ব্রেকিং:
রমজানে সিলেটসহ সারাদেশে নতুন সময়সূচিতে চলছে অফিস সিলেটে স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্সের আত্মহত্যা যুবকের! পবিত্র রমজান মাসের মর্যাদা, ইবাদত ও ফজিলত রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় জৈন্তাপুরে বাজার মনিটরিং চুনারুঘাটে দুর্ঘটনায় চাশ্রমিক-সন্তান নিহত অস্ত্রোপচারে দুর্ঘটনার দায় হাসপাতাল ও চিকিৎসকের: স্বাস্থমন্ত্রী হাইতির প্রধানমন্ত্রী হেনরির পদত্যাগ গত ১৫ বছরে দেশের চেহারা বদলে গেছে : এম এ মান্নান এমপি বিএসএমএমইউ’র নতুন উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক রমজানের প্রথম তারাবিতে সিলেটে মুসল্লিদের ঢল রমজানে আবহাওয়া যেমন থাকবে সিলেটে?
  • বুধবার ১৬ অক্টোবর ২০২৪ ||

  • আশ্বিন ৩১ ১৪৩১

  • || ১১ রবিউস সানি ১৪৪৬

সর্বশেষ:
রমজানে সিলেটসহ সারাদেশে নতুন সময়সূচিতে চলছে অফিস সিলেটে স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্সের আত্মহত্যা যুবকের! পবিত্র রমজান মাসের মর্যাদা, ইবাদত ও ফজিলত রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় জৈন্তাপুরে বাজার মনিটরিং চুনারুঘাটে দুর্ঘটনায় চাশ্রমিক-সন্তান নিহত অস্ত্রোপচারে দুর্ঘটনার দায় হাসপাতাল ও চিকিৎসকের: স্বাস্থমন্ত্রী হাইতির প্রধানমন্ত্রী হেনরির পদত্যাগ গত ১৫ বছরে দেশের চেহারা বদলে গেছে : এম এ মান্নান এমপি বিএসএমএমইউ’র নতুন উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক রমজানের প্রথম তারাবিতে সিলেটে মুসল্লিদের ঢল রমজানে আবহাওয়া যেমন থাকবে সিলেটে?
১০৪২২

সিইসি-ইসি নিয়োগে দায়মুক্তির প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল

সিলেট সমাচার

প্রকাশিত: ২৭ আগস্ট ২০২৪  

প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে আইনের ৯ ধারায় দায়মুক্তির বিধান কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুলি জারি করেছেন হাইকোর্ট।

১০ আইনজীবীর করা রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মুহম্মদ মাহবুব-উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চে রুল জারি করেন।

আইনজীবীর দাবি, মূলত ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় থাকা প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যান্য ইসির নিয়োগের দায়মুক্তি নিয়ে এখন প্রশ্ন উত্থাপন হলো। এ রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে যদি তাদের নিয়োগ প্রশ্নবিদ্ধ হয়, তাহলে তাদের কৃতকর্ম (২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন) নিয়েও প্রশ্ন উঠবে।    

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২ এর ৯ ধারায় বলা হয়েছে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগদানের উদ্দেশে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ইতোপূর্বে গঠিত অনুসন্ধান কমিটি ও তৎকর্তৃক সম্পাদিত কার্যাবলী এবং উক্ত অনুসন্ধান কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারের নিয়োগ বৈধ ছিল বলে গণ্য হবে এবং ওই বিষয়ে কোনো আদালতে কোনো প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।

এ আইনের ধারা ৯ এর মাধ্যমে আগে নিয়োগকৃত নির্বাচন কমিশনারের বিরুদ্ধে আদালতের শরণাপন্ন হওয়ার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে এবং এ ব্যাপারে বিচার বিভাগের ক্ষমতা খর্ব করা হয়েছে, যা সংবিধানের ২৬, ২৭ ও ৩১ অনুচ্ছেদ, ক্ষমতার পৃথকীকরণ নীতি, বিচার বিভাগের স্বাধীনতার পরিপন্থি। এমন দাবি করে ১৮ আগস্ট ৯ ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের ১০ জন আইনজীবী।

রিটকারী আইনজীবীরা হলেন- আব্দুল্লাহ সাদিক, জি এম মোজাহিদুর রহমান, মিসবাহ উদ্দিন, জোবায়দুর রহমান, নোয়াব আলী, আজিম উদ্দিন পাটোয়ারী, সাজ্জাদ সরওয়ার, মোজাহিদুল ইসলাম, মিজানুল হক ও এ কে এম নুরুন নবী।

রুল জরির পর আইনজীবী শিশির মনির জানান, ২০১২ সালে এবং ২০১৭ সালে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনাররা নিয়োগ পেয়েছিলেন, তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল সার্চ কমিটির মাধ্যমে। ২০২২ সালে এসে একটি আইন করে বলা হয়েছে, এ ২০১২ সালে ও ২০১৭ সালে যাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাদের এ নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে কোনো আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না। এ সংক্রান্ত আইনের ধারা ৯ চ্যালেঞ্জ করেছি। আদালত চার সপ্তাহের মধ্যে আইন সচিব ও নির্বাচন কমিশনকে রুলের জবাব দিতে বলেছেন।

এক প্রশ্নের জবাবে আইনজীবী শিশির মনির জানান, তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া যদি অবৈধ হয়ে যায়, তাহলে তাদের কৃতকর্ম নিয়ে অনিবার্যভাবে প্রশ্ন উঠবে। আপনারা জানেন দুনিয়া জুড়ে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।  

সিলেট সমাচার
সিলেট সমাচার