালা তার প্রয়োজনও পূরণ করবেন। যে ব্যক্তি কনো মুসলমানের একটি বিপদ দূর করবে আল্লাহ তায়ালা কিয়ামতের দিনে ঐ সাহায্যকারীর একটি বিপদ দূর করে দিবেন।’ (বুখারী ও মুসলিম)

 

(৩) মনের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোন কাজ তার থেকে প্রকাশ পেলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখতে হবে ।ঘটনাক্রমে মনোমালিন্য দেখা দিলে তৎক্ষনাৎ সর্ম্পক ঠিক করে নিতে হবে ।সাধারণ ব্যাপারকে দীর্ঘ করা যাবে না।তাছাড়া বন্ধুদের সংশোধন ও প্রশিক্ষণ কাজে কখনো অলসতা করা যাবে না।নিজের বন্ধুদের মধ্যে এমন কিছুর অভ্যাস তৈরী করতে দেয়া যাবে না যা সংশোধন কিংবা প্রশিক্ষণের পথে প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়ায়(যেমন-আত্মার সন্তুষ্টি ও অহংকার)।বন্ধুদেরকে সর্বদা তাদের ভুলত্রুটিসমূহ স্বীকার করার জন্য উৎসাহ দিতে হবে।তিনিই প্রকৃত বন্ধু যিনি সচেতন মস্তিষ্কে একে অন্যের প্রতি খেয়াল রাখেন।রাসূল (সাঃ) এ প্রসঙ্গে বলেছেন, 'তোমরা প্রত্যেকেই তোমাদের আপন ভাইয়ের আয়না।সুতরাং সে যদি তার ভাইয়ের মধ্যে কোন খারাপ কিছু দেখে তাহলে সেটা তার থেকে দূর করে দিবে।'[তিরমিযি]

 

(৪) বন্ধুর কল্যাণ কামনায় ত্রুটি করা যাবে না। সুপরামর্শদানে কৃপণতা না দেখানো এবং বন্ধুর পরামর্শও আন্তরিকভাবে শ্রবণ করা উচিত। বাস্তবায়নযোগ্য হলে গ্রহণও করা চাই। বন্ধুর জন্য দোয়া করবে এবং বন্ধুর নিকটও দোয়ার আবেদন করবে। হজরত ওমর (রা.) বলেন, ‘একবার আমি রাসূল (সা.) এর নিকটে ওমরাহ করার অনুমতি চাইলাম, তিনি অনুমতি দেয়ার সময় বললেন, ‘হে ওমর! দোয়া করার সময় আমাদের কথাও মনে রেখো।’ হজরত ওমর (রা.) বলেন, ‘আমার নিকট এ কথা এত আনন্দদায়ক লাগলো যে, এর পরিবর্তে পুরো দুনিয়া দিয়ে দিলেও আমি এত খুশি হতাম না।’

 

ছেলে-মেয়ের বন্ধুত্ব-ইসলাম কি বলে?

ছেলে এবং মেয়ে দু’জনের মধ্যে ইসলামিকভাবে সম্পর্ক গড়ে তোলার একটাই পদ্ধতি-বিয়ে। সুতরাং শরীয়তের বাধা না থাকলে এবং বিয়ের জন্য উপযুক্ত মনে হলে সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দিবে। প্রস্তাব গৃহীত হলে বিয়ের মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক গড়ে তুলবে। প্রস্তাব গৃহীত না হলে ভুলে যাবে। ভুলে না যাওয়ার মানে হচ্ছে, শয়তানের পক্ষ থেকে বিপথগামী হওয়ার জন্য দরজা খুলে রাখা।

 

বিয়ের পূর্বে প্রেম-ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে তোলা ইসলামি-শরিয়তের দৃষ্টিতে বৈধ নয় এজন্য যে, ইসলামের বিধি-বিধান অনুযায়ী কোনো পরনারী কোনো পরপুরুষের সান্নিধ্যে আসতে পারেনা। দেখা-সাক্ষাৎ বা ফোন, নেট ইত্যাদির মাধ্যমে প্রেমালাপ করা যায়না। ইসলামি-শরিয়তের দৃষ্টিতে এগুলো একপ্রকার যিনা বা ব্যভিচার। এমনকি মনে মনে কল্পনা করে তৃপ্তি অনুভব করার দ্বারাও অন্তরের যিনা হয়। যা হারাম এবং কবীরা গুনাহ। (মুসলিম)

 

অপর হাদিসে বলা হয়েছে, ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘যখনই কোনো পুরুষ, পর নারীর সঙ্গে নির্জনে দেখা করে তখনই শয়তান সেখানে তৃতীয় ব্যক্তি হিসেবে উপস্থিত হয়। (তিরমিযী)
অতএব এটাই প্রতীয়মান হয় যে, ইসলামে মেয়েদের সঙ্গে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ককে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

 

অমুসলিমদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ: ইসলাম কি সমর্থন করে?

 

অমুসলিমদের সঙ্গে আন্তরিক বন্ধুত্ব দ্বারা নিজের দ্বীনের চেয়ে অমুসলিমের দ্বীনের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কিংবা স্বীয় দ্বীনের ওপর অমুসলিমের কথাকে প্রাধান্য দেয়ার মত আবেগ সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, এক কথায়, কোনো মুসলমানের জন্য অমুসলিমের সঙ্গে আন্তরিক ও গভীর সম্পর্ক স্থাপন জায়েয নয়।

 

কোরআনে বলা হয়েছে, ‘হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না। (সূরা: মায়েদা, আয়াত: ৫১)

 

তবে তাদের সঙ্গে উত্তম ব্যবহার করা, বিপদে সহযোগিতা করা, প্রতিবেশী হলে খোঁজ-খবর নেয়া ইত্যাদি শুধু জায়েজই নয়, উত্তম। ‘আল্লাহ কেবল তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে নিষেধ করেন, যারা ধর্মের ব্যাপারে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে, তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিস্কৃত করেছে এবং বহিষ্কারকার্যে সহায়তা করেছে। যারা তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে তারাই জালেম।’ (সূরা: মুমতাহিনা, আয়াত: ৮)

 

পরিশেষে...বন্ধুত্ব হতে হবে পরকালের কল্যাণে। আর পরকালের কল্যাণে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ বন্ধু নির্বাচনে একজন মানুষ হয়ে ওঠে পরিপূর্ণ ঈমানদার। যা প্রিয়নবী (সা.) ঘোষণা করেছেন, তিনি বলেন, ‘যে আল্লাহর (সন্তুষ্টির) উদ্দেশ্যে (কাউকে) ভালোবাসে এবং আল্লাহর উদ্দেশ্যে ঘৃণা করে, আল্লাহর উদ্দেশ্যে দান করে কিংবা না করে, সে তার ঈমান পূর্ণ করে নিল।’ (আবু দাউদ)

 

আল্লাহ তায়ারা মুসলিম উম্মাহর প্রত্যেককে পারস্পরিক সুসম্পর্ক ও বন্ধুত্ব লাভে কোরআন এবং হাদিসের নির্দেশনা অনুসরণ ও অনুকরণ করার তাওফিক দান করুন। আল্লাহ তায়ালা যেন মুসলিম উম্মাহকে সৎ হওয়ার এবং সৎ লোকদের সংস্পর্শে থাকার এবং আল্লাহর জন্য বন্ধুত্ব স্থাপন করার তাওফিক দান করেন। আর্রাহুম্মা আমীন।

সিলেট সমাচার
সিলেট সমাচার