নাকে পলিপ বুঝবেন কীভাবে, চিকিৎসা
সিলেট সমাচার
প্রকাশিত: ১৪ মে ২০২২
নাকে পলিপ একটি জটিল স্বাস্থ্য সমস্যা। রোগ চিহ্নিত করে চিকিৎসা করালে সহজেই প্রতিকার মেলে। দীর্ঘদিন পলিপ জিইয়ে রাখতে নানা স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দেয়।
নাকের পলিপ বুঝার লক্ষণ ও এর চিকিৎসা নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন ইমপালস হাসপাতালের নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন অধ্যাপক ডা. জাহীর আল-আমিন।
নাকে পলিপ হওয়ার কথা আমরা সবাই কম-বেশি শুনেছি। রোগীরা পলিপ বলতে সাধারণত যা বুঝে থাকেন মেডিকেলের ভাষায় আমরা সেটিকে পলিপ বলি না। নাকের আশপাশে কিছু প্রকোষ্ঠ (সাইনাস) আছে। চোখের ঠিক নিচে যে উঁচু হাড়টি আছে তার ভেতরে থাকে ম্যাক্সিলারি সাইনাস, নাক আর চোখের মাঝখানে যে ক্ষুদ্র স্থান সেখানে থাকে বেশ কয়েকটি ইথময়েড সাইনাস। কপালের সম্মুখভাগে থাকে ফ্রন্টাল সাইনাস। চোখের পেছন দিকে থাকে স্ফেনয়েড সাইনাস। এ সাইনাসগুলোর আবরণী অনেক সময় ফুলতে ফুলতে আঙ্গুরের থোকার মতো আকার ধারণ করে। একেই আমরা ডাক্তারি পরিভাষায় পলিপ বলে থাকি।
সাধারণত ইথময়েড সাইনাস থেকে পলিপ তৈরি হয়। কখনও কখনও ম্যাক্সিলারি সাইনাস থেকেও পলিপ তৈরি হতে পারে। নাকের মধ্যে ফাংগাস ইনফেকশন আমরা অনেক সময় দেখে থাকি। নাকের ফাংগাল (ছত্রাক) ইনফেকশন থেকে নাকের উভয় দিকে এবং এ ক্ষেত্রে একাধিক সাইনাস পলিপ দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। এ পলিপগুলো প্রাথমিক পর্যায়ে সাইনাসের ভেতর থাকে।
এক সময় এটা বাড়তে বাড়তে সাইনাস থেকে নাকের ভেতরে চলে আসে এবং তখন আমরা খালি চোখে নাকের ভেতরে পলিপ দেখতে পাই। এগুলো দেখতে অনেক সময় সাদা আঙ্গুরের থোকার মতো থাকে। অনেক সময় পলিপে ইনফেকশন হলে বা আঘাতজনিত কারণে এর ত্বকের স্তর মিউকোসা ক্ষতিগ্রস্ত হলে অনেক সময় এটা লালচে রঙ ধারণ করতে পারে। রোগীরা সাধারণত যাকে পলিপ বলে থাকেন সেটা আসলে নাকের মধ্যে মাংস ফুলে যাওয়াকে তারা বুঝিয়ে থাকেন। মেডিকেলের ভাষায় একে হাইপারট্রপিড ইনফেরিয়র টারবিনেট বলা হয়। নাকের ভেতরে, পার্শ্ব দেয়ালে দুই দিকে দুইটি তাকের মতো মাংসপিণ্ড থাকে।
একে আমরা ইনফেরিয়র টারবিনেট বলি। এই ইনফেরিয়র টারবিনেটের প্রদাহ হলে এর আকৃতি বড় হয়ে যায়। যাকে হাইপারট্রপিড ইনফেরিয়র টারবিনেট বলা হয়। এটা সাইনাস থেকে আসে না। নাকের ভেতর থেকে এর উৎপত্তি। মেডিকেল ভাষায় এটা পলিপ নয়। অনেক ক্ষেত্রেই পলিপ এবং হাইপারট্রপিড ইনফেরিয়র টারবিনেটের কারণ একই এবং এ দুটো একসঙ্গে বিদ্যমান থাকে।
