পর্যটনের নতুন সম্ভাবনা বন্দী জলের ‘আন্দুগাঙ’
সিলেট সমাচার
প্রকাশিত: ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১
সড়ক লাগোয়া হাট। সোজাসাপ্টা নাম সড়কের বাজার। সিলেটের সীমান্ত উপজেলা কানাইঘাটের এই হাটে গেলে একপথে মাড়ানো যায় আরও তিনটি উপজেলা সদর। গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার ও জকিগঞ্জ। যেন এক গন্তব্যে চার উপজেলা পাড়ি। যেতে যেতে এমন রোমাঞ্চ যাত্রার মধ্যভাগে বিরতিতে ফের নামকরণ বিস্ময়। যেখানে গাড়ি থামল, সেখানকার নাম জুলাই। চোখে ভাসে ইংরেজি বর্ষপঞ্জি। গ্রামের নাম জুলাই। আগে কিংবা পরে আর কিছু নেই। তাহলে কি জুলাই বাদে অন্যান্য মাসের নামে আরও মিলবে জনবসতি?
এমন প্রশ্ন আর বিস্ময়ে কানাইঘাটের তরুণ ব্যবসায়ী কাওসার আহমদ সহাস্যে জানালেন, ব্রিটিশ শাসনামলে এই নামকরণ। জুলাই গ্রামের মধ্যে ৯টি মহল্লা আছে। সেগুলো নিজস্ব নামে পরিচিতি। ডাকঘর জুলাই হওয়ায় মৌজার নামও পড়েছে এই নামে। জুলাই আদর্শ উচ্চবিদ্যালয় নামে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও আছে। কেন এমন নামকরণ?
লোকমুখে শোনা প্রচলিত কথা জানালেন কাওসার। তাঁর ভাষ্য, ইংরেজি বছরের মধ্যবর্তী সময়ে বসতির গোড়াপত্তন হয়েছিল। জুলাই নামের মাহাত্ম্যটা এখানেই। শতবর্ষী জনপদ জুলাই গ্রামে বসেই শোনা গেল একটি গল্প। সেই গল্পের শুরুতে আবার নাম-বিস্ময়। একটি গাঙ, নাম আন্দু। আন্দুগাঙ বলে ডাকা হয়। জুলাই নামটি তলিয়ে গেল এই নামটি শুনে।
‘আন্দু’ সিলেটের আঞ্চলিক শব্দ। অনর্থক বা খামোখা অর্থেই ব্যবহৃত হয়। সিলেটে কথাকে বলা হয় মাত। কথাবার্তায় অনর্থক কিছু শোনা গেলে ভর্ৎসনা শুনতে হয় আন্দুমাত বলে। নদী বা গাঙের নাম কেন আন্দু? এ প্রশ্নের উত্তর জানতেই গত বৃহস্পতিবার আন্দুগাঙ যাওয়া।
সিলেটের দীর্ঘতম নদী সুরমা। কানাইঘাট থেকে গোলাপগঞ্জ, সিলেট শহর ঘুরে সুনামগঞ্জ জেলায় প্রবহমান। সুরমার ক্ষয়িষ্ণু রূপ উৎসমুখ এলাকা কানাইঘাটেও। শুষ্ককালের এই সময়ে সেতু থেকে নদীর উভয় দিকে তাকালে নদীর জল যেন তলানিতে গিয়ে ঠেকছে দেখায়। ফাল্গুন-চৈত্র মাসে সুরমার বুকে অনেক স্থানে হাঁটুজলও মেলে না। নাব্যতা হারানো এই সুরমার একটি অংশে বড় রকমের পরিবর্তন দেখা দেয় কানাইঘাট উপজেলার তিনটি ইউনিয়ন লক্ষ্মীপ্রসাদ, দিঘিরপাড় (পূর্ব) ও সাতবাঁকে। ১৮৯৭ সালে সিলেট অঞ্চলে ‘বড় ভৈসাল’ খ্যাত ভূমিকম্পের পর বদলে যায় সুরমার গতিপথ। জুলাই গ্রামের দিকে যাওয়া সুরমায় তখন সর্বপ্লাবী স্রোত। আশপাশের মানুষের নিরাপদ বসবাসে ব্যাঘাত ঘটে। বড় ভৈসালে সুরমা নদী নিয়ে বিপাকে পড়ায় বছর দুয়েক পর নদীর এপাড়-ওপাড়ে স্থায়ী বাঁধ দেওয়া হয়। সেই থেকে সুরমার একটি অংশের জলধারা বন্দী হয়ে পড়ে। গাঙের এই জলে কোনো তরঙ্গ নেই। যেন অনর্থক জলাধার। দেখা থেকে নাম পড়ে আন্দুগাঙ।
