গোলাপগঞ্জে ৭ শতাধিক কৃষকের ঋণ আবেদন

করোনার ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে কৃষকদের জন্য ৪ শতাংশ সুদে ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গোলাপগঞ্জ উপজেলায়ও সরকারের দেওয়া নীতিমালা অনুযায়ী বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে এ মূলধনের জন্য ঋণ আবেদন করেছেন ৭ শতাধিক কৃষক। মৌসুমভিত্তিক ফুল ও ফল চাষি, মৎস্য চাষি, পোলট্রি ও ডেইরি এবং পানিসম্পদ খাতে কৃষকরা ঋণ আবেদন করেন।

কৃষকেরা ছাড়াও উৎপাদিত কৃষি পণ্য কিনে সরাসরি বিক্রি করে থাকেন, তাঁরাও এই স্কিমের আওতায় ঋণ নিতে পারবেন। তবে এ ক্ষেত্রে কোনো উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান এককভাবে পাঁচ কোটি টাকার বেশি ঋণ নিতে পারবে না বলে জানিয়েছেন গোলাপগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা।

উপজেলা কৃষি অফিসার মো. খাইরুল আলম জানান, এখন পর্যন্ত এ ঋণের জন্য উপজেলায় ৭৭৩ জন কৃষক আবেদন ফরম জমা দিয়েছেন। আবেদন ফরম বিভিন্ন ব্যাংক সমূহে ইতিমধ্যে প্রেরণ করা হয়েছে। তবে এর পরও যদি কেও আবেদন করেন তাদেরও আবেদন গ্রহণ করা হবে। এসব ঋণ বিভিন্ন ব্যাংক যেমন সোনালী, অগ্রণী, জনতা ব্যাংকসমূহকে বিভিন্ন ইউনিয়নের দায়িত্ব দিয়ে এ কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।

তিনি বলেন, শর্তানুযায়ী একজন কৃষক সর্বোচ্চ ১৫ বিঘা জমি চাষ করতে হবে। ফসল বেধে একর প্রতি একজন কৃষক সর্বোচ্চ ৪০ হাজার টাকা বা তার কাছাকাছি ঋণ পাবেন। ব্যাংক সমূহ তাদের নীতিমালা অনুযায়ী যাচাই-বাছাই করে পর্যায়ক্রমে কৃষকদের ঋণ প্রদান করবে।
সঠিক কাগজপত্রের মাধ্যমে সকল কৃষকরাই ঋণ পাবেন বলেও জানান এ কৃষি কর্মকর্তা।

শুধুমাত্র বড় ইনিংস খেলতে না পারা নয়, ডেনলির আউটের ধরনে সমালোচনা আরো জোরদার হয়েছে। দ্বিতীয় ইনিংসে বাজে শট খেলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্পিনার রোস্টন চেজের বলে মিড-উইকেটে ক্যাচ দেন ডেনলি। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে উইকেট ছুড়ে দেয়ার আরো একটি উদাহরণ সৃস্টি করেন তিনি।  

রুদ্ধদার স্টেডিয়ামে ক্রিকেটের প্রতি আবেগ : করোনার কারণে স্বাস্থ্য বিধি অনুসরণ করে রুদ্ধদার স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ।

প্রথম টেস্টে আশঙ্কা করা হয়েছিলো, রুদ্ধদার স্টেডিয়ামে খেলার কারণে খেলোয়াড়রা তাদের সেরাটা দিতে ব্যর্থ হবে। কিন্তু দীর্ঘদিন পর ক্রিকেট ফেরার ম্যাচে চেষ্টা ও দক্ষতার কোন কমতি লক্ষ্য করা যায়নি। যদিও, রুদ্ধদারে স্টেডিয়ামে খেলার অভিজ্ঞতা থেকে ইংল্যান্ডের অধিনায়ক বেন স্টোকস বলেন- অদ্ভুত পরিবেশ।

আম্পায়ারদের পারফরমেন্স নিয়ে প্রশ্ন : করোনাভাইরাসের কারণে স্বাগতিক আম্পায়ারদের দিয়েই সিরিজ পরিচালনার নিয়ম করে আইসিসি। তাই প্রথম টেস্টে ইংল্যান্ডের রিচার্ড ইলিংওর্থ ও রিচার্ড কেটেলব্রো অন-ফিল্ড আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন। কিন্তু সাউদাম্পটন টেস্টে অনেক প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে দু’জনকে।  

দু’জনের পাঁচটি সিদ্বান্ত ভুল প্রমানিত হয়ে রিভিউ পরীক্ষায়। রিভিউতে সবগুলোই ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে গিয়েছে।  

নিরপেক্ষ আম্পায়ার না থাকায়, একটি বেশি রিভিউ’র নিয়ম চালু করে আইসিসি। কিন্তু এই টেস্টটি মনে করিয়ে দেয়, খেলোয়াড়দের মত আম্পায়ারদেরও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রবেশের আগে সময়ের প্রয়োজন পড়ে।