উপসর্গ
* প্রাথমিক পর্যায়ে রোগীরা সাধারণত নাক দিয়ে সর্দি ঝরা, নাক বন্ধ ভাব এ ধরনের সমস্যায় ভোগেন। নাকের এ সর্দি সামনের দিকে আসতে পারে। অনেক সময় এটা সামনের দিকে না এসে পেছন দিকে চলে যায় এবং ঢোক গিলা বা গলা পরিষ্কার করার মতো প্রবণতা দেখা যায়। নাক বন্ধ থাকাটা প্রাথমিক পর্যায়ে একদিকে থাকে এবং কিছুক্ষণ পরপর এটা দিক পরিবর্তন করে নাকের দুই দিকে হয়। কিছু সময় এক নাক বন্ধ থাকে আবার কিছু সময় আরেক নাক বন্ধ থাকে। অসুখ যত বাড়তে থাকে ততই দেখা যায় ধীরে ধীরে দুটো নাকই বন্ধ হয়ে যায়, প্রথমে আংশিকভাবে এবং পরে সম্পূর্ণভাবে।
* হাঁচি থাকতে পারে এবং অল্প ধুলাবালি বা ধোঁয়াতে গেলেই প্রচণ্ড হাঁচি হতে থাকে। সিগারেটের বা রান্নার ধোঁয়া সহ্য হয় না। দম বন্ধ ভাব চলে আসে।
* নাকের ঘ্রাণশক্তি কমে যায় এবং অনেক সময় নাকে দুর্গন্ধ পাওয়া যায়।
* মাথাব্যথা সাধারণত প্রাথমিক পর্যায়ে থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, পলিপ যখন বেশ বড় আকার ধারণ করে তখন মাথাব্যথা চলে যায়। এর কারণ যে অবস্থাতে আমরা পলিপ দেখতে পাই সে অবস্থাতে মাথাব্যথার সমস্যা সাধারণত থাকে না। মাথা এবং কপালের সম্মুখ বা নাক এবং এর আশপাশে একটা বন্ধ ভাব থাকতে পারে। এ সময় রোগীর ইতিহাস নিলে অবশ্যই দেখা যাবে, কয়েক মাস বা কয়েক বছর আগে যখন এ রোগ শুরু হয়েছিল তখন তাদের মাথাব্যথার সমস্যা ছিল। পলিপ যখন বেশি বড় হয়ে যায় তখন মাথাব্যথার সমস্যাটা এতটা প্রকট থাকে না।
* দেখা যায় কিছু কিছু রোগীর গলায় খুসখুস ভাব থাকে। অনেকের আবার কাশিও থাকতে পারে। গলায় নিয়মিত প্রদাহ বা মুখ দিয়ে নিয়মিত শ্বাস নেয়ার ফলে অনেক সময় গলার স্বর বসে যায় বা গলা বসা বা স্বরভঙ্গ থাকতে পারে।
* নাকের পেছনে ইউস্টেশিয়ান টিউব আক্রান্ত হওয়ার কারণে অনেক সময় মধ্য কর্ণে সমস্যা হয়ে থাকে। কান বন্ধ বন্ধ ভাব বা কানের ভেতর পানি যাওয়ার কারণে কান বন্ধ হয়ে যেতে পারে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে মাথা ঘুরানোর সমস্যাও থাকতে পারে। মধ্যকর্ণের এ সমস্যা থেকে অল্প-স্বল্প মাথা ঘুরানোভাব থেকে শুরু করে মারাত্মক রকমের মাথা ঘুরানোর সমস্যা থাকতে পারে। এ ছাড়াও কানের ভেতরে শোঁ শোঁ আওয়াজের সমস্যাও হতে পারে। কানের ভেতরে অনেক দিন পানি জমে থাকলে কানের পর্দা নষ্ট হয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে ক্রনিক বা দীর্ঘমেয়াদে কান পাকা রোগের সৃষ্টি হতে পারে।