উত্তর-পশ্চিম তীরে গ্রাম্য হাট। ব্রিটিশ আমলে এই হাটের বেশ কদর ছিল। জমজমাট হওয়ায় নামের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল গঞ্জ। কয়েকটি গঞ্জ মিলে একটি শহর হয়। সেটি সেকালে আর শহর হয়নি। এখন সাদামাটা ভবানীগঞ্জ বাজার। আন্দুগাঙে ভর করে চলে এই হাট। একটি খেয়া আছে পারাপারের। খেয়া পার হওয়ার সময় গাঙে বাঁধ দেওয়ার গল্পটি ব্রিটিশ আমলের বলে নির্দিষ্ট করে জানালেন ভবানীগঞ্জের বাসিন্দা ইয়াসিন মিয়া। তাঁর দাদাসহ এলাকার প্রবীণদের মুখে এখনো প্রচলিত আছে আন্দুগাঙের জন্মশতবর্ষ পেরোনোর কথা।
আন্দুগাঙের জন্মবৃত্তান্ত সন-তারিখ আর কিছু পুরোনো নথিপত্রের তত্ত্ব-তালাশ দিলেন সিলেট অঞ্চলের পুরাকীর্তির সংগঠক আবদুল হাই আল-হাদী। তিনি ‘সেভ দ্য হেরিটেজ’ নামের একটি সংগঠনের সমন্বয়ক। ইতিহাস ঘেঁটে আল-হাদী জানালেন, ভারতের মেঘালয় রাজ্যের কূলঘেঁষা কানাইঘাট ব্রিটিশ আমলে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল ছিল। এ জন্য ১৮৯৭ সালের বড় ভূমিকম্পের পর অবকাঠামোগত পরিবর্তনে ব্রিটিশ সরকার তাৎক্ষণিক অনেক পদক্ষেপ নিয়েছিল এই জনপদের মানুষের নিরাপদ বসবাসের সুবিধায়। সেই সব উদ্যোগের একটি দৃশ্যমান এই আন্দুগাঙে। ভূমিকম্পে গতিপথ হারানো সুরমার তীব্র স্রোত বন্দী করে রাখা হয়েছিল। নদীর জলকে বন্দী করে রাখার চিহ্ন বহন করছে আন্দুগাঙ।
ইতিহাস বলছে, আন্দুগাঙ তাহলে শুধু নামেই। অনর্থক নয়। দেখা গেছে, ব্রিটিশ আমলে দেওয়া বাঁধটি এখন স্থায়ী। স্থানটি সুরমা-লোভা নদীর মুখ হিসেবে পরিচিতি। বাঁধের কারণে সুরমার পানিপ্রবাহ বিপরীতমুখী। একটি ছোট হাট প্রতিষ্ঠা পেয়েছে বাঁধের ওপর। বাঁধের মুখ নামে পরিচিত। সেখানকার বাসিন্দারা বলেছেন, অবস্থা এখন এমন যে বাঁধটি ভেঙে দিলেও সুরমার জল আর ওদিক অর্থাৎ আন্দুগাঙে গড়াবে না। বাঁধ এলাকা থেকে ছয় কিলোমিটার পর্যন্ত নদীর জল বন্দী হয়ে আছে। এই হিসাবে ছয় কিলোমিটার দীর্ঘ আন্দুগাঙ। প্রস্থ প্রায় ৪০০ মিটার।
আঠারো শতকের পর কেটেছে পুরো আরেকটি শতক। এতকাল পর আন্দুগাঙ কেন আবার আলোচনায়? এ প্রশ্নের উত্তরে এসেছে পর্যটন-সম্ভাবনা। করোনাকালে দীর্ঘ লকডাউন কাটিয়ে একদিন আন্দুগাঙে চোখ পড়ে আশপাশ মানুষের। গাঙজুড়ে লাল শাপলা ফুটেছে। চোখের সামনে পুরোনো স্থানকে যেন আবার নতুন করে দেখা। এমুখ-ওমুখ করে ছড়িয়ে পড়ে আন্দুর নতুন রূপ। আশপাশ এলাকা থেকে মানুষ আসতে থাকেন। শহুরে মানুষজনও ছুটির দিন ভিড় করেন। তাঁদের যাতায়াত সুবিধায় গঠন করা হয় আন্দুগাঙ সংরক্ষণ কমিটি। তিন ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিরা কমিটির উপদেষ্টা। নদীর জল বন্দী করে রাখা, তাই আদি নাম ‘আন্দু’র সঙ্গে ‘গাঙ’ শব্দটি বাদ দিয়ে সংরক্ষণ কমিটি প্রচার করছে আন্দু লেক।
এই সংগঠনের উদ্যোগে গত ১৬ ডিসেম্বর গাঙে ৫০টি নৌকা দিয়ে শোভাযাত্রা হয়েছে। আগামী মার্চ মাসে স্বাধীনতা দিবসের সুবর্ণজয়ন্তীতে গণগোসল ও গণসাঁতারের আয়োজন করার প্রস্তুতি রয়েছে। এই সব আয়োজন করার মূলে সংগঠনের পক্ষ থেকে একটি দাবিও রয়েছে। সংরক্ষণব্যবস্থা জোরদার করে পর্যটনকেন্দ্র ঘোষণার। ১৭ সদস্যের সংরক্ষণ কমিটির সভাপতি আশরাফুল হক। সিলেটের মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির এলএলবি সম্মানের ছাত্র আশরাফুলের সঙ্গে কথা হয় নৌকায় বসে। হাতে বাওয়া নৌকা নিয়েই প্রথম কথা তাঁর। এতকাল ধরে ধীরস্থির পানির এই গাঙ, কিন্তু বাইরে থেকে কেউ দেখতে আসেনি কখনো। করোনার লকডাউনের পর প্রথম কিছু মানুষ আসতে থাকেন। মানুষজন আসছেন দেখে তাঁরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছবি দিয়ে প্রচারও করেন। মানুষের আগমন বাড়ছে, গাঙের যাতে ক্ষতি না হয়, এ জন্য ইঞ্জিনচালিত নৌকা চলাচল নিষিদ্ধ করে হাতে বাওয়া ১০টি নৌকা ঘাটে রেখে একটি মুঠোফোন নম্বর সাঁটিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই নম্বরে কল করলেই গাঙ ঘুরে দেখান নৌকার মাঝিরা।
কানাইঘাটের সড়কের বাজার দিয়ে জুলাই গ্রাম হয়ে সেখানে যাওয়া। ফেরা হয় আরেক পথ কানাইঘাট হয়ে প্রবহমান সুরমা নদী পেরিয়ে পৌর শহর দিয়ে। যাতায়াতের দুই সড়কপথই সুন্দর। কোনো যাতায়াত বিড়ম্বনা ছাড়াই ঘণ্টা দুয়েকে পৌঁছানো যায়। আন্দুর জলবন্দি রূপ দেখতে হলে সকাল কিংবা বিকেলটা সবচেয়ে সুন্দর মুহূর্ত। ভরদুপুরে ঘুরতে গেলে গোসল করার ইচ্ছা জাগে। সুনসান জল, অধিকাংশ গভীর। এই গভীরতা চৈত্র মাসেও ১০০ ফুট থাকে। শান্ত-সুমন্ত জলধারায় তিন ইউনিয়নের ব্যবহারের পানি নিয়ে কোনো হাহাকার নেই। শুষ্ককালে জমির সেচসংকট ঘোচায় আন্দুগাঙ।
দুই তীরে বসতি এলাকার গাছগাছালিতে ঝাঁকে ঝাঁকে পানকৌড়িসহ নানা প্রজাতির পাখি। এসব পাখির নির্বিঘ্নে ওড়াউড়ি নজর কাড়ে। একাংশে জলমহাল চিহ্নিত। চাতল হাওরের সঙ্গে একটি সংযোগ থেকে মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন হয়। কানাইঘাট উপজেলা প্রশাসনের ইজারা ব্যবস্থাপনায় প্রতিবছর মাছ আহরণও হয়। দেশীয় নানা প্রজাতির মাছের মধ্যে আন্দুর চাপিলা মাছের বাজারে আলাদা কদর আছে।
সিলেট অঞ্চলে সুরমা, কুশিয়ারাসহ বড় বড় নদী-নদীর প্রধান সমস্যা নাব্যতা হারানো। প্রতিবছর আন্তর্জাতিক নদী দিবস ও নদীকৃত্য দিবসে মরা নদীর ভরা অতীত ফেরাতে নানা কর্মসূচি পালন হয়। সিলেটে প্রায় এক যুগ ধরে এসব কর্মসূচির আয়োজক নদীসংগ্রামী আবদুল করিম চৌধুরী। ওয়াটারকিপার অ্যালায়েন্স নামের আন্তর্জাতিক সংগঠনের সদস্য হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নদী সম্মেলনে অংশ নেওয়ার অভিজ্ঞতায় তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে সেখানকার সুদীর্ঘকাল জলবন্দি অবস্থা। পানির আকালের এই যুগে বারো মাস পানি সংরক্ষণ নিয়ে পানিবিশেষজ্ঞ কিংবা পানি অধিকারকর্মীদের গবেষণার বিষয়বস্তু হতে পারে আন্দুগাঙ।’
- প্রত্যেক বিভাগে আলু সংরক্ষণাগার আধুনিকায়নে পদক্ষেপের সুপারিশ
- দ্রুত শিক্ষকদের শূন্য পদ পূরণের সুপারিশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় কমিটির
- উপজেলা নির্বাচনে ভিন্ন কৌশলের কারণ জানাল আ.লীগ
- ২৪ এপ্রিল ব্যাংকক যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের ভোট করতে মানা, কঠোর বার্তা শেখ হাসিনার
- প্রথমবারের মতো ঢাকায় আসছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল
- সিলেটে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্যসহ চোরাকারবারী গ্রেফতার
- নবীগঞ্জে বাস চাপায় প্রাণ গেল দু’জনের
- আমাদের মূল পুঁজি হলো কৃষি: সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী মান্নান