কারণ : নাকের পলিপের কারণ নিয়ে এখনও গবেষণা চলছে। সাধারণভাবে বলা যায় নাকের এলার্জি এর অন্যতম কারণ। এ এলার্জি নাকের ভেতরে ধুলাবালি বা ধোঁয়ার এলার্জি থেকে হতে পারে। অনেকে মনে করেন, নাকের ভেতরে ক্রনিক ইনফেকশনও এ এলার্জির কারণ হতে পারে। নাকের ভেতরে ফাংগাল ইনফেকশনের এলার্জি থেকে কিছু কিছু রোগীর উভয় নাকে এবং অনেক সাইনাসজুড়ে পলিপ তৈরি হয়। নাকের ভেতরে রক্তনালির অসাঞ্জস্যতা বা অস্থিরতা থেকেও অনেক সময় পলিপ তৈরি হয় বলে অনেকে মনে করেন। নাকের এলার্জি যেটাকে আমরা এলার্জিক রাইনাইটিস বলি, গলার এলার্জি যেটাকে আমরা এলার্জিক ফ্যারিনজাইটিস এবং ফুসফুসের এলার্জি যেটাকে আমরা অ্যাজমা বা হাঁপানি বলে থাকি- এর একটা আরেকটার সঙ্গে সম্পৃক্ত। যাদের নাকের এলার্জি আছে তাদের শতকরা ১৭ থেকে ১৯ ভাগ রোগীর ক্ষেত্রে হাঁপানিও আছে। যাদের হাঁপানি আছে তাদের ৫৫ থেকে ৭০ ভাগ রোগীর ক্ষেত্রে নাকের এলার্জিও থাকে। বিশেষভাবে বলা উচিত, নাকের এলার্জি ও ফুসফুসের এলার্জির (হাঁপানি) একটির প্রভাব আরেকটির ওপর পড়ে। নাকের এলার্জি ঠিকমতো কন্ট্রোল না করলে অনেক সময় হাঁপানি বেড়ে যেতে পারে বা হাঁপানির চিকিৎসা করা দুরূহ হতে পারে। সে রকম ফুসফুসের এলার্জি বা হাঁপানি ঠিকমতো চিকৎসা করা না হলে এর বিরূপ প্রতিক্রিয়া নাকের ওপর পড়ে।
চিকিৎসা: প্রাথমিক চিকিৎসা হল ধুলাবালি, ধোঁয়া ও ঠাণ্ডা এড়িয়ে চলা। প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ ধরা পড়লে নাকে স্টেরয়েড জাতীয় স্প্রে ব্যবহার করলে এটা চলে যেতে পারে। পলিপ যদি নাককে সম্পূর্ণ অথবা আংশিকরূপে বন্ধ করে দেয় তাহলে সাধারণত ওষুধে কাজ হতে চায় না। এরকম ক্ষেত্রে অপারেশনের মাধ্যমে পলিপ ফেলে দেয়া ছাড়া বিকল্প কোনো পথ নেই। নাকের পলিপের কয়েক ধরনের অপারেশন হতে পারে। আমরা অবশ করে পলিপ বের করে নিয়ে আসতে পারি। এতে নাকের ভেতরের অংশটুকু সাধারণত কিছুটা দূর করা সম্ভব। অজ্ঞান করে আরও ভালোভাবে আমরা পলিপগুলো ফেলতে পারি। এতেও সাইনাসের ভেতরে যে ঝিল্লি থেকে পলিপগুলো তৈরি হয় সেটা সম্পূর্ণভাবে দূর করা সম্ভব নয়।