- যাচাই-বাছাইয়ে কুলাউড়ার ১১ প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ
- কুলাউড়ায় দিনব্যাপি প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
- ইউরোপ: প্রাকৃতিক বৈচিত্রের দেশ রোমানিয়ায় ভিজিট ভিসা পাবেন যেভাবে
- সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন জনপ্রিয় শিল্পী পাগল হাসান
- যাদুকাটা নদীর চর থেকে বালুচাপা অবস্থায় শিশুর লাশ উদ্ধার
- হাঁসের ধান খাওয়াকে কেন্দ্র মারধরে বৃদ্ধ নিহতের অভিযোগ
- মাধবপুরে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
- হবিগঞ্জে বেসরকারি ক্লিনিকে স্বাস্থ্য বিভাগের অভিযান
- মাধবপুরে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত
- বিশ্বনাথ পৌর মেয়র বিরুদ্ধে ৭ কাউন্সিলরের অনাস্থা প্রস্তাব
- বিশ্বনাথে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে রং মিস্ত্রির মৃত্যু
- বেপরোয়া টমটমে নাকাল ছাতক পৌরবাসী
- ব্রাজিলের ভিজিট ভিসার আবেদন করতে যা লাগবে
- মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে সিকৃবিতে আলোচনা সভা
- সন্ধ্যার মধ্যে সিলেটে শিলাবৃষ্টির আভাস
- ঝালকাঠিতে ট্রাক চাপায় নিহত ১১
- কুমারগাঁও বিদ্যুৎকেন্দ্রে কেন বার বার অগ্নিকাণ্ড!
- চ্যাম্পিয়ন্স লিগ : বার্সেলোনাকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
- ‘অতিঝুঁকিপূর্ণ’ এলাকা নিরাপদে অতিক্রম করল এমভি আব্দুল্লাহ
- মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- জগন্নাথপুরে মাদকসহ তৃতীয় লিঙ্গের একজন গ্রেপ্তার
- আজমিরীগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে বসতঘর পুড়ে ছাই
- সুনামগঞ্জের ফ্লাওয়ার লেকে ছুটছেন দর্শনার্থীরা
- সিলেটে ধনাঞ্জয়া-কামিন্দুর জুটিতে তিনশ ছাড়িয়েছে শ্রীলঙ্কার লিড
- মৌলভীবাজার সমিতি সিলেটের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
- বাংলাদেশ সমৃদ্ধ থেকে স্মার্টের দিকে এগোচ্ছে : অর্থ প্রতিমন্ত্রী
- দেশের মানুষের গড় আয়ু অপরিবর্তিত- বিবিএসের জরিপ
- সিলেটে সরাসরি ইন্টারভিউ, দুবাইয়ে কর্মী নিয়োগ
- ২২ বছর পর সিলেট সদর উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি
- বানিয়াচংয়ে তুচ্ছ ঘটনায় গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
- নিসচা সিলেট জেলার আহবায়ক মিশু, সদস্য সচিব হায়াত
- দোকানে-দোকানে টিসিবির পণ্য দেওয়ার পরিকল্পনা সরকারের
- ‘এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নি
- ভুটানে বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট বানিয়ে দেবে বাংলাদেশ
- স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে সেবা দিন, কর্মকর্তাদের ভূমিমন্ত্রী
- আইসিসির নারী সেরা দশে প্রথম বাংলাদেশি নাহিদা আক্তার
- প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা আজ
- কালোজিরা খাওয়ার ৫ উপকারিতা
- ভুটানে যাচ্ছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী
- আইসিসির এলিট প্যানেলে সৈকত
- মানুষের কষ্ট বৃদ্ধিতে বিএনপির নতুন সংস্করণ ভারত বিরোধিতা: নাছিম