আধুনিক এ যুগে পলিপের সর্বশেষ এবং সর্বাধুনিক চিকিৎসা হল এন্ডোস্কোপের মাধ্যমে পলিপগুলো শিকড় থেকে অর্থাৎ সাইনাসের যে ঝিল্লি থেকে পলিপ উৎপত্তি হয় সেখান থেকে সম্পূর্ণরূপে ফেলে দেয়া। এন্ডোস্কোপ ব্যবহার করে আমরা অতি সূক্ষ্মভাবে পলিপের উৎপত্তিস্থল থেকে পলিপকে ফেলে দিতে পারি এবং যে কোনো সাইনাস নাক থেকে যত দূরেই হোক না কেন তার ভেতরে সূক্ষ্মভাবে প্রবেশ করে পলিপটাকে সম্পূর্ণভাবে বের করে ফেলা সম্ভব। আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় এন্ডোস্কোপের সাহায্যে পলিপ ফেলে দেয়া ছাড়া বিকল্প কোনো অপারেশন নেই। পলিপগুলো তাদের উৎপত্তিস্থল থেকে সম্পূর্ণভাবে ফেলে দিলে সাধারণত নতুন করে পলিপ হয় না। পুরনো পদ্ধতিতে পলিপের অপারেশন করা হলে পলিপের কিছুটা অংশ সাইনাসের ভেতরে থেকে যেত এবং তা থেকে পলিপ আবার নতুন করে খুব তাড়াতাড়ি গজিয়ে যেত।
যেহেতু পলিপ সম্পূর্ণরূপে দূরীভূত হয় না, সেহেতু পলিপ উদ্ভূত সমস্যাগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই খুব একটা দূরীভূত হতো না। বলে রাখা দরকার, সাধারণত পলিপ ছাড়াও নাকের ভেতর কিছু মারাত্মক ইনফেকশন, টিউমার, ক্যান্সার এবং অন্যান্য কিছু জটিল সমস্যা আপাতদৃষ্টিতে পলিপ আকারে প্রকাশ পেতে পারে। যদি মেডিকেল চিকিৎসাতে এ পলিপ বা পলিপের উপসর্গ সম্পূর্ণরূপে দূর না হয় তবে এ পলিপ থেকে বায়োপসি নিয়ে দেখা উচিত, সেটা আসলে পলিপ নাকি অন্য কোনো সমস্যা। যা অনেক সময় মারাত্মক জটিলও হতে পারে। অপারেশনের মাধ্যমে পলিপ চিকিৎসা করাতে কিছুটা দেরি করা যেতে পারে। তবে বায়োপসি করা থেকে অবশ্যই লম্বা সময় বিরত থাকা উচিত নয়।
- ডেঙ্গু মোকাবিলায় সব হাসপাতাল প্রস্তুতের নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
- জলাবদ্ধতা নিরসনে কাউন্সিলরদের যে নির্দেশনা ডিএসসিসি মেয়রের
- বিএনপি গণতন্ত্রের ভাষা বোঝে না : প্রধানমন্ত্রী
- পারস্পরিক সহযোগিতায় অর্থনৈতিক উন্নয়নে আগ্রহী বাংলাদেশ-ঘানা
- কথা বলার সময় কূটনীতিকদের সতর্ক থাকা উচিত : হাইকোর্ট
- ফুটপাত দখলমুক্ত করতে সিসিকের অভিযান, জরিমানা
- সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা মাঠ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
- ফুটপাত হকারমুক্ত করতে জুড়ীতে পুলিশের অভিযান
- সর্বজনীন পেনশনের প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবি শাবি শিক্ষক সমিতির
- ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধ: সচিবালয়ে মন্ত্রী-মেয়রদের বিশেষ সভা
- সালাতুত তাসবিহ পড়ার নিয়ম, গুরুত্ব ও ফযিলত
- ‘স্লোগানের রাজনীতি নয়, শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে কাজ করুন’
- সিলেটে পুলিশ অভিযানে ১২ জুয়াড়ি আটক
- সিলেট-তামাবিল সড়ক অবরোধ : চার ঘন্টার পর চলাচল স্বাভাবিক
- হবিগঞ্জে ৪ লাখ টাকার গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
- শাবি ছাত্রলীগের নতুন কমিটিতে পদ প্রত্যাশী যারা
- সিলেটের ১৭টি প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তার জরিমানা
- বাংলাদেশের ট্যুরিজম খাতে সহযোগিতা করতে চায় আরব আমিরাত
- ‘উৎপাদক থেকে খুচরাপর্যায় পর্যন্ত বাজার মনিটরিং করা হবে’
- মৌলভীবাজারে গুলিতে কিশোর নিহত, লাশ নিয়ে গেল বিএসএফ
- ১৩ হাজারের বেশি শিশু নিহত গাজায়: ইউনিসেফ
- রমজানে ওমরাহ নিষিদ্ধে যে আইন করল সৌদি
- স্মার্টফোনে জায়গা খালি করবেন যেভাবে
- ‘খোকা’ থেকে হয়ে ওঠেন বাঙালি জাতির মুক্তির দিশারি : সিসিক মেয়র
- লন্ডনে সড়ক দুর্ঘটনায় সিলেটি নিহত
- আপনার যে কাজগুলো সম্পর্কের জন্য ক্ষতিকর!
- রেলের টিকিট কালোবাজারি সিন্ডিকেট বন্ধে কাজ চলছে : রেলমন্ত্রী
- দেশের উন্নতিতে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে শিশুদের গড়ার আহ্বান কৃষিমন্ত্রী
- সুনামগঞ্জে সড়কে গেল শ্রমিকের প্রাণ
- তাসকিনের জোড়া আঘাতে বাংলাদেশের দারুণ শুরু
- ভাষা শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- বৃষ্টি উপেক্ষা করে একুশের প্রহরে সিলেট শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
- রক্তঝরা আত্মমর্যাদার মহান একুশে ফেব্রুয়ারি আজ
- অমর একুশে/দিনদিন হাইকোর্টে বাংলায় রায়ের সংখ্যা বাড়ছে
- ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়েই বাঙালির জাগরণ ঘটে : সিসিক মেয়র
- শহীদ মিনারে ফুল হাতে সর্বস্তরের মানুষের ঢল
- ছয় দিনের সফরে সিলেট আসছেন প্রতিমন্ত্রী শফিক চৌধুরী
- সিলেটে লন্ডন ম্যানশনে আগুন
- যশোরে ভাষা শহীদদের স্মরণে ৫২শ মোমবাতি প্রজ্বলন
- বন্দরবাজারে ছিনতাইয়ের শিকার বেসরকারি এয়ারলাইন্স কর্মকর্তা
- বাসায় ফিরেছেন এসএমপি’র উপকমিশনার আজবাহারসহ ৪জন
- ভাষার নিমিত্তে নির্মাণশৈলী স্থাপনা শাবির ১০১ সিঁড়ির শহীদ মিনার
- সিলেটে বন্যায় দায়ী নারীদের উচ্চশিক্ষা ও বেহায়াপনা চলাফেরা!
- রেলের টিকিট কালোবাজারি সিন্ডিকেট বন্ধে কাজ চলছে : রেলমন্ত্রী
- তাসকিনের জোড়া আঘাতে বাংলাদেশের দারুণ শুরু
- ‘খোকা’ থেকে হয়ে ওঠেন বাঙালি জাতির মুক্তির দিশারি : সিসিক মেয়র
- ‘বঙ্গবন্ধুর জীবনী থেকে শিশু-কিশোরদের শিক্ষা নিতে হবে’
- বিপুল ভোটে পুতিনের নিরঙ্কুশ বিজয়
- ১৩ হাজারের বেশি শিশু নিহত গাজায়: ইউনিসেফ
- দেশের উন্নতিতে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে শিশুদের গড়ার আহ্বান কৃষিমন্ত্